দশমীর দিন রাতে জলপাইগুড়ির মাল নদীতে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা ঘটে। হরপা বানের তোরে ভেসে যান অনেকে। দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। ৭০ জনকে উদ্ধার করেছে এনডিআরএফ। মাল নদীর ঘটনায় এবার রিপোর্ট তলব করল, নবান্ন। বৃহস্পতিবার এই নিয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করে রাজ্য প্রশাসন। পাশাপাশি, ভাসান নিয়ে সমস্ত জেলার ডিএম এবং পুলিশ সুপারদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী।
ভাসান এবং পুজো কার্নিভাল নিয়ে এদিন জেলাশাসক, পুলিশ সুপারদের একগুচ্ছ নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন। ভাসানের সময় যাতে ঘাটে পর্যাপ্ত নিরপত্তা থাকে, সেই সঙ্গে ক্রমাগত মাইকিং করে সতর্ক করতে হবে। সেই সঙ্গে একটি নির্দিষ্ট দূরত্বের বাইরে যাতে লোকজন না যান, তা নিয়েও কড়াকড়ি পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন।
শনিবার কলকাতায় পুজো কার্নিভাল। জেলাগুলোতে শুক্রবার কার্নিভাল হওয়ার কথা। কার্নিভাল নিয়ে এদিন বিশেষ বৈঠক করেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী, স্বরাষ্ট্রসচিব, রাজ্য পুলিশের ডিজি, এছাড়াও ছিলেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার। ইতিমধ্যেই, কেন্দ্র ও রাজ্যের তরফে নিহত ও আহতদের জন্য ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করা হয়েছে।
Comments are closed.