ভর দুপুরেই যেন ঘোর সন্ধ্যা! কলকাতা সহ সংলগ্ন জেলায় শুরু হয় বজ্রবিদ্যুৎ সহ প্রবল বৃষ্টি। ঘন্টাখানেকের বৃষ্টিতে জল থইথই অবস্থা শহরের বিভিন্ন প্রান্তে। কোথাও ভেঙে পড়েছে গাছ।
এরমধ্যেই মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জে বজ্রপাতে মৃত্যু হয় একজনের। জমিতে চাষের কাজ করার সময় মৃত্যু হয় ওই কৃষকের। অন্যদিকে বর্ধমানের খণ্ডঘোষেও বজ্রাঘাতে মৃত্যু হয়েছে ১ জনের। বীরভূমের নানুরে প্রবল বৃষ্টিতে দুর্ঘটনার জেরে ২ জনের মৃত্যু হয়। গাড়ি কেটে নিহতদের বের করে আনতে হয় পুলিশকে।
জানা গেছে, পুরুলিয়ায় দেবেন মাহাতো সদর হাসপাতালের সামনেই ভেঙে পড়ে একটি গাছ। যদিও রক্ষা পেয়েছেন রোগী ও পরিজনরা।
মালদাতেও সোমবার রাত থেকেই বৃষ্টির ফলে আম, ধান ও পাট চাষের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন কৃষকরা। কোথাও কোথাও কাঁচা বাড়ি ভেঙে পড়ে।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই কলকাতার আকাশের মুখ ভার। বেলা গড়াতেই যেন সন্ধে নামে শহরে। কলকাতার পাশাপাশি বীরভূম, দুই দিনাজপুর, হুগলি, উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনাতেও জেলাতেও বৃষ্টির খবর পাওয়া গিয়েছে। নিম্নচাপের জেরেই ঝড়-বৃষ্টি বলে জানিয়েছে আলিপুর হাওয়া অফিস।
Comments are closed.