রাত পোহালেই নন্দীগ্রামে শুরু মহাযুদ্ধ। তার আগে কড়া নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা পড়ল জমি আন্দোলনের আঁতুড় ঘর।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, শুধু নন্দীগ্রামের জন্য মোতায়েন হবে ২২ কোম্পানি আধাসেনা। নন্দীগ্রাম থানার দায়িত্বে পাঠানো হয়েছে পুলিশ সুপার পদমর্যাদার অফিসার নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠী। হলদিয়ার SDPO কে সরিয়ে দিয়েছিল কমিশন। এবার সেই জায়গায় এলেন DIG পদমর্যাদার অফিসার প্রবীণ ত্রিপাঠী। জানা গিয়েছে, প্রতি বুথে ৪ জন করে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান থাকবেন। এছাড়া পুরোদস্তুর এরিয়া ডমিনেশন এবং ফ্ল্যাগ মার্চ চলছে গোটা বিধানসভা এলাকা জুড়ে।
নন্দীগ্রাম বা সংলগ্ন কেন্দ্রগুলোতে খেয়া পারাপার চলে। খাল বা নদী পেরিয়ে যাতে ভোট লুটেরারা ঢুকতে না পারে সে জন্য বুধবার বিকেল ৫ টা থেকেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে খেয়া পরিষেবা। হেলিকপ্টারে গোটা পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে নির্বাচন কমিশন।
সবমিলিয়ে জমি আন্দোলনের আঁতুড় ঘর হিসেবে পরিচিত নন্দীগ্রাম যেন দুর্গ।
Comments are closed.