বিশ্বের সবথেকে বড় সমুদ্র সৈকত পায়ে হেঁটে পার করলেন ৭ জন বঙ্গ সন্তান। ৭ জন বনগাঁর বাসিন্দা। বাংলাদেশের কক্সবাজারের প্রায় ১২০ কিমি সমুদ্র সৈকত পায়ে হেঁটে পার করে ইতিহাস গড়লেন ৭ জন। শুধুমাত্র সমুদ্র সৈকত পায়ে হেঁটে পার করাই নয় সমুদ্র সৈকতকে দূষণ মুক্ত করার প্রচারও করেছেন তাঁরা। বাংলাদেশের বিচ হাইকিং সংস্থার যৌথ উদ্যোগে এই কাজ সফল করেন তাঁরা। ইন্দো-বাংলা মৈত্রী অভিযান সফল হয় ২০ ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ সোমবার।
বুধবার দেশে ফিরতেই তাঁদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। বনগাঁর ছয়ঘড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান প্রধান প্রসেনজিৎ ঘোষ সংবর্ধনা জানান তাঁদের। এই সমুদ্র সৈকত পায়ে হেঁটে পার করতে তাঁদের সময় লেগেছে ৪ দিন। তাঁরা প্রত্যেকে হাওড়া অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য। ৭ সদস্যের দলের নেতা উজ্জল দাস জানান, বনগাঁ ছয়ঘড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে এই সংবর্ধনা পেয়ে ভালো লাগছে। বাংলাদেশের প্রশাসনের সাহায্য পেয়েছি। তাই বাংলাদেশের প্রশাসনকেও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
অন্যদিকে বনগাঁ ছয়ঘড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান প্রসেনজিৎ ঘোষ জানান, বিশ্বের সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকত পায়ে হেঁটে পাড়ি দিয়ে এই ৭ বাঙালি শুধুমাত্র বাংলা নয় ভারতের মুখ উজ্জ্বল করেছে।
Comments are closed.