রাষ্ট্রায়ত্ত বিমান সংস্থা এয়ার ইন্ডিয়া বিক্রির ব্যাপারে কথাবার্তা শুরু হয়ে গেল। দ্য ইকনমিক টাইমস সূত্রের খবর, ইন্ডিগো ও এতিহাদ এয়ারওয়েজ এয়ার ইন্ডিয়ার শেয়ার কেনার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছে।
সূত্রের খবর, আবুধাবির বিমান সংস্থা এতিহাদের কয়েকজন শীর্ষ আধিকারিক এ ব্যাপারে সরকারি আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। কেন্দ্রীয় সরকারের এক উচ্চপদস্থ কর্তা দ্য ইকনমিক টাইমসকে জানিয়েছেন, ইন্ডিগো এবং এতিহাদ, দুই সংস্থারই শীর্ষ আধিকারিকরা তাঁদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। ঘরোয়া আলোচনায় এয়ার ইন্ডিয়ার শেয়ার বিক্রির ব্যাপারে কথাবার্তা হয়েছে। কোনও সরকারি স্তরে আলোচনা হয়নি। অন্যদিকে টাটা গ্রুপ এখনও কোনও আগ্রহ দেখায়নি বলে ওই অফিসার জানিয়েছেন।
গত বছর মোদী সরকার এয়ার ইন্ডিয়ার ৭৭ শতাংশের বেশি শেয়ার বিক্রি করতে চায়নি। তবে এবার লোকসানে চলা এয়ার ইন্ডিয়ার ১০০ শতাংশ অংশীদারি বেসরকারি সংস্থার হাতে তুলে দিচ্ছে কেন্দ্র। সরকারি সূত্রের খবর, এতিহাদ, ইন্ডিগো ছাড়া আরও বেশ কিছু বেসরকারি বিনিয়োগকারী সংস্থা এয়ার ইন্ডিয়া কেনার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তবে যে দুই বেসরকারি বিমান সংস্থা এ ব্যাপারে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে তারা হল ইন্ডিগো ও এতিহাদ। সূত্রের খবর, কোনও অংশীদার ছাড়া এককভাবে এয়ার ইন্ডিয়া কিনতে প্রবল আগ্রহী ইন্ডিগো। অন্যদিকে, এতিহাদ এয়ারওয়েজ একটি পার্টনারের সঙ্গে নিলামে অংশ নিতে চেয়েছে। ফরেন ডিরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট (এফডিআই) বিধি অনুযায়ী আবুধাবির এই বিমান সংস্থা কেবল ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনতে পারবে। এই নিয়ম অনুসারে, কোনও বিদেশি বিমান সংস্থা ভারতীয় এয়ারলাইনের ৪৯ শতাংশ শেয়ারের মালিক হতে পারে। তবে ১০০ শতাংশ বিদেশি বিনিয়োগ করতে পারবে। অর্থাৎ, এতিহাদ-কে ১০০ শতাংশ শেয়ার কিনতে হলে হয় আবুধাবি ইনভেস্টমেন্ট অথরিটি (এডিআইএ) অথবা কোনও দেশীয় সংস্থার সঙ্গে নিলামে বসতে হবে।
৮৮ বছরের পুরনো এই সরকারি উড়ান সংস্থার ঘাড়ে এখন ৬০ হাজার কোটি টাকার দেনা। মাসখানেক আগেই বিমানমন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী জানিয়েছিলেন, বেসরকারিকরণ করা না গেলে বন্ধ হয়ে যেতে পারে এয়ার ইন্ডিয়া। কেন্দ্রীয় সরকার বিভিন্ন সময়ে প্রায় ৩০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ঢেলেছে এর পিছনে। কেন্দ্র জানিয়ে দিয়েছে, আর টাকা ঢালা সম্ভব নয়। কাজেই দ্রুত এর বেসরকারিকরণ দরকার। দরকার বড় ধরনের বিনিয়োগ। এক সরকারি কর্তা বলেন, বিনিয়োগকারী না পাওয়া গেলে বন্ধ করে দিতে হবে এয়ার ইন্ডিয়াকে। জেট এয়ারওয়েজ বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে এয়ার ইন্ডিয়ার কর্মীরাও এখন আতঙ্কে রয়েছেন।
সূত্রের খবর, আবুধাবির বিমান সংস্থা এতিহাদের কয়েকজন শীর্ষ আধিকারিক এ ব্যাপারে সরকারি আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। কেন্দ্রীয় সরকারের এক উচ্চপদস্থ কর্তা দ্য ইকনমিক টাইমসকে জানিয়েছেন, ইন্ডিগো এবং এতিহাদ, দুই সংস্থারই শীর্ষ আধিকারিকরা তাঁদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। ঘরোয়া আলোচনায় এয়ার ইন্ডিয়ার শেয়ার বিক্রির ব্যাপারে কথাবার্তা হয়েছে। কোনও সরকারি স্তরে আলোচনা হয়নি। অন্যদিকে টাটা গ্রুপ এখনও কোনও আগ্রহ দেখায়নি বলে ওই অফিসার জানিয়েছেন।
গত বছর মোদী সরকার এয়ার ইন্ডিয়ার ৭৭ শতাংশের বেশি শেয়ার বিক্রি করতে চায়নি। তবে এবার লোকসানে চলা এয়ার ইন্ডিয়ার ১০০ শতাংশ অংশীদারি বেসরকারি সংস্থার হাতে তুলে দিচ্ছে কেন্দ্র। সরকারি সূত্রের খবর, এতিহাদ, ইন্ডিগো ছাড়া আরও বেশ কিছু বেসরকারি বিনিয়োগকারী সংস্থা এয়ার ইন্ডিয়া কেনার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তবে যে দুই বেসরকারি বিমান সংস্থা এ ব্যাপারে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে তারা হল ইন্ডিগো ও এতিহাদ। সূত্রের খবর, কোনও অংশীদার ছাড়া এককভাবে এয়ার ইন্ডিয়া কিনতে প্রবল আগ্রহী ইন্ডিগো। অন্যদিকে, এতিহাদ এয়ারওয়েজ একটি পার্টনারের সঙ্গে নিলামে অংশ নিতে চেয়েছে। ফরেন ডিরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট (এফডিআই) বিধি অনুযায়ী আবুধাবির এই বিমান সংস্থা কেবল ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনতে পারবে। এই নিয়ম অনুসারে, কোনও বিদেশি বিমান সংস্থা ভারতীয় এয়ারলাইনের ৪৯ শতাংশ শেয়ারের মালিক হতে পারে। তবে ১০০ শতাংশ বিদেশি বিনিয়োগ করতে পারবে। অর্থাৎ, এতিহাদ-কে ১০০ শতাংশ শেয়ার কিনতে হলে হয় আবুধাবি ইনভেস্টমেন্ট অথরিটি (এডিআইএ) অথবা কোনও দেশীয় সংস্থার সঙ্গে নিলামে বসতে হবে।
৮৮ বছরের পুরনো এই সরকারি উড়ান সংস্থার ঘাড়ে এখন ৬০ হাজার কোটি টাকার দেনা। মাসখানেক আগেই বিমানমন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী জানিয়েছিলেন, বেসরকারিকরণ করা না গেলে বন্ধ হয়ে যেতে পারে এয়ার ইন্ডিয়া। কেন্দ্রীয় সরকার বিভিন্ন সময়ে প্রায় ৩০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ঢেলেছে এর পিছনে। কেন্দ্র জানিয়ে দিয়েছে, আর টাকা ঢালা সম্ভব নয়। কাজেই দ্রুত এর বেসরকারিকরণ দরকার। দরকার বড় ধরনের বিনিয়োগ। এক সরকারি কর্তা বলেন, বিনিয়োগকারী না পাওয়া গেলে বন্ধ করে দিতে হবে এয়ার ইন্ডিয়াকে। জেট এয়ারওয়েজ বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে এয়ার ইন্ডিয়ার কর্মীরাও এখন আতঙ্কে রয়েছেন।
Comments are closed.