চাইলে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে বিতর্ক সভায় বসুন মমতা ব্যানার্জি, রাহুল গান্ধীরা। প্রমাণ করুন, নয়া নাগরিকত্ব আইনের কোথায় নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। লখনউতে সিএএ-র সমর্থনে এক সভা থেকে মঙ্গলবার এই চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অমিত শাহের অভিযোগ, ভোট ব্যাঙ্ক রাজনীতি অন্ধ করে দিয়েছে বিরোধীদের। তাই তারা দেশের বাস্তব পরিস্থিতি দেখতে পাচ্ছে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দৃঢ় ঘোষণা, দেশজুড়ে নাগরিকত্ব আইন প্রয়োগ হবেই।
দেশজুড়ে নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলন অব্যাহত। লখনউ-সহ উত্তরপ্রেদেশের বেশ কয়েকটি শহরে আন্দোলনে অংশ নিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন ২০ জনেরও বেশি। এই পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার সিএএ সমর্থনে সভার আয়োজন করে বিজেপি। সেখান থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, সিএএ নিয়ে কেন্দ্রের সরে আসার কোনও প্রশ্ন নেই। অমিত শাহের কথায়, এখান থেকে পরিষ্কার করে দিতে চাই, যাঁরাই নয়া নাগরিক আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করুন, কিছু যায় আসে না। কোনওভাবেই নাগরিক আইন প্রত্যাহার করা হবে না। তাঁর হুঁশিয়ারি, আমরা বিরোধীদের ভয় পাই না। তাঁরা প্রমাণ করুন, নাগরিকত্ব আইন কোনও নাগরিকের নাগরিকত্ব কেড়ে নিচ্ছে। মমতা ব্যানার্জি, রাহুল গান্ধী, অখিলেশ যাদব, মায়াবতী প্রমুখ বিরোধী নেতার নাম করে অমিত শাহ চ্যালেঞ্জ জানান, সিএএ নিয়ে তাঁরা জনসমক্ষে বিতর্কে আসুন। অমিতের অভিযোগ, নাগরিকত্ব আইন সম্পর্কে অপপ্রচার ও মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে কংগ্রেস থেকে সমাজবাদী পার্টি।
গত ডিসেম্বর মাসে রাজ্যসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাশের পরেই দেশজুড়ে আন্দোলন শুরু করেন বিরোধী রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। তাঁদের অভিযোগ, ধর্মের ভিত্তিতে তিন প্রতিবেশী দেশের শরণার্থীকে নাগরিকত্ব দেওয়া অসাংবিধানিক। পাশাপাশি, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের সঙ্গে এআরসি ও এনপিআরের গভীর যোগ রয়েছে বলে অভিযোগ করছেন তাঁরা। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়েছে বেশ কয়েকটি পিটিশন। তবে নিজেদের অবস্থান থেকে মোদী সরকার সরতে নারাজ বলে জানিয়ে দিলেন অমিত শাহ। তাঁর ঘোষণা, সিএএ চালু হবেই, কেউ রুখতে পারবে না। লখনউ থেকে অমিত শাহের ফের ঘোষণা, আগামী তিন মাসের মধ্যে অযোধ্যায় রামমন্দির তৈরির কাজও শুরু হয়ে যাবে।
দেশজুড়ে নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলন অব্যাহত। লখনউ-সহ উত্তরপ্রেদেশের বেশ কয়েকটি শহরে আন্দোলনে অংশ নিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন ২০ জনেরও বেশি। এই পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার সিএএ সমর্থনে সভার আয়োজন করে বিজেপি। সেখান থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, সিএএ নিয়ে কেন্দ্রের সরে আসার কোনও প্রশ্ন নেই। অমিত শাহের কথায়, এখান থেকে পরিষ্কার করে দিতে চাই, যাঁরাই নয়া নাগরিক আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করুন, কিছু যায় আসে না। কোনওভাবেই নাগরিক আইন প্রত্যাহার করা হবে না। তাঁর হুঁশিয়ারি, আমরা বিরোধীদের ভয় পাই না। তাঁরা প্রমাণ করুন, নাগরিকত্ব আইন কোনও নাগরিকের নাগরিকত্ব কেড়ে নিচ্ছে। মমতা ব্যানার্জি, রাহুল গান্ধী, অখিলেশ যাদব, মায়াবতী প্রমুখ বিরোধী নেতার নাম করে অমিত শাহ চ্যালেঞ্জ জানান, সিএএ নিয়ে তাঁরা জনসমক্ষে বিতর্কে আসুন। অমিতের অভিযোগ, নাগরিকত্ব আইন সম্পর্কে অপপ্রচার ও মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে কংগ্রেস থেকে সমাজবাদী পার্টি।
গত ডিসেম্বর মাসে রাজ্যসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাশের পরেই দেশজুড়ে আন্দোলন শুরু করেন বিরোধী রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। তাঁদের অভিযোগ, ধর্মের ভিত্তিতে তিন প্রতিবেশী দেশের শরণার্থীকে নাগরিকত্ব দেওয়া অসাংবিধানিক। পাশাপাশি, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের সঙ্গে এআরসি ও এনপিআরের গভীর যোগ রয়েছে বলে অভিযোগ করছেন তাঁরা। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়েছে বেশ কয়েকটি পিটিশন। তবে নিজেদের অবস্থান থেকে মোদী সরকার সরতে নারাজ বলে জানিয়ে দিলেন অমিত শাহ। তাঁর ঘোষণা, সিএএ চালু হবেই, কেউ রুখতে পারবে না। লখনউ থেকে অমিত শাহের ফের ঘোষণা, আগামী তিন মাসের মধ্যে অযোধ্যায় রামমন্দির তৈরির কাজও শুরু হয়ে যাবে।
Comments are closed.