এই প্রথম রাজ্যের অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে সুপারভাইজার নিয়োগ হচ্ছে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে।
প্রায় ১৫ বছর ধরে বাংলার অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে সুপারভাইজার পদে কোনও কর্মী নিয়োগ হয়নি। এই প্রথম তিন হাজার সুপারভাইজারের পদ পূরণ হচ্ছে পিএসএসি-র মাধ্যমে।
সরকারি সূত্রের খবর, বর্তমানে রাজ্যে মোট দু’হাজার অঙ্গনওয়াড়ি সুপারভাইজার কাজ করছেন। সংশ্লিষ্ট পদে কেবল মহিলাদের নিয়োগ করা হয়। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনতে পিএসসি-র মাধ্যমে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে সুপারভাইজার নেওয়া হচ্ছে। গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে প্রাথমিক লিখিত পরীক্ষা নিয়েছে পিএসসি। আগামী মাসের মধ্যে সফল প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে সরকারি সূত্রে খবর। তারপর ফের এপ্রিল মাসে পিএসসি-র তত্ত্বাবধানে চূড়ান্ত পরীক্ষা নেওয়া হবে। সেই লিখিত পরীক্ষায় সফল হওয়ার পর ইন্টারভিউ হবে সফল প্রার্থীদের।
সরকারের নয়া নীতি অনুযায়ী, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ৫০ শতাংশ সুপারভাইজার নিয়োগ হবে নতুন প্রার্থীদের থেকে। অঙ্গনওয়াড়ির পুরনো কর্মীদের থেকে বাকি ৫০ শতাংশ সুপারভাইজার নিয়োগ হবে। তবে পুরনো কর্মীদের প্রাথমিক লিখিত পরীক্ষা দিতে হয়নি। তাঁরা সরাসরি চূড়ান্ত লিখিত পরীক্ষা ও ইন্টারভিউর মাধ্যমে পদোন্নতির সুযোগ পাবেন। সুপারভাইজার পদে নতুন আবেদনকারীদের ন্যূনতম শিক্ষাগত ছিল স্নাতক। অন্যদিকে, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের কাজের অভিজ্ঞতার নিরিখে মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক পাশ হলেই সুপারভাইজার পদে চাকরির আবেদন করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও সহায়িকাদের বর্তমান বেতনক্রম যথাক্রমে সাড়ে সাত হাজার ও সাড়ে পাঁচ হাজার টাকার আশপাশে। সেখানে সুপারভাইজাররা সরকারি স্থায়ী কর্মীদের হারে বেতন ও অন্যান্য সুযোগসুবিধা পান। নতুন বেতন হার অনুযায়ী, একজন সুপারভাইজারের বেতন হবে প্রায় ৩৬ হাজার টাকা। স্বাভাবিকভাবে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের মধ্যে সুপারভাইজার হওয়ার আগ্রহ রয়েছে। আগে এভাবে পদোন্নতির এই সুযোগ তাঁদের ছিলই না। রাজ্য সমাজকল্যাণ দফতর ইতিমধ্যে অনলাইনে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মীদের আবেদনপত্র গ্রহণ করেছে। তবে কর্মীদের জন্য আলাদা পরীক্ষা নিতে পারে পিএসসি। নতুন প্রার্থীদের চূড়ান্ত পরীক্ষায় চারটি পেপারে একশো করে মোট চারশো নম্বরের লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। ইংরেজি, বাংলা বা নির্দিষ্ট ভাষার মধ্যে একটি, অঙ্ক ও জেনারেল নলেজ ও জেনারেল ইন্টেলিজেন্সের উপর পরীক্ষা হবে। লিখিত পরীক্ষায় সফল প্রার্থীরা ৫০ নম্বরের ইন্টারভিউ দেবেন।
প্রায় ১৫ বছর ধরে বাংলার অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে সুপারভাইজার পদে কোনও কর্মী নিয়োগ হয়নি। এই প্রথম তিন হাজার সুপারভাইজারের পদ পূরণ হচ্ছে পিএসএসি-র মাধ্যমে।
সরকারি সূত্রের খবর, বর্তমানে রাজ্যে মোট দু’হাজার অঙ্গনওয়াড়ি সুপারভাইজার কাজ করছেন। সংশ্লিষ্ট পদে কেবল মহিলাদের নিয়োগ করা হয়। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনতে পিএসসি-র মাধ্যমে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে সুপারভাইজার নেওয়া হচ্ছে। গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে প্রাথমিক লিখিত পরীক্ষা নিয়েছে পিএসসি। আগামী মাসের মধ্যে সফল প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে সরকারি সূত্রে খবর। তারপর ফের এপ্রিল মাসে পিএসসি-র তত্ত্বাবধানে চূড়ান্ত পরীক্ষা নেওয়া হবে। সেই লিখিত পরীক্ষায় সফল হওয়ার পর ইন্টারভিউ হবে সফল প্রার্থীদের।
সরকারের নয়া নীতি অনুযায়ী, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ৫০ শতাংশ সুপারভাইজার নিয়োগ হবে নতুন প্রার্থীদের থেকে। অঙ্গনওয়াড়ির পুরনো কর্মীদের থেকে বাকি ৫০ শতাংশ সুপারভাইজার নিয়োগ হবে। তবে পুরনো কর্মীদের প্রাথমিক লিখিত পরীক্ষা দিতে হয়নি। তাঁরা সরাসরি চূড়ান্ত লিখিত পরীক্ষা ও ইন্টারভিউর মাধ্যমে পদোন্নতির সুযোগ পাবেন। সুপারভাইজার পদে নতুন আবেদনকারীদের ন্যূনতম শিক্ষাগত ছিল স্নাতক। অন্যদিকে, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের কাজের অভিজ্ঞতার নিরিখে মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক পাশ হলেই সুপারভাইজার পদে চাকরির আবেদন করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও সহায়িকাদের বর্তমান বেতনক্রম যথাক্রমে সাড়ে সাত হাজার ও সাড়ে পাঁচ হাজার টাকার আশপাশে। সেখানে সুপারভাইজাররা সরকারি স্থায়ী কর্মীদের হারে বেতন ও অন্যান্য সুযোগসুবিধা পান। নতুন বেতন হার অনুযায়ী, একজন সুপারভাইজারের বেতন হবে প্রায় ৩৬ হাজার টাকা। স্বাভাবিকভাবে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের মধ্যে সুপারভাইজার হওয়ার আগ্রহ রয়েছে। আগে এভাবে পদোন্নতির এই সুযোগ তাঁদের ছিলই না। রাজ্য সমাজকল্যাণ দফতর ইতিমধ্যে অনলাইনে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মীদের আবেদনপত্র গ্রহণ করেছে। তবে কর্মীদের জন্য আলাদা পরীক্ষা নিতে পারে পিএসসি। নতুন প্রার্থীদের চূড়ান্ত পরীক্ষায় চারটি পেপারে একশো করে মোট চারশো নম্বরের লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। ইংরেজি, বাংলা বা নির্দিষ্ট ভাষার মধ্যে একটি, অঙ্ক ও জেনারেল নলেজ ও জেনারেল ইন্টেলিজেন্সের উপর পরীক্ষা হবে। লিখিত পরীক্ষায় সফল প্রার্থীরা ৫০ নম্বরের ইন্টারভিউ দেবেন।
Comments are closed.