প্রায় দু’ঘন্টা ধরে অভিযুক্তদের শনাক্তকরণ শেষে বেরিয়ে এসে বিস্ফোরক দাবি করলেন আনিসের বাবা। যা ঘিরে ফের একবার এই ঘটনা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। আনিসের বাবা বলেন, যে ব্যক্তি উর্দি পরে সে রাতে বাড়িতে এসেছিলেন তিনি ধৃতদের মধ্যে নেই।
হাইকোর্টের নির্দেশের পর সিটকে তদন্তে সহযোগিতা শুরু করে আনিসের পরিবার। এদিন সেই মতো উলবেরিয়া আদালতে পৌঁছান আনিসের বাবা। প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে চলে উলবেরিয়া সংশোধনাগারে টিআই প্যারেড। যা শেষ করে বেরিয়ে এসে আনিসের বাবা সালেম খান দাবি করেন, তিনি ধৃতদের কাউকেই চিনতে পারছেন না। যে ব্যক্তি সে রাতে উর্দি পরে এসে তাঁর বুকে বন্দুক ধরেছিল সে ধৃতদের মধ্যে নেই বলে অভিযোগ করেন সালেন খান।
উল্লেখ, হাইকোর্টের নির্দেশ মতোই এদিন ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে আনিসের ফোন সিটের হাতে তুলে দেয় তাঁর পরিবার। প্রসঙ্গত এদিন টিআই প্যারেড যাওয়া নিয়েও সকাল থেকে টানাপোড়েন দেখা যায়। সিটের দুই প্রতিনিধি আনিসের বাড়ি যান তাঁর বাবাকে আনতে। কিন্তু প্রায় ১ ঘন্টা তাঁর বাড়ির বাইরে অপেক্ষা করেন। পরে আইনজীবীর সঙ্গে আলোচনা করে তাঁর গাড়িতেই উলবেড়িয়া সংশোধনাগারের দিকে রওনা দেন আনিসের বাবা।
Comments are closed.