বিজেপি সাংসদ বীরেন্দ্র মাস্ত: মন্দা থাকলে কোট-জ্যাকেটের বদলে সবাই ধুতি-কুর্তা পরত, জামা-কাপড় কেনার টাকা থাকত না!
ধুতি-কুর্তার জায়গায় মানুষ কোট-জ্যাকেট পরছে, তাই অর্থনৈতিক মন্দার খবর ভুয়ো, এমনই দাবি করলেন উত্তরপ্রদেশের বিজেপি সাংসদ বীরেন্দ্র সিংহ মাস্ত।
রবিবার উত্তরপ্রদেশের বালিয়ায় নিজের নির্বাচনী কেন্দ্রে এক সভা থেকে বিজেপি সাংসদ বলেন, অর্থনৈতিক মন্দা নিয়ে দিল্লি থেকে সারা বিশ্বে আলোচনা চলছে। কিন্তু সত্যিই যদি দেশে মন্দা হত তাহলে আমরা ধুতি-কুর্তা পরে এখানে উপস্থিত হতাম, কোট-জ্যাকেট পরে নয়। তাঁর আরও দাবি, আর্থিক মন্দা থাকলে আমরা আজ জামা-কাপড় কিনতেই পারতাম না।
দেশে যখন অর্থনৈতিক মন্দার জোরালো প্রভাব পড়ছে, বিভিন্ন শিল্পে উৎপাদন কমছে, কর্মসংস্থানের সুযোগ নেই, ২০১৯-২০ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার সারে চার শতাংশে নেমেছে, তখনও বিজেপি নেতা-মন্ত্রীরা সমানে দাবি করে আসছেন, দেশে কোনও মন্দা নেই। খোদ কেন্দ্রীয় সরকার চলতি আর্থিক বছরের বৃদ্ধির পূর্বাভাস মাত্র ৫ শতাংশে নামিয়ে এনেছে। আগামী মার্চ মাসের মধ্যে তৃতীয় ত্রৈমাসিকের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির রিপোর্ট আসতে চলেছে। এর আগেও অর্থনৈতিক মন্দার কথা খারিজ করে এই বিজেপি সাংসদ জানিয়েছিলেন, যদি দেশের অটোমোবাইল শিল্পে ধস নামে, তাহলে রাস্তায় রাস্তায় এত ট্র্যাফিক জ্যাম কেন?কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে কুৎসা করার জন্য বিরোধীরা মন্দার কথা বলছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
গত অক্টোবরে মন্দার কথা খারিজ করে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ দাবি করেছিলেন, বলিউডের বিভিন্ন সিনেমা রিলিজের পর বিশাল লাভ উঠে আসছে। ২ অক্টোবর, একদিনে তিনটি সিনেমা ১২০ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। নভেম্বর মাসে খোদ কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন দাবি করেছিলেন, গাড়ি বাজারে মন্দার কারণ ওলা, উবরের মতো অ্যাপ ক্যাব। গাড়ি বাজারে টানা মন্দার সময়ে দাঁড়িয়ে অর্থমন্ত্রীর এই মন্তব্যকে নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল। যদিও দেশে আসলে কোনও মন্দা নেই, এই তত্ত্বে অটল বিজেপি নেতা-মন্ত্রীরা। কয়েক মাস আগেই বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা সুশীলকুমার মোদী বিরোধীদের দিকে আঙুল তুলে বলেছিলেন মন্দা নিয়ে মানুষকে ভয়ে রাখতে চাইছেন তাঁরা। আসলে প্রতি শ্রাবণ-ভাদ্র মাসেই এমন মন্দার বাজার তৈরি হয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
রবিবার উত্তরপ্রদেশের বালিয়ায় নিজের নির্বাচনী কেন্দ্রে এক সভা থেকে বিজেপি সাংসদ বলেন, অর্থনৈতিক মন্দা নিয়ে দিল্লি থেকে সারা বিশ্বে আলোচনা চলছে। কিন্তু সত্যিই যদি দেশে মন্দা হত তাহলে আমরা ধুতি-কুর্তা পরে এখানে উপস্থিত হতাম, কোট-জ্যাকেট পরে নয়। তাঁর আরও দাবি, আর্থিক মন্দা থাকলে আমরা আজ জামা-কাপড় কিনতেই পারতাম না।
দেশে যখন অর্থনৈতিক মন্দার জোরালো প্রভাব পড়ছে, বিভিন্ন শিল্পে উৎপাদন কমছে, কর্মসংস্থানের সুযোগ নেই, ২০১৯-২০ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার সারে চার শতাংশে নেমেছে, তখনও বিজেপি নেতা-মন্ত্রীরা সমানে দাবি করে আসছেন, দেশে কোনও মন্দা নেই। খোদ কেন্দ্রীয় সরকার চলতি আর্থিক বছরের বৃদ্ধির পূর্বাভাস মাত্র ৫ শতাংশে নামিয়ে এনেছে। আগামী মার্চ মাসের মধ্যে তৃতীয় ত্রৈমাসিকের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির রিপোর্ট আসতে চলেছে। এর আগেও অর্থনৈতিক মন্দার কথা খারিজ করে এই বিজেপি সাংসদ জানিয়েছিলেন, যদি দেশের অটোমোবাইল শিল্পে ধস নামে, তাহলে রাস্তায় রাস্তায় এত ট্র্যাফিক জ্যাম কেন?কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে কুৎসা করার জন্য বিরোধীরা মন্দার কথা বলছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
গত অক্টোবরে মন্দার কথা খারিজ করে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ দাবি করেছিলেন, বলিউডের বিভিন্ন সিনেমা রিলিজের পর বিশাল লাভ উঠে আসছে। ২ অক্টোবর, একদিনে তিনটি সিনেমা ১২০ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। নভেম্বর মাসে খোদ কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন দাবি করেছিলেন, গাড়ি বাজারে মন্দার কারণ ওলা, উবরের মতো অ্যাপ ক্যাব। গাড়ি বাজারে টানা মন্দার সময়ে দাঁড়িয়ে অর্থমন্ত্রীর এই মন্তব্যকে নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল। যদিও দেশে আসলে কোনও মন্দা নেই, এই তত্ত্বে অটল বিজেপি নেতা-মন্ত্রীরা। কয়েক মাস আগেই বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা সুশীলকুমার মোদী বিরোধীদের দিকে আঙুল তুলে বলেছিলেন মন্দা নিয়ে মানুষকে ভয়ে রাখতে চাইছেন তাঁরা। আসলে প্রতি শ্রাবণ-ভাদ্র মাসেই এমন মন্দার বাজার তৈরি হয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
Comments are closed.