বিজেপির প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে ত্রিপুরার অনেক বিজেপি নেতা, বিধায়ক আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। ত্রিপুরা থেকে বাংলায় যাওয়া আসা সময় সাপেক্ষ, তাই আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে বিজেপি নেতারা। এমনই জানালেন ব্রাত্য বসু।
বুধবার ত্রিপুরার আগরতলায় যান রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। সেখানে গিয়ে তিনি বলেন, কারা কারা যোগাযোগ রাখছে, এই মুহূর্তে নাম বলতে পারব না। তবে কাকে তৃণমূলে নেওয়া হবে, আর কাকে নেওয়া হবে না তা দলীয় নেতৃত্ব ঠিক করবে। ত্রিপুরায় বিজেপির আর কোনও জনভিত্তি নেই বলে জানান ব্রাত্য বসু।
অন্যদিকে মঙ্গলবার ত্রিপুরার মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ করা হয়। নতুন মন্ত্রিসভায় বাড পড়েছেন বিপ্লব দেব বিক্ষুব্ধ বিজেপি নেতা সুদীপ রায় বর্মণ ঘনিষ্ঠ অনেকে। এরপরই বিস্ফোরক মন্তব্য করেন সুদীপ রায় বর্মন। বললেন, এই নেতৃত্বের সঙ্গে কাজ করা সম্ভব নয়। বিপ্লবের নীতির সঙ্গে মেলাতে পারছি না। সোমবার কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে দেখা মেলেনি বিপ্লব দেবের বিরোধী নেতা বিজেপি বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মণকে।
অন্যদিকে ত্রিপুরায় নিজেদের শক্তি বাড়াচ্ছে তৃণমূল। সোমবার অন্যান্য দল থেকে ৬৯ জন নেতাকর্মী তৃণমূলে যোগ দেন।
Comments are closed.