গাড়ি-বাজারে মন্দা অব্যাহত, যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি কমল ৬.২%, বাণিজ্যিক গাড়ির বিক্রি কমেছে ১৪.০৪%, জানুয়ারির রিপোর্ট দিল সিয়াম
নতুন বছর শুরু হয়ে দু’মাস কাটতে চললেও গাড়ির বাজার আর ভালো হচ্ছে না। মন্দা অব্যাহত। গাড়ির দাম বৃদ্ধি এবং শ্লথ জিডিপি বৃদ্ধির কারণে জানুয়ারি মাসে যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি ৬.২ শতাংশ কমেছে বলে জানাচ্ছে অটোমোবাইল সংস্থা সোসাইটি অফ ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফাকচারার্স (সিয়াম)।
সোমবার প্রকাশিত সিয়ামের রিপোর্ট বলছে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রির সংখ্যা সাকুল্যে ২ লক্ষ ৬২ হাজার ৭১৪ টি। যা গত বছরের জানুয়ারিতে গাড়ি বাজারে মন্দার সময়ের চেয়েও কম। সংশ্লিষ্ট সময়ে মোট ২ লক্ষ ৮০ হাজার ৯১ টি গাড়ি বিক্রি হয়েছিল।
মোট গাড়ি বিক্রির হারেও কার্যত ধস নেমেছে। গত মাসে কার বিক্রির হার ৮.১ শতাংশ পড়ে গিয়েছে। সংখ্যাটা হল ১ লক্ষ ৬৪ হাজার ৭৯৩ টি, যা গত বছর জানুয়ারিতে ছিল ১ লক্ষ ৭৯ হাজার ৩২৪ টি।
সিয়াম প্রেসিডেন্ট রাজন ওয়াধেরার কথায়, গাড়ি বিক্রির বাজারে এই মন্দার মূল কারণ হল গাড়ির দাম বেড়ে যাওয়া এবং আর্থিক বৃদ্ধির শ্লথতা।
প্রসঙ্গত, বিএস ফোর (ভারত স্টেজ ফোর) মানের জ্বালানি ব্যবহার থেকে বিএস সিক্স মানের নির্গমন বিধি মেনে পরিবেশবান্ধব উন্নত জ্বালানি ব্যবহারের জন্য গাড়ি তৈরির ফলে গাড়ির দাম বেড়ে গিয়েছে। পাশাপাশি, কয়েকটি গাড়ি নির্মাণকারী সংস্থা গাড়ি তৈরির দাম বৃদ্ধির সঙ্গে সাযুজ্য রেখে নির্দিষ্ট মডেলের গাড়ির দাম অনেকটাই বাড়িয়েছে। এদিকে দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও গাড়ি বাজারে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। সিয়ামের প্রেসিডেন্ট অবশ্য বলেন, গ্রামীণ অর্থনীতি এবং পরিকাঠামো খাতে কেন্দ্র সম্প্রতি যে ঘোষণা করেছে, তাতে গাড়ি বাজারে মন্দার ছবিটা আগামী দিনে কাটবে বলে আশা করছি। চার চাকার ক্ষেত্রে না হলেও দু’চাকার গাড়ির বিক্রি বাড়বে বলে আশাবাদী তিনি।
যদিও মোটর সাইকেলের বিক্রিও জানুয়ারিতে ১৫.৭ শতাংশ পড়েছে। গত মাসে বাইক বিক্রির সংখ্যা ছিল ৮ লক্ষ ৭১ হাজার ৮৮৬ টি। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে মোটর সাইকেল বিক্রির সংখ্যা ছিল ১০ লক্ষ ২৭ হাজার ৭৬৬ টি। স্কুটার বিক্রিও ১৬.১ শতাংশ কমেছে বলে সিয়ামের রিপোর্টে প্রকাশ।
বাণিজ্যিক গাড়ির বিক্রিও কমেছে ১৪.০৪ শতাংশ। যেখানে গত বছরের জানুয়ারিতে বাণিজ্যিক গাড়ি বিক্রির সংখ্যা ছিল ৮৭ হাজার ৫৯১ টি। তা এ বছরের জানুয়ারিতে এসে দাঁড়িয়েছে ৭৫ হাজার ২৮৯ টি।
অটোমোবাইল সংস্থা বিশেষে মারুতি সুজুকির যাত্রীবাহী গাড়ির বিক্রি সামান্য বেড়েছে, শতাংশের বিচারে ০.২৯ শতাংশ। কিন্তু মারুতির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হন্ডাই মোটর এবং মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রার গাড়ি বিক্রি যথাক্রমে ৮.৩ এবং ১৭.০৫ শতাংশ কমেছে।
দু’চাকার গাড়ির বাজারে হিরো মোটরকর্পের গত মাসে বিক্রি কমেছে ১৪.৩৭ শতাংশ। টিভিএস মোটরের বিক্রি পড়েছে ২৮.৭২ শতাংশ।
সোমবার প্রকাশিত সিয়ামের রিপোর্ট বলছে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রির সংখ্যা সাকুল্যে ২ লক্ষ ৬২ হাজার ৭১৪ টি। যা গত বছরের জানুয়ারিতে গাড়ি বাজারে মন্দার সময়ের চেয়েও কম। সংশ্লিষ্ট সময়ে মোট ২ লক্ষ ৮০ হাজার ৯১ টি গাড়ি বিক্রি হয়েছিল।
মোট গাড়ি বিক্রির হারেও কার্যত ধস নেমেছে। গত মাসে কার বিক্রির হার ৮.১ শতাংশ পড়ে গিয়েছে। সংখ্যাটা হল ১ লক্ষ ৬৪ হাজার ৭৯৩ টি, যা গত বছর জানুয়ারিতে ছিল ১ লক্ষ ৭৯ হাজার ৩২৪ টি।
সিয়াম প্রেসিডেন্ট রাজন ওয়াধেরার কথায়, গাড়ি বিক্রির বাজারে এই মন্দার মূল কারণ হল গাড়ির দাম বেড়ে যাওয়া এবং আর্থিক বৃদ্ধির শ্লথতা।
প্রসঙ্গত, বিএস ফোর (ভারত স্টেজ ফোর) মানের জ্বালানি ব্যবহার থেকে বিএস সিক্স মানের নির্গমন বিধি মেনে পরিবেশবান্ধব উন্নত জ্বালানি ব্যবহারের জন্য গাড়ি তৈরির ফলে গাড়ির দাম বেড়ে গিয়েছে। পাশাপাশি, কয়েকটি গাড়ি নির্মাণকারী সংস্থা গাড়ি তৈরির দাম বৃদ্ধির সঙ্গে সাযুজ্য রেখে নির্দিষ্ট মডেলের গাড়ির দাম অনেকটাই বাড়িয়েছে। এদিকে দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও গাড়ি বাজারে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। সিয়ামের প্রেসিডেন্ট অবশ্য বলেন, গ্রামীণ অর্থনীতি এবং পরিকাঠামো খাতে কেন্দ্র সম্প্রতি যে ঘোষণা করেছে, তাতে গাড়ি বাজারে মন্দার ছবিটা আগামী দিনে কাটবে বলে আশা করছি। চার চাকার ক্ষেত্রে না হলেও দু’চাকার গাড়ির বিক্রি বাড়বে বলে আশাবাদী তিনি।
যদিও মোটর সাইকেলের বিক্রিও জানুয়ারিতে ১৫.৭ শতাংশ পড়েছে। গত মাসে বাইক বিক্রির সংখ্যা ছিল ৮ লক্ষ ৭১ হাজার ৮৮৬ টি। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে মোটর সাইকেল বিক্রির সংখ্যা ছিল ১০ লক্ষ ২৭ হাজার ৭৬৬ টি। স্কুটার বিক্রিও ১৬.১ শতাংশ কমেছে বলে সিয়ামের রিপোর্টে প্রকাশ।
বাণিজ্যিক গাড়ির বিক্রিও কমেছে ১৪.০৪ শতাংশ। যেখানে গত বছরের জানুয়ারিতে বাণিজ্যিক গাড়ি বিক্রির সংখ্যা ছিল ৮৭ হাজার ৫৯১ টি। তা এ বছরের জানুয়ারিতে এসে দাঁড়িয়েছে ৭৫ হাজার ২৮৯ টি।
অটোমোবাইল সংস্থা বিশেষে মারুতি সুজুকির যাত্রীবাহী গাড়ির বিক্রি সামান্য বেড়েছে, শতাংশের বিচারে ০.২৯ শতাংশ। কিন্তু মারুতির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হন্ডাই মোটর এবং মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রার গাড়ি বিক্রি যথাক্রমে ৮.৩ এবং ১৭.০৫ শতাংশ কমেছে।
দু’চাকার গাড়ির বাজারে হিরো মোটরকর্পের গত মাসে বিক্রি কমেছে ১৪.৩৭ শতাংশ। টিভিএস মোটরের বিক্রি পড়েছে ২৮.৭২ শতাংশ।
Comments are closed.