সপ্তাহে ১০ টি রেল ইঞ্জিন এবং বছরে ৪০২ টি ইলেকট্রিক্যাল লোকোমোটিভ উৎপাদন করে বিশ্ব রেকর্ড করল পশ্চিমবঙ্গের চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভ ওয়ার্কস (সিএলডব্লু)।
আসানসোলে প্রতিষ্ঠিত এই পুরনো সংস্থা ২০১৮-১৯ আর্থিক বছরে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক রেল ইঞ্জিন তৈরি করে লিমকা বুক অফ রেকর্ডসে নাম লিখিয়েছে। ২০১৯-১৯ সালে চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভ মোট ৪০২ টি ইলেকট্রিক্যাল লোকোমোটিভ তৈরি করে নিজেদের গত বছরের রেকর্ডকে ছাপিয়ে গিয়েছে। ২০১৭-১৮ সালে মোট ৩৫০ টি লোকোমোটিভ উৎপাদন করেছিল এই সংস্থাটি।
লিমকা বুক অফ রেকর্ডসে নাম তোলার পর চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভের কর্মীদের কাজের ভূয়সী প্রশংসা করে রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল জানান, রেলওয়ে পরিবারের এই অংশের কঠোর পরিশ্রম ও কাজের প্রতি কর্মীদের সদিচ্ছারই প্রতিফলন এই বিশ্ব রেকর্ড।
এদিকে ২০১৮-১৯ আর্থিক বছরে রেকর্ড গড়ে মোটেও থেমে নেই আসানসোলের এই রেল ইঞ্জিন উৎপাদনের কারখানা। প্রতি সপ্তাহে ১০ টি করে রেল ইঞ্জিন তৈরি করে ২০১৯-২০ আর্থিক বছরে ইতিমধ্যেই সাড়ে তিনশোটি লোকোমোটিভ উৎপাদন করে ফেলেছেন সিএলডব্লু-র কর্মীরা। নিজেদের আগের রেকর্ডকে ছাপিয়ে গিয়ে ফ্যাক্টরি থেকে প্রথম ১০০ টি লোকোমোটিভ উৎপাদন হয়েছে ৮৮ টি কর্মদিবসে। এরপর ২০০ টি ইঞ্জিন তৈরি হয়েছে ১৫৮ দিনে, ২১৬ টি কর্মদিবসে ৩০০ টি এবং ২৫০ দিনে ৩৫০ টি লোকোমোটিভ উৎপাদন করেছেন কর্মীরা। সিএলডব্লুর জেনারেল ম্যানেজার প্রবীন কুমার মিশ্র বলেন, এইভাবে কর্মীরা কাজ করলে চলতি আর্থিক বছরে আরও একটি রেকর্ড গড়বেন তাঁরা।
রেল ইঞ্জিনের পাশাপাশি কামরা তৈরিতেও বেশ এগিয়ে ভারতীয় রেলওয়ে। চলতি আর্থিক বছরে এখনও পর্যন্ত ১,০০০ প্যাসেঞ্জার কোচ তৈরি করে ফেলেছে কাপুরথালার রেল কোচ ফ্যাক্টরি। আর সিএলডব্লু ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৪১৩ টি পুরো বগি সেট উৎপাদন করে। যা গত পাঁচ বছরের উৎপাদনের থেকে ৬৬ শতাংশ বেশি।
আসানসোলে প্রতিষ্ঠিত এই পুরনো সংস্থা ২০১৮-১৯ আর্থিক বছরে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক রেল ইঞ্জিন তৈরি করে লিমকা বুক অফ রেকর্ডসে নাম লিখিয়েছে। ২০১৯-১৯ সালে চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভ মোট ৪০২ টি ইলেকট্রিক্যাল লোকোমোটিভ তৈরি করে নিজেদের গত বছরের রেকর্ডকে ছাপিয়ে গিয়েছে। ২০১৭-১৮ সালে মোট ৩৫০ টি লোকোমোটিভ উৎপাদন করেছিল এই সংস্থাটি।
লিমকা বুক অফ রেকর্ডসে নাম তোলার পর চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভের কর্মীদের কাজের ভূয়সী প্রশংসা করে রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল জানান, রেলওয়ে পরিবারের এই অংশের কঠোর পরিশ্রম ও কাজের প্রতি কর্মীদের সদিচ্ছারই প্রতিফলন এই বিশ্ব রেকর্ড।
এদিকে ২০১৮-১৯ আর্থিক বছরে রেকর্ড গড়ে মোটেও থেমে নেই আসানসোলের এই রেল ইঞ্জিন উৎপাদনের কারখানা। প্রতি সপ্তাহে ১০ টি করে রেল ইঞ্জিন তৈরি করে ২০১৯-২০ আর্থিক বছরে ইতিমধ্যেই সাড়ে তিনশোটি লোকোমোটিভ উৎপাদন করে ফেলেছেন সিএলডব্লু-র কর্মীরা। নিজেদের আগের রেকর্ডকে ছাপিয়ে গিয়ে ফ্যাক্টরি থেকে প্রথম ১০০ টি লোকোমোটিভ উৎপাদন হয়েছে ৮৮ টি কর্মদিবসে। এরপর ২০০ টি ইঞ্জিন তৈরি হয়েছে ১৫৮ দিনে, ২১৬ টি কর্মদিবসে ৩০০ টি এবং ২৫০ দিনে ৩৫০ টি লোকোমোটিভ উৎপাদন করেছেন কর্মীরা। সিএলডব্লুর জেনারেল ম্যানেজার প্রবীন কুমার মিশ্র বলেন, এইভাবে কর্মীরা কাজ করলে চলতি আর্থিক বছরে আরও একটি রেকর্ড গড়বেন তাঁরা।
রেল ইঞ্জিনের পাশাপাশি কামরা তৈরিতেও বেশ এগিয়ে ভারতীয় রেলওয়ে। চলতি আর্থিক বছরে এখনও পর্যন্ত ১,০০০ প্যাসেঞ্জার কোচ তৈরি করে ফেলেছে কাপুরথালার রেল কোচ ফ্যাক্টরি। আর সিএলডব্লু ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৪১৩ টি পুরো বগি সেট উৎপাদন করে। যা গত পাঁচ বছরের উৎপাদনের থেকে ৬৬ শতাংশ বেশি।
Comments are closed.