বাংলায় সমান্তরাল প্রশাসন চালানোর চেষ্টা করা হচ্ছে, নাম না করে রাজ্যপাল ধনকড়কে আক্রমণ মুখ্যমন্ত্রীর। বৃহস্পতিবার কলকাতায় এক শিল্প সম্মেলনের উদ্বোধন করতে গিয়ে মমতা বলেন, মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল যা করছেন, তার চেয়ে ১০০ শতাংশ বেশি হচ্ছে এখানে। সর্বত্র সমান্তরাল প্রশাসন চালানোর চেষ্টা হচ্ছে। যাঁর জন্য বিধানসভার অধিবেশন দু’দিন স্থগিত করে দিতে হল, তাঁকে দিয়েই এসব করানো হচ্ছে। লড়াই চলতে থাকুক, দেখি কী হয়।
অধিবেশন স্থগিত থাকলেও এদিন রাজ্যপালের বিধানসভায় যাওয়া নিয়ে চূড়ান্ত নাটকীয় পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। রাজ্যপালকে স্বাগত জানাতে কেউ উপস্থিত ছিলেন না। তা নিয়ে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। পরে বিধানসভা থেকে বেরিয়ে এসে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন।
এদিকে রাজ্যপালের মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দেন তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চ্যাটার্জি। বলেন, উনি ঘুরুন, ছবি তুলুন কিন্তু সরকারের টাকা খরচ না হলেই হল। তিনি ধনকড়ের সঙ্গে তুলনা টানেন অতীতের বিভিন্ন রাজ্যপালের। পার্থর মন্তব্য, অতীতে বামপন্থীদের দেখেছি অনেক কড়া রাজ্যপালকে মোকাবিলা করতে। কিন্ত আমরা মোকাবিলা চাই না, চাই সহাবস্থান। তিনি আরও বলেন, ওঁর কাজকর্মকে বাংলার মানুষ ভালো চোখে দেখছেন না। আগের রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠীকে দেখেছি। মানুষ তাঁর কবিতা শুনতে যেতেন। কিন্তু এখনকার রাজ্যপাল কী বলবেন তা শুনতেই ছুটে যাচ্ছে সংবাদমাধ্যম। পার্থর খোঁচা, এই রাজ্যপাল কী চাইছেন সেটাই বুঝতে পারছি না। কোথাও কিছু হলেই তিনি ছুটে যাচ্ছেন, দাঁড়িয়ে থাকছেন আর ছবি তুলছেন। এরপরেই তৃণমূল মহাসচিবের কটাক্ষ, রাজ্যপাল ঘুরুন, ছবি তুলুন, কোনও আপত্তি নেই। শুধু সরকারের পয়সা নষ্ট করবেন না।
এর আগে হেলিকপ্টার ইস্যু নিয়ে তুমুল হই চই হয় রাজ্যপাল ও শাসক দলের মধ্যে। বুধবার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সেনেট বৈঠক হবে না জেনেও রাজ্যপালের সেখানে পৌঁছে যাওয়া প্রসঙ্গে কটাক্ষ করেছিলেন পার্থ। তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন, বৈঠক হবে না জেনেও রাজ্যপাল কেন যাবেন সেখানে?
অধিবেশন স্থগিত থাকলেও এদিন রাজ্যপালের বিধানসভায় যাওয়া নিয়ে চূড়ান্ত নাটকীয় পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। রাজ্যপালকে স্বাগত জানাতে কেউ উপস্থিত ছিলেন না। তা নিয়ে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। পরে বিধানসভা থেকে বেরিয়ে এসে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন।
এদিকে রাজ্যপালের মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দেন তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চ্যাটার্জি। বলেন, উনি ঘুরুন, ছবি তুলুন কিন্তু সরকারের টাকা খরচ না হলেই হল। তিনি ধনকড়ের সঙ্গে তুলনা টানেন অতীতের বিভিন্ন রাজ্যপালের। পার্থর মন্তব্য, অতীতে বামপন্থীদের দেখেছি অনেক কড়া রাজ্যপালকে মোকাবিলা করতে। কিন্ত আমরা মোকাবিলা চাই না, চাই সহাবস্থান। তিনি আরও বলেন, ওঁর কাজকর্মকে বাংলার মানুষ ভালো চোখে দেখছেন না। আগের রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠীকে দেখেছি। মানুষ তাঁর কবিতা শুনতে যেতেন। কিন্তু এখনকার রাজ্যপাল কী বলবেন তা শুনতেই ছুটে যাচ্ছে সংবাদমাধ্যম। পার্থর খোঁচা, এই রাজ্যপাল কী চাইছেন সেটাই বুঝতে পারছি না। কোথাও কিছু হলেই তিনি ছুটে যাচ্ছেন, দাঁড়িয়ে থাকছেন আর ছবি তুলছেন। এরপরেই তৃণমূল মহাসচিবের কটাক্ষ, রাজ্যপাল ঘুরুন, ছবি তুলুন, কোনও আপত্তি নেই। শুধু সরকারের পয়সা নষ্ট করবেন না।
এর আগে হেলিকপ্টার ইস্যু নিয়ে তুমুল হই চই হয় রাজ্যপাল ও শাসক দলের মধ্যে। বুধবার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সেনেট বৈঠক হবে না জেনেও রাজ্যপালের সেখানে পৌঁছে যাওয়া প্রসঙ্গে কটাক্ষ করেছিলেন পার্থ। তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন, বৈঠক হবে না জেনেও রাজ্যপাল কেন যাবেন সেখানে?
Comments are closed.