করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে দেবদেবীকে বাঁচাতে উদ্যোগ নিলেন পুরোহিতরা। বারাণসীর বিশ্বনাথ মন্দিরের বিগ্রহেও লাগানো হল মাস্ক। কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে বিগ্রহের মুখে মুখোশ লাগানোর পাশাপাশি পুজো দিতে আসা পুণ্যার্থীদেরও মুখোশ পরে মন্দিরে আসার পরামর্শ দিচ্ছেন মন্দিরের এক পুরোহিত। সেই সঙ্গে দেবতার মূর্তিতে যাতে কারও হাত না লাগে সেদিকেও সজাগ দৃষ্টি রেখেছেন তাঁরা জনতাকে বলছেন, ভক্তরা যেন দূর থেকে পুজো দিয়ে চলে যান।
সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বারাণসী মন্দিরের পুরোহিত কৃষ্ণ আনন্দ পাণ্ডে জানান, করোনাভাইরাস সারা দেশে দ্রুত হারে সংক্রামিত হচ্ছে। তাই করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে ভক্ত, পুণ্যার্থীদের সচেতন করতে ভগবান বিশ্বনাথ-সহ মন্দিরের সমস্ত দেবদেবীর মূর্তির মুখে মাস্ক পরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ওই পুরোহিতের কথায়, ঠান্ডা পড়লে আমরা যেমন দেবদেবীদের কাপড় দিয়ে ঢেকে দিই, গরম পড়লে এয়ার কন্ডিশনার চালিয়ে দিই, ঠিক তেমনই করোনাভাইরাস রুখতে বিগ্রহে মুখোশ পরিয়ে দিয়েছি। তিনি এও জানান, করোনাভাইরাস সংক্রমণ রুখতে তাঁরা মন্দিরের দেবদেবীর স্পর্শ করতে নিষেধ করেছেন পুণ্যার্থীদের। কৃষ্ণ আনন্দ পান্ডে বলেন, ওঁরা দেবদেবীদের স্পর্শ করলে এই ভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে তাই তাঁদের কাছে এই আবেদন রাখা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বিভিন্ন ধর্মীয় স্থান, যেখানে এক জায়গায় প্রচুর মানুষ জড়ো হন, সেখানে হাতের স্পর্শের মাধ্যমেও করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কিছুদিন আগে হংকং-এর একটি বুদ্ধ মন্দির দর্শনের পর প্রচুর মানুষ অসুস্থ হওয়ার ঘটনায় কিছু নমুনা সংগ্রহ করেছিল সেন্টার ফর হেলথ। তাদের দাবি, বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থের উপর জড়ানো কাপড়, রেস্টরুম যেখানে প্রচুর মানুষ একত্রিত হয়েছিলেন, সেখানেও করোনাভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছে এবং তা থেকেই এতজন মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েন।
সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বারাণসী মন্দিরের পুরোহিত কৃষ্ণ আনন্দ পাণ্ডে জানান, করোনাভাইরাস সারা দেশে দ্রুত হারে সংক্রামিত হচ্ছে। তাই করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে ভক্ত, পুণ্যার্থীদের সচেতন করতে ভগবান বিশ্বনাথ-সহ মন্দিরের সমস্ত দেবদেবীর মূর্তির মুখে মাস্ক পরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ওই পুরোহিতের কথায়, ঠান্ডা পড়লে আমরা যেমন দেবদেবীদের কাপড় দিয়ে ঢেকে দিই, গরম পড়লে এয়ার কন্ডিশনার চালিয়ে দিই, ঠিক তেমনই করোনাভাইরাস রুখতে বিগ্রহে মুখোশ পরিয়ে দিয়েছি। তিনি এও জানান, করোনাভাইরাস সংক্রমণ রুখতে তাঁরা মন্দিরের দেবদেবীর স্পর্শ করতে নিষেধ করেছেন পুণ্যার্থীদের। কৃষ্ণ আনন্দ পান্ডে বলেন, ওঁরা দেবদেবীদের স্পর্শ করলে এই ভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে তাই তাঁদের কাছে এই আবেদন রাখা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বিভিন্ন ধর্মীয় স্থান, যেখানে এক জায়গায় প্রচুর মানুষ জড়ো হন, সেখানে হাতের স্পর্শের মাধ্যমেও করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কিছুদিন আগে হংকং-এর একটি বুদ্ধ মন্দির দর্শনের পর প্রচুর মানুষ অসুস্থ হওয়ার ঘটনায় কিছু নমুনা সংগ্রহ করেছিল সেন্টার ফর হেলথ। তাদের দাবি, বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থের উপর জড়ানো কাপড়, রেস্টরুম যেখানে প্রচুর মানুষ একত্রিত হয়েছিলেন, সেখানেও করোনাভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছে এবং তা থেকেই এতজন মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েন।
Comments are closed.