রাজ্যে ধর্মনিরপেক্ষ সরকার গড়ার ডাক, ৬০% প্রার্থীর বয়স ৪০ এর কম রাখতে চায় সিপিএম
বিধানসভা ভোটের প্রার্থী তালিকা নিয়ে আলোচনা শুরু বামেদের
সাম্প্রদায়িক বিজেপিকে রুখতে তৃণমূলকে হারাতে হবে। বাংলায় আসন্ন বিধানসভা ভোটে এই মন্ত্রেই লড়াই জারি রাখবে বাম কংগ্রেস জোট। কিন্তু কেমন হবে প্রার্থী বাছাই? কারা পাবেন অগ্রাধিকার? প্রার্থী তালিকা নিয়ে আলোচনা শুরু করল সিপিএম।
সোমবার আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে সাংবাদিক বৈঠকে সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বলেছিলেন, রাজ্যের মানুষের মধ্যে তৃণমূল সরকারের প্রতি তীব্র ক্ষোভ রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে তৃণমূলের প্রতি নরম মনোভাব নিলে মানুষ বিজেপিকে ভোট দিতে বাধ্য হবেন। বিজেপিকে জেতানো আমাদের লক্ষ্য হতে পারে না। সুতরাং তৃণমূল ও বিজেপির বিরুদ্ধে সমান আক্রমণ শানানোর নীতি নিয়ে চলবে বামেরা। এই প্রেক্ষিতে প্রশ্ন উঠছে কেমন হবে প্রার্থী তালিকা?
আলিমুদ্দিন সূত্রে খবর, সম্প্রতি রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠকে এই ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সেখানে তরুণ প্রজন্মকে সামনে আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সোমবার রাজ্য কমিটির বৈঠকে ঠিক হয়েছে অনূর্ধ্ব ৪০ প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। সিপিএম নেতারা মনে করেন, যেহেতু রাজ্যের ভোটারদের ৬৫ শতাংশের গড় বয়স ৪০ বছরের নিচে তাই প্রার্থী তালিকাতেও তার প্রতিফলন থাকা আবশ্যক।
আলোচনার পর ঠিক হয়েছে আসন্ন বিধানসভা ভোটে সিপিএম প্রার্থী তালিকায় তরুণ মুখের প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। তাতে রাজ্যের বিপুল তরুণ ভোটারের কাছে সদর্থক বার্তা পৌঁছবে। প্রাথমিক ভাবে ঠিক হয়েছে প্রার্থী তালিকার ৬০ শতাংশ হবেন অনূর্ধ্ব ৪০। স্বভাবতই সিপিএমের ছাত্র ও যুব সংগঠনের কর্মীরা প্রার্থী তালিকায় বেশি জায়গা পাবেন বলে মনে করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে বয়স্ক প্রার্থীদের উপর কোপ পড়তে পারে।
তবে তরুণ প্রার্থী দেওয়া অবশ্য সিপিএমের কাছে নতুন কোনও বিষয় না। এর আগে ঋতব্রত ব্যানার্জি, শতরূপ ঘোষ, কৌস্তভ চ্যাটার্জির মতো তরুণ বাম নেতাকে প্রার্থী করেছে সিপিএম। এবার সেই সংখ্যা আরও বাড়বে।
এদিকে ফেব্রুয়ারির শেষ রবিবার ব্রিগেড সমাবেশ করতে চায় বামেরা। তবে এবারের ব্রিগেড হবে বাম-কংগ্রেসের যৌথ ডাকে।
ব্রিগেডে রাহুল গান্ধীকে আনার চেষ্টা করা হবে বলে আলিমুদ্দিন সূত্রে খবর। পাশাপাশি দেশের বিজেপি বিরোধী নেতাদেরও মঞ্চে আনতে চায় আলিমুদ্দিন।
সোমবার আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে সাংবাদিক বৈঠকে সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বলেছিলেন, রাজ্যের মানুষের মধ্যে তৃণমূল সরকারের প্রতি তীব্র ক্ষোভ রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে তৃণমূলের প্রতি নরম মনোভাব নিলে মানুষ বিজেপিকে ভোট দিতে বাধ্য হবেন। বিজেপিকে জেতানো আমাদের লক্ষ্য হতে পারে না। সুতরাং তৃণমূল ও বিজেপির বিরুদ্ধে সমান আক্রমণ শানানোর নীতি নিয়ে চলবে বামেরা। এই প্রেক্ষিতে প্রশ্ন উঠছে কেমন হবে প্রার্থী তালিকা?
আলিমুদ্দিন সূত্রে খবর, সম্প্রতি রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠকে এই ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সেখানে তরুণ প্রজন্মকে সামনে আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সোমবার রাজ্য কমিটির বৈঠকে ঠিক হয়েছে অনূর্ধ্ব ৪০ প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। সিপিএম নেতারা মনে করেন, যেহেতু রাজ্যের ভোটারদের ৬৫ শতাংশের গড় বয়স ৪০ বছরের নিচে তাই প্রার্থী তালিকাতেও তার প্রতিফলন থাকা আবশ্যক।
আলোচনার পর ঠিক হয়েছে আসন্ন বিধানসভা ভোটে সিপিএম প্রার্থী তালিকায় তরুণ মুখের প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। তাতে রাজ্যের বিপুল তরুণ ভোটারের কাছে সদর্থক বার্তা পৌঁছবে। প্রাথমিক ভাবে ঠিক হয়েছে প্রার্থী তালিকার ৬০ শতাংশ হবেন অনূর্ধ্ব ৪০। স্বভাবতই সিপিএমের ছাত্র ও যুব সংগঠনের কর্মীরা প্রার্থী তালিকায় বেশি জায়গা পাবেন বলে মনে করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে বয়স্ক প্রার্থীদের উপর কোপ পড়তে পারে।
তবে তরুণ প্রার্থী দেওয়া অবশ্য সিপিএমের কাছে নতুন কোনও বিষয় না। এর আগে ঋতব্রত ব্যানার্জি, শতরূপ ঘোষ, কৌস্তভ চ্যাটার্জির মতো তরুণ বাম নেতাকে প্রার্থী করেছে সিপিএম। এবার সেই সংখ্যা আরও বাড়বে।
এদিকে ফেব্রুয়ারির শেষ রবিবার ব্রিগেড সমাবেশ করতে চায় বামেরা। তবে এবারের ব্রিগেড হবে বাম-কংগ্রেসের যৌথ ডাকে।
ব্রিগেডে রাহুল গান্ধীকে আনার চেষ্টা করা হবে বলে আলিমুদ্দিন সূত্রে খবর। পাশাপাশি দেশের বিজেপি বিরোধী নেতাদেরও মঞ্চে আনতে চায় আলিমুদ্দিন।
Comments are closed.