দিল্লি হিংসার নেপথ্যে রয়েছে বিজেপি নেতা কপিল মিশ্র, কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধী, মিম নেতা ওয়ারিস পাঠান সহ কয়েকজন রাজনৈতিক নেতার উস্কানিমূলক মন্তব্য। এমনই অভিযোগ তুলে সনিয়া গান্ধীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে একটি মামলা হয় দিল্লি হাইকোর্টে। আবেদনকারী দীপক মদনের এই মামলার ভিত্তিতে দিল্লি সরকার, দিল্লির পুলিশ কমিশনার এবং রাজনৈতিক দলগুলিকে নোটিস দিল দিল্লি হাইকোর্ট।
দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি এন প্যাটেল ও বিচারপতি হরি শঙ্করের ডিভিশন বেঞ্চ এই নোটিস ইস্যু করে জানতে চেয়েছে, সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে দিল্লি সরকার, পুলিশ ও অভিযুক্তদের দলের প্রতিক্রিয়া কী।
দিল্লি-হিংসার প্রেক্ষিতে হাইকোর্টে দায়ের হওয়া মামলায় অভিযোগ করা হয়, সনিয়া গান্ধী, কপিল মিশ্র, ওয়ারিস পাঠান, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর ও অন্যান্যদের উস্কানিমূলক মন্তব্যই ইন্ধন জুগিয়েছে হিংসায়। ওই নেতাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৫৩ এ, ১৪৭, ১৪৮ এবং ১৪৯ ধারায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়। সেই সঙ্গে ওই মামলার আবেদনে দিল্লির ঘটনায় জনসাধারণের সম্পত্তি নষ্টের দায়ও দেওয়া হয় অনুরাগ ঠাকুর, সনিয়া গান্ধী, কপিল মিশ্রদের উপর। সব মিলিয়ে এই নেতাদের গ্রেফতারি এবং আইনত তাঁদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করারও দাবি জানান দীপক।
হলফনামায় তিনি জানান, গত ২৪ থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি দিল্লি হিংসার মূলে রয়েছে কিছু রাজনৈতিক নেতার উস্কানিমূলক মন্তব্য। শুধু তাই নয়, দিল্লি পুলিশের দিকে আঙুল তুলে আবেদনকারীর দাবি, দিল্লি হিংসার নেপথ্যে থাকা এই রাজনৈতিক নেতাদের গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হয়েছে দিল্লি পুলিশ। পুলিশ ও রাজনৈতিক দলগুলির তাদের কর্তব্য পালনে অক্ষম হয়েছে, তাই বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করে মানুষের যে পরিমাণ সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এই হিংসায়, তার হিসেব কষে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিক আদালত। পাশাপাশি তাঁর আরও দাবি, দিল্লির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত কোনও রাজনৈতিক দল যেন সভা-সমাবেশ করতে না পারে, তার নির্দেশ দিক আদালত। এই আবেদনের ভিত্তিতে দিল্লি সরকার, দিল্লির পুলিশ কমিশনার ও অভিযুক্ত নেতারা যে যে দলের সদস্য, তাদের নোটিস পাঠিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট।
দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি এন প্যাটেল ও বিচারপতি হরি শঙ্করের ডিভিশন বেঞ্চ এই নোটিস ইস্যু করে জানতে চেয়েছে, সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে দিল্লি সরকার, পুলিশ ও অভিযুক্তদের দলের প্রতিক্রিয়া কী।
দিল্লি-হিংসার প্রেক্ষিতে হাইকোর্টে দায়ের হওয়া মামলায় অভিযোগ করা হয়, সনিয়া গান্ধী, কপিল মিশ্র, ওয়ারিস পাঠান, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর ও অন্যান্যদের উস্কানিমূলক মন্তব্যই ইন্ধন জুগিয়েছে হিংসায়। ওই নেতাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৫৩ এ, ১৪৭, ১৪৮ এবং ১৪৯ ধারায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়। সেই সঙ্গে ওই মামলার আবেদনে দিল্লির ঘটনায় জনসাধারণের সম্পত্তি নষ্টের দায়ও দেওয়া হয় অনুরাগ ঠাকুর, সনিয়া গান্ধী, কপিল মিশ্রদের উপর। সব মিলিয়ে এই নেতাদের গ্রেফতারি এবং আইনত তাঁদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করারও দাবি জানান দীপক।
হলফনামায় তিনি জানান, গত ২৪ থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি দিল্লি হিংসার মূলে রয়েছে কিছু রাজনৈতিক নেতার উস্কানিমূলক মন্তব্য। শুধু তাই নয়, দিল্লি পুলিশের দিকে আঙুল তুলে আবেদনকারীর দাবি, দিল্লি হিংসার নেপথ্যে থাকা এই রাজনৈতিক নেতাদের গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হয়েছে দিল্লি পুলিশ। পুলিশ ও রাজনৈতিক দলগুলির তাদের কর্তব্য পালনে অক্ষম হয়েছে, তাই বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করে মানুষের যে পরিমাণ সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এই হিংসায়, তার হিসেব কষে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিক আদালত। পাশাপাশি তাঁর আরও দাবি, দিল্লির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত কোনও রাজনৈতিক দল যেন সভা-সমাবেশ করতে না পারে, তার নির্দেশ দিক আদালত। এই আবেদনের ভিত্তিতে দিল্লি সরকার, দিল্লির পুলিশ কমিশনার ও অভিযুক্ত নেতারা যে যে দলের সদস্য, তাদের নোটিস পাঠিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট।
Comments are closed.