দেশে তীব্র হচ্ছে করোনা আতঙ্ক। ভারতে ৩১ জন মানুষের করোনাভাইরাস আক্রান্তের খবর মিলিছে। বাংলায় এখনও করোনা আক্রান্তের কোনও খবর না পাওয়া গেলেও সাবধানতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে দোলের দিন বসন্তোৎসব হচ্ছে না বলে জানিয়ে দিল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) তরফে চিঠি দিয়ে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে বড় কোনও জমায়েত এড়িয়ে চলতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই প্রেক্ষিতে শুক্রবার বিশ্বভারতী কর্মসমিতির বৈঠক বসে। দীর্ঘ সময় বৈঠকের বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত জনসংযোগ আধিকারিক জানিয়ে দিন, এবার বিশ্ববিদ্যালয় বসন্তোৎসব হচ্ছে না। করোনা সংক্রমণের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানান তিনি। প্রসঙ্গত, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বসন্তোৎসবে শিক্ষক, পড়ুয়ারা ছাড়াও বিশাল জনসমাগম হয়। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা পসরা নিয়ে হাজির হন। কিন্তু বিপুল জনসমাগম এড়াতে এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়ে দেয় বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ।
এদিকে করোনাভাইরাস আতঙ্কে বিশ্বভারতীর চিনা ভবনও ক’দিন আগে চিনের ইউনানা প্রদেশের প্রতিনিধিদলের সফর বাতিল করে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ট্যুইটারে জানিয়ে দিয়েছেন, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে এ বার হোলি উৎসবে অংশ নিচ্ছে না তিনি। তাঁর পথ ধরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও জানিয়েছেন, তিনি দোলে অংশ নেবেন না। তবে প্রধানমন্ত্রী থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি করোনাভাইরাস নিয়ে অযথা আতঙ্কিত হতে বারণ করেছেন। সর্দি, কাশি, জ্বরের মতো সাধারণ অসুখ হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে আবেদন করেছেন।
কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশিকার পাশাপাশি ইউজিসি-র সেক্রেটারি রজনীশ জৈনের স্বাক্ষরিত এক নির্দেশিকাতে বলা হয়েছে করোনাভাইরাসের আতঙ্কে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাসে বড় জমায়েত এড়ানো উচিত। করোনার আতঙ্কে কেবল বিশ্বভারতী নয়, বৃন্দাবনেও হোলি উৎসব বাতিল ঘোষণা করেছে ইস্কন মন্দির কর্তৃপক্ষ। মন্দিরে বিদেশি পুণ্যার্থীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এ রাজ্যে বেশ কয়েকটি কলেজ ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে করোনা আতঙ্কের জেরে বন্ধ হচ্ছে দোল উৎসব। সাধারণ মানুষের মধ্যেও করোনা আতঙ্ক ছড়ানোয়, অনেকেই এ বার দোল খেলতে চাইছেন না। পাড়ায় পাড়ায় হয়তো দোলের চেনা ছবিটা এবার বদলে যেতে পারে কিছুটা। সব মিলিয়ে করোনা আতঙ্কে অনেকটাই ম্লান রঙের উৎসব।
বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) তরফে চিঠি দিয়ে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে বড় কোনও জমায়েত এড়িয়ে চলতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই প্রেক্ষিতে শুক্রবার বিশ্বভারতী কর্মসমিতির বৈঠক বসে। দীর্ঘ সময় বৈঠকের বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত জনসংযোগ আধিকারিক জানিয়ে দিন, এবার বিশ্ববিদ্যালয় বসন্তোৎসব হচ্ছে না। করোনা সংক্রমণের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানান তিনি। প্রসঙ্গত, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বসন্তোৎসবে শিক্ষক, পড়ুয়ারা ছাড়াও বিশাল জনসমাগম হয়। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা পসরা নিয়ে হাজির হন। কিন্তু বিপুল জনসমাগম এড়াতে এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়ে দেয় বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ।
এদিকে করোনাভাইরাস আতঙ্কে বিশ্বভারতীর চিনা ভবনও ক’দিন আগে চিনের ইউনানা প্রদেশের প্রতিনিধিদলের সফর বাতিল করে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ট্যুইটারে জানিয়ে দিয়েছেন, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে এ বার হোলি উৎসবে অংশ নিচ্ছে না তিনি। তাঁর পথ ধরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও জানিয়েছেন, তিনি দোলে অংশ নেবেন না। তবে প্রধানমন্ত্রী থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি করোনাভাইরাস নিয়ে অযথা আতঙ্কিত হতে বারণ করেছেন। সর্দি, কাশি, জ্বরের মতো সাধারণ অসুখ হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে আবেদন করেছেন।
কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশিকার পাশাপাশি ইউজিসি-র সেক্রেটারি রজনীশ জৈনের স্বাক্ষরিত এক নির্দেশিকাতে বলা হয়েছে করোনাভাইরাসের আতঙ্কে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাসে বড় জমায়েত এড়ানো উচিত। করোনার আতঙ্কে কেবল বিশ্বভারতী নয়, বৃন্দাবনেও হোলি উৎসব বাতিল ঘোষণা করেছে ইস্কন মন্দির কর্তৃপক্ষ। মন্দিরে বিদেশি পুণ্যার্থীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এ রাজ্যে বেশ কয়েকটি কলেজ ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে করোনা আতঙ্কের জেরে বন্ধ হচ্ছে দোল উৎসব। সাধারণ মানুষের মধ্যেও করোনা আতঙ্ক ছড়ানোয়, অনেকেই এ বার দোল খেলতে চাইছেন না। পাড়ায় পাড়ায় হয়তো দোলের চেনা ছবিটা এবার বদলে যেতে পারে কিছুটা। সব মিলিয়ে করোনা আতঙ্কে অনেকটাই ম্লান রঙের উৎসব।
Comments are closed.