জেআইএস গ্রুপের ডঃ সুধীর চন্দ্র শূর ডিগ্রি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ পড়াচ্ছে অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ডিগ্রি কোর্স
আপনি কি সদ্য বারো ক্লাসের বোর্ড পরীক্ষা দিয়েছেন বা পাশ করেছেন? আপনি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়তে চান, কিন্তু বিষয় বাছতে হিমসিম খাচ্ছেন? তা হলে বলে রাখি, ২০০৯ থেকেই জেআইএস গ্রুপের ডঃ সুধীর চন্দ্র শূর ডিগ্রি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ চালু করেছে অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ বি টেক ডিগ্রি কোর্স। আসন সংখ্যা ৬০। এই কোর্সটি এআইসিটিই অনুমোদিত। গোটা পূর্ব ভারতে বিখ্যাত এই কলেজে একদিকে ছাত্রছাত্রীরা যেমন অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর বিভিন্ন বিষয়বস্তু সম্পর্কে অবগত হবেন, ঠিক সেরকমই প্র্যাক্টিক্যাল ট্রেনিং-এর মাধ্যমে গাড়ি তৈরি ও তার ডিজাইন সংক্রান্ত সমস্ত রকমের খুঁটিনাটি জ্ঞান সম্পর্কেও সচেতন হতে পারবেন।
এ ছাড়াও কোর্স শেষে ছাত্রছাত্রীদের প্লেসমেন্টের ও ব্যবস্থা আছে এখানে। তবে শুধুমাত্র গাড়ি তৈরি বা তার সার্ভিসিং নয়, গাড়ির বিভিন্ন ইলেকট্রনিক কম্পোনেন্ট-এর বিভিন্ন দিক সম্পর্কেও পড়ানো হয় এই কোর্সে। এই কোর্সের পর বিভিন্ন নামি গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থায় মিলবে চাকরির সুযোগ। এই কলেজ ক্যাম্পাসেই রয়েছে ভক্সওয়াগন, অশোক লেল্যান্ড ও হুন্ডাই-এর মতো সংস্থার ল্যাব। যেখানে এই সমস্ত সংস্থার কাজ সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন ছাত্রছাত্রীরা।
তবে শুধু মাত্র বি টেক ডিগ্রি কোর্স নয়, ছাত্রছাত্রীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে ২০১৪ থেকে চালু করা হয়েছে তিন বছরের ডিপ্লোমা কোর্স। এই কোর্সটিতে দশ ক্লাসের পরীক্ষায় অঙ্ক ও বিজ্ঞানে ৩৫% নম্বর পেলেই ভর্তি হওয়া যাবে। বি টেক ডিগ্রি কোর্সে ভর্তি হতে হলে অঙ্ক ও ভৌতবিজ্ঞানে ৪৫% নম্বর পেতে হবে এবং জয়েন্ট এন্ট্রান্সের র্যাঙ্ক থাকতে হবে।
তবে শুধু মাত্র বি টেক ডিগ্রি কোর্স নয়, ছাত্রছাত্রীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে ২০১৪ থেকে চালু করা হয়েছে তিন বছরের ডিপ্লোমা কোর্স। এই কোর্সটিতে দশ ক্লাসের পরীক্ষায় অঙ্ক ও বিজ্ঞানে ৩৫% নম্বর পেলেই ভর্তি হওয়া যাবে। বি টেক ডিগ্রি কোর্সে ভর্তি হতে হলে অঙ্ক ও ভৌতবিজ্ঞানে ৪৫% নম্বর পেতে হবে এবং জয়েন্ট এন্ট্রান্সের র্যাঙ্ক থাকতে হবে।
Comments are closed.