জেএনইউ ক্যাম্পাসে ৩ হাজার কন্ডোম খুঁজে পাওয়া যায়, নিখোঁজ ছাত্রকে উদ্ধার করা যায় না। সরকার ও পুলিশ প্রশাসনকে তীব্র কটাক্ষ সিপিআই নেতা তথা জেএনইউ ছাত্র সংসদের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট কানহাইয়া কুমারের।
গত রবিবার জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের উপর হামলার ঘটনায় সারা দেশেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। জেএনইউ-র পাশে দাঁড়িয়েছে দেশ-বিদেশের বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিরোধী রাজনৈতিক দল থেকে বিশিষ্টজনেরা। অন্যদিকে, সরকার ঘনিষ্ঠ একাংশের মত, উপযুক্ত ‘শাস্তি’ পেয়েছে ‘টুকরে টুকরে গ্যাং’। সোশ্যাল মিডিয়াতে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ ও নীতিপুলিশি। এই প্রেক্ষিতে জেএনইউ ক্যাম্পাস থেকে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রকে বিঁধলেন কানহাইয়া কুমার। আগাগোড়া বিজেপি বিরোধী কানহাইয়া বলেন, জেএনইউ থেকে নিখোঁজ হওয়া পড়ুয়া নাজিবের হদিশ আজও দিতে পারে না পুলিশ। কিন্তু জেএনইউ-র ডাস্টবিন থেকে দিব্যি ৩ হাজার কন্ডোম খুঁজে পেয়ে যায় তারা। জানি না কীভাবে এর হিসাবও করেছিল তারা, কটাক্ষ কানহাইয়ার।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের অক্টোবরে নাজিব আহমেদ নামে জেএনইউ-র এক পড়ুয়া রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন। দু’বছর ধরে তাঁকে খোঁজাখুঁজির পর সম্প্রতি এই মামলা বন্ধ করে দিয়েছে সিবিআই। সেই প্রসঙ্গ তুলেই কেন্দ্রীয় সরকার ও প্রশাসনকে একহাত নেন কানহাইয়া। তিনি আরও বলেন, জেএনইউ পড়ুয়াদের গালাগাল আর দোষারোপ করলে দেশের সমস্যা মিটবে না। তিনি আরও বলেন, যত খুশি গালাগাল দিন আমাদের। দেশদ্রোহী বলতে পারেন। কিন্তু এতে আপনার বাড়ির ছেলেটি চাকরির সুযোগ পাবে না। এতে মানুষের দৈনন্দিন সমস্যা মিটবে না। আসলে জেএনইউ-তে পড়ার সুযোগ পাওয়া কঠিন। সেই পরাজয় থেকেই অনেকে জেএনইউ-র পড়ুয়াদের গালাগাল করেন, মন্তব্য কানহাইয়ার।
২০১৬ সালে এই জেএনইউ ক্যাম্পাসে দেশবিরোধী স্লোগান দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছিলেন ছাত্র সংসদের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট কানহাইয়া কুমার। তাঁর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মামলাও হয়। গত রবিবার পড়ুয়াদের উপর দুষ্কৃতীদের হামলার সময় পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকা নিয়েছিল বলে তোপ দাগেন কানহাইয়া। এরপরেই দিল্লি পুলিশ প্রশাসনের তীব্র সমালোচনা করেন তিনি। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে কানহাইয়ার কটাক্ষ, সরকারি বাসভবনে থাকতে পারেন, সরকারি গাড়িতে যাতায়াত করতে পারেন। কিন্তু জেএনইউ-র মতো সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই আপনার আপত্তি। আপনি চান জিও ইনস্টিটিউট অফ এমিনেন্স।
গত রবিবার জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের উপর হামলার ঘটনায় সারা দেশেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। জেএনইউ-র পাশে দাঁড়িয়েছে দেশ-বিদেশের বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিরোধী রাজনৈতিক দল থেকে বিশিষ্টজনেরা। অন্যদিকে, সরকার ঘনিষ্ঠ একাংশের মত, উপযুক্ত ‘শাস্তি’ পেয়েছে ‘টুকরে টুকরে গ্যাং’। সোশ্যাল মিডিয়াতে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ ও নীতিপুলিশি। এই প্রেক্ষিতে জেএনইউ ক্যাম্পাস থেকে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রকে বিঁধলেন কানহাইয়া কুমার। আগাগোড়া বিজেপি বিরোধী কানহাইয়া বলেন, জেএনইউ থেকে নিখোঁজ হওয়া পড়ুয়া নাজিবের হদিশ আজও দিতে পারে না পুলিশ। কিন্তু জেএনইউ-র ডাস্টবিন থেকে দিব্যি ৩ হাজার কন্ডোম খুঁজে পেয়ে যায় তারা। জানি না কীভাবে এর হিসাবও করেছিল তারা, কটাক্ষ কানহাইয়ার।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের অক্টোবরে নাজিব আহমেদ নামে জেএনইউ-র এক পড়ুয়া রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন। দু’বছর ধরে তাঁকে খোঁজাখুঁজির পর সম্প্রতি এই মামলা বন্ধ করে দিয়েছে সিবিআই। সেই প্রসঙ্গ তুলেই কেন্দ্রীয় সরকার ও প্রশাসনকে একহাত নেন কানহাইয়া। তিনি আরও বলেন, জেএনইউ পড়ুয়াদের গালাগাল আর দোষারোপ করলে দেশের সমস্যা মিটবে না। তিনি আরও বলেন, যত খুশি গালাগাল দিন আমাদের। দেশদ্রোহী বলতে পারেন। কিন্তু এতে আপনার বাড়ির ছেলেটি চাকরির সুযোগ পাবে না। এতে মানুষের দৈনন্দিন সমস্যা মিটবে না। আসলে জেএনইউ-তে পড়ার সুযোগ পাওয়া কঠিন। সেই পরাজয় থেকেই অনেকে জেএনইউ-র পড়ুয়াদের গালাগাল করেন, মন্তব্য কানহাইয়ার।
২০১৬ সালে এই জেএনইউ ক্যাম্পাসে দেশবিরোধী স্লোগান দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছিলেন ছাত্র সংসদের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট কানহাইয়া কুমার। তাঁর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মামলাও হয়। গত রবিবার পড়ুয়াদের উপর দুষ্কৃতীদের হামলার সময় পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকা নিয়েছিল বলে তোপ দাগেন কানহাইয়া। এরপরেই দিল্লি পুলিশ প্রশাসনের তীব্র সমালোচনা করেন তিনি। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে কানহাইয়ার কটাক্ষ, সরকারি বাসভবনে থাকতে পারেন, সরকারি গাড়িতে যাতায়াত করতে পারেন। কিন্তু জেএনইউ-র মতো সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই আপনার আপত্তি। আপনি চান জিও ইনস্টিটিউট অফ এমিনেন্স।
Comments are closed.