তেলেঙ্গানায় পুলিশের এনকাউন্টারের তীব্র নিন্দা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। শুক্রবার মেয়ো রোডে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে সংহতি দিবসের অনুষ্ঠান থেকে মমতা বলেন, আইন কখনও নিজের হাতে তুলে নেওয়া উচিত নয়। পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করবে, পরে আদালতে পেশ করা হবে। আদালত বিচার করে অভিযুক্তকে সাজা দেবে। এটাই আইন। ধর্ষণের ক্ষেত্রে অপরাধীর কঠোর সাজার আইন করা উচিত। পাশাপাশি বিচার হওয়া উচিত খুব দ্রুত। এ রাজ্যে কোনও ধর্ষণের অভিযোগ এলে তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে পুলিশকে চার্জশিট দাখিল করতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণের পরে নৃশংসভাবে খুন করার ঘটনায় অভিযুক্ত চারজনের এনকাউন্টারে মৃত্যুর ঘটনার নিন্দা করলেও তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায় বলেন, ভালোই হয়েছে। এবার মেয়েটির আত্মা শান্তি পাবে।
এদিন মমতা বলেন, আমি কোনও মহিলার উপর অত্যাচার সহ্য করতে পারি না। তেলেঙ্গানা থেকে উন্নাও কাণ্ড, আমার হৃদয়কে নাড়া দিয়েছে। এরপর তিনি বলেন, ধর্ষণের মতো জঘন্য ঘটনায় দ্রুত পদক্ষেপের জন্য কড়া নির্দেশ রইল রাজ্য পুলিশের উপর। যাঁরা নির্দেশ পালন করবেন না তাঁদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উন্নাও ধর্ষণ-কাণ্ডের প্রসঙ্গ তুলে উত্তরপ্রদেশের বিজেপি সরকারকে নিশানা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, সবাই তো জানত একটা স্পর্শকাতর মামলা চলছে। তা সত্ত্বেও আরও একটা জঘন্য কাণ্ড হল। উন্নাওয়ে অপরাধীরা ছাড়া পেয়ে আগুন লাগিয়ে দিল নির্যাতিতার গায়ে! কেন ওই তরুণীকে যথাযথ নিরাপত্তা দেওয়া হল না? উত্তরপ্রদেশের প্রশাসনের সঙ্গে বাংলার তুলনা টেনে তিনি বলেন, বাংলায় কী হচ্ছে জবাব চাওয়া হয়। দক্ষিণ দিনাজপুরে একটি ধর্ষণ মামলায় তিন দিনের মধ্যে ফার্স্ট ট্র্যাক কোর্টে বিচার হয়েছে। এমন সব অপরাধে দ্রুত বিচার প্রক্রিয়া শেষ করা প্রয়োজন। মুখ্যমন্ত্রী জানান, এ রাজ্যে এমন ঘটনা ঘটলে পুলিশের উপর নির্দেশ রয়েছে, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে দ্রুত চার্জশিট দিয়ে তাকে আদালতে পেশ করতে হবে। এবং তা তিন থেকে দশ দিনের মধ্যেই হবে। ৮৫ টি ফার্স্ট ট্র্যাক কোর্টে এমন সব মামলার দ্রুত বিচার হবে। যে পুলিশ অফিসার দায়িত্ব এড়াবেন, তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মমতার মন্তব্য, আইন বেঁচে আছে। এরপরেই নাম না করে তেলেঙ্গানা ধর্ষণ ও খুন কাণ্ডে এনকাউন্টারের নিন্দা করেন মমতা ব্যানার্জি।
এদিন মমতা বলেন, আমি কোনও মহিলার উপর অত্যাচার সহ্য করতে পারি না। তেলেঙ্গানা থেকে উন্নাও কাণ্ড, আমার হৃদয়কে নাড়া দিয়েছে। এরপর তিনি বলেন, ধর্ষণের মতো জঘন্য ঘটনায় দ্রুত পদক্ষেপের জন্য কড়া নির্দেশ রইল রাজ্য পুলিশের উপর। যাঁরা নির্দেশ পালন করবেন না তাঁদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উন্নাও ধর্ষণ-কাণ্ডের প্রসঙ্গ তুলে উত্তরপ্রদেশের বিজেপি সরকারকে নিশানা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, সবাই তো জানত একটা স্পর্শকাতর মামলা চলছে। তা সত্ত্বেও আরও একটা জঘন্য কাণ্ড হল। উন্নাওয়ে অপরাধীরা ছাড়া পেয়ে আগুন লাগিয়ে দিল নির্যাতিতার গায়ে! কেন ওই তরুণীকে যথাযথ নিরাপত্তা দেওয়া হল না? উত্তরপ্রদেশের প্রশাসনের সঙ্গে বাংলার তুলনা টেনে তিনি বলেন, বাংলায় কী হচ্ছে জবাব চাওয়া হয়। দক্ষিণ দিনাজপুরে একটি ধর্ষণ মামলায় তিন দিনের মধ্যে ফার্স্ট ট্র্যাক কোর্টে বিচার হয়েছে। এমন সব অপরাধে দ্রুত বিচার প্রক্রিয়া শেষ করা প্রয়োজন। মুখ্যমন্ত্রী জানান, এ রাজ্যে এমন ঘটনা ঘটলে পুলিশের উপর নির্দেশ রয়েছে, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে দ্রুত চার্জশিট দিয়ে তাকে আদালতে পেশ করতে হবে। এবং তা তিন থেকে দশ দিনের মধ্যেই হবে। ৮৫ টি ফার্স্ট ট্র্যাক কোর্টে এমন সব মামলার দ্রুত বিচার হবে। যে পুলিশ অফিসার দায়িত্ব এড়াবেন, তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মমতার মন্তব্য, আইন বেঁচে আছে। এরপরেই নাম না করে তেলেঙ্গানা ধর্ষণ ও খুন কাণ্ডে এনকাউন্টারের নিন্দা করেন মমতা ব্যানার্জি।
Comments are closed.