তিন জোড়া হানিমুনের প্ল্যান ভেস্তে দিতে উদ্যোগী প্রসূন, খড়ি কি পারবে বিপদ আটকাতে?

সম্প্রতি দর্শকদের সামনে রিলিজ হয়েছে গাঁটছাড়া ধারাবাহিকের এক নতুন প্রমো। যা দেখে খুশি হয়েছেন দর্শকরা। প্রমোতে দেখা যাচ্ছে সমস্ত মান – আভিমান ভুলে কাছাকাছি খড়ি – ঋদ্ধি, রাহুল – দ্যুতি এবং বনি – কুণাল। সমুদ্রে তাদের সমস্ত মান-অভিমান বিসর্জন দিয়ে তাদের জীবনে এক নতুন ইনিংস শুরু হচ্ছে। তবে ঘুরতে এসেও যে তারা বিপদে জড়িয়ে পড়তে পারেন সেই বিষয়ে কিন্তু আগে ভাগে টের পাননি সিংহ রায় বাড়ির তিন ছেলে বউ। তবে এবার দেখার পালা খড়ি কি পারবে বিপদটাকে আটকাতে? না, তাদের সমস্ত হানিমুনের প্ল্যান নষ্ট হয়ে যাবে?

দাদু আর ঠাম্মি মিলে প্ল্যান করেন নাতি এবং নাতবৌদের সমস্ত মান-অভিমান দূর করার জন্য তিন জোড়া হানিমুনের। এবার সেই হানিমুনটা হতে চলেছে সমুদ্র সৈকতে। তবে প্রথমে হানিমুনে যাওয়ার ইচ্ছা খড়ির ছিল না। অবশেষে সে রাজি হয় তবে হানিমুনের কথা শুনে কুণালের মা অসুস্থতার ভান করেছিলেন। কিন্তু নিজের দিদিদের কথা ভেবে বনি তার শাশুড়ির মিথ্যে টা ধরিয়ে দেন সকলের সামনে।

প্রমোতে দেখানো হচ্ছে সিংহ রায় বাড়ির তিন নাতি এবং নাতবৌ, হানিমুনে বেরোচ্ছেন। ঋদ্ধি সমানে ভয় দেখিয়ে যাচ্ছে খড়িকে, দ্যুতির সাজ শেষ হচ্ছে না। রাহুল তার রাস লীলার প্ল্যান করতে ব্যস্ত। অপরদিকে কুনালের মা বনির থেকে কুনালকে দূরে রাখার জন্য নানা বুদ্ধি দিচ্ছেন কুনালকে। তবে সবকিছু পেরিয়ে তারা একটি হোটেলে গিয়ে উঠেছেন। সেখানে চলছে ঋদ্ধি খড়ির খুনসুটি। অন্যদিকে দেখা যাচ্ছে ছোট পিসো প্রসূন সকলের হানিমুন ভেস্তে দেওয়ার জন্য ছক কসছে।

এছাড়াও প্রমোতে দেখা যাচ্ছে সকলেই তারা সমুদ্রের জলে নেমে আনন্দ করছে। প্রথমে ঋদ্ধি সমুদ্রের স্নান করতে জলে নামতে চাইছে না। খড়ি বলছে জলে না নামাই ভালো। কিছুক্ষণ পর ঋদ্ধি খড়ির সামনে গিয়ে হালকা ধাক্কা দিয়ে হাতটা ধরে নেয়। তারপরে বলে এমন মজা করাবো না সারা জীবন মনে রাখবেন।

Comments are closed.