রাজ্যসভা নির্বাচনে এই রাজ্যের পঞ্চম আসনে কি শেষ পর্যন্ত ভোটাভুটি হবে? এই প্রশ্ন তুলে দিল তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চ্যাটার্জির একটি মন্তব্য। বুধবার তৃণমূলের দুই প্রার্থী দীনেশ ত্রিবেদী এবং সুব্রত বক্সী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। দলের বাকি দুই প্রার্থী অর্পিতা ঘোষ এবং মৌসম বেনজির নুর মনোনয়ন জমা দেবেন শুক্রবার। বাম-কংগ্রেস জোটের প্রার্থী বিকাশ ভট্টাচার্য বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এরই মধ্যে পার্থ জানান, পঞ্চম আসনে আমরা কোনও নির্দল প্রার্থীকে সমর্থন করতে পারি। তাঁর ওই মন্তব্যের পরেই আরও একটি ঘটনা পঞ্চম আসনে ভোটাভুটির জল্পনাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। তা হল, বুধবার বাম-কংগ্রেস জোটের বাইরে আরও একটি বাড়তি মনোনয়নপত্র তোলা হয়েছে। তবে কারা, কাদের হয়ে এই মনোনয়নপত্র তুলেছে, তা জানা যায়নি। তাতেই রাজনৈতিক মহল মনে করছে, বিকাশ ভট্টাচার্যকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিততে না দেওয়ার জন্য এটা তৃণমূলের একটা কৌশলী চাল। পার্থর কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, তৃণমূল কি পঞ্চম আসনেও প্রার্থী দেবে? সরাসরি জবাব না দিয়ে মহাসচিব বলেন, আমি একবারও বলছি না, তৃণমূল প্রার্থী দেবে। তবে কোনও নির্দল প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল করার কথা উড়িয়ে দিচ্ছি না।
রাজ্য বিধানসভায় এখন দলগত যা পরিস্থিতি, তাতে পাঁচটির মধ্যে চারটিতে তৃণমূলের জয় একেবারে সুনিশ্চিত। কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করার পরে পঞ্চম আসনে বাম প্রার্থী বিকাশ ভট্টাচার্যের জয় নিয়েও বাম-কংগ্রেস নেতাদের চিন্তার কোনও কারণ নেই। সে ক্ষেত্রে ভোটাভুটির কোনও প্রশ্ন ওঠে না। মনোনয়নপত্র ঠিকঠাক থাকলে প্রত্যাহারের শেষ দিনেই পাঁচ প্রার্থীকে জয়ী বলে ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন। আর শেষ পর্যন্ত যদি ছ’জনই মনোনয়নপত্র জমা দেন এবং সেগুলি যথাযথ থাকে, তবে ভোট অবশ্যম্ভাবী। বাম-কংগ্রেস জোট অবশ্য পার্থ্র বক্তব্য নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নয়। বিরোধীদের অভিযোগ, জেতা অসম্ভব জেনেও তৃণমূল অযথা জল ঘোলা করছে। বাম পরিষদীয় নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ভোট হলে হবে। আমরা তো লড়াই করতেই ময়দানে নেমেছি। কংগ্রেসের সচেতক মনোজ চক্রবর্তী বলেন, পঞ্চম আসনে আমাদের প্রার্থীর জয় একশো শতাংশ সুনিশ্চিত। তৃণমূল যদি নিজেরা প্রার্থী দেয় কিংবা নির্দল প্রার্থীকে সমর্থন করে, তা হলে ওদের মুখ পুড়বে। বামফ্রন্টের এক শরিকদলের নেতা বলেন, নির্দল প্রার্থীর প্রস্তাবক হবেন কারা? যদি তৃণমূল বিধায়করা প্রস্তাবক হন, তা হলে তো ধরে নিতে হবে, প্রার্থী তৃণমূলেরই।
রাজ্য বিধানসভায় এখন দলগত যা পরিস্থিতি, তাতে পাঁচটির মধ্যে চারটিতে তৃণমূলের জয় একেবারে সুনিশ্চিত। কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করার পরে পঞ্চম আসনে বাম প্রার্থী বিকাশ ভট্টাচার্যের জয় নিয়েও বাম-কংগ্রেস নেতাদের চিন্তার কোনও কারণ নেই। সে ক্ষেত্রে ভোটাভুটির কোনও প্রশ্ন ওঠে না। মনোনয়নপত্র ঠিকঠাক থাকলে প্রত্যাহারের শেষ দিনেই পাঁচ প্রার্থীকে জয়ী বলে ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন। আর শেষ পর্যন্ত যদি ছ’জনই মনোনয়নপত্র জমা দেন এবং সেগুলি যথাযথ থাকে, তবে ভোট অবশ্যম্ভাবী। বাম-কংগ্রেস জোট অবশ্য পার্থ্র বক্তব্য নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নয়। বিরোধীদের অভিযোগ, জেতা অসম্ভব জেনেও তৃণমূল অযথা জল ঘোলা করছে। বাম পরিষদীয় নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ভোট হলে হবে। আমরা তো লড়াই করতেই ময়দানে নেমেছি। কংগ্রেসের সচেতক মনোজ চক্রবর্তী বলেন, পঞ্চম আসনে আমাদের প্রার্থীর জয় একশো শতাংশ সুনিশ্চিত। তৃণমূল যদি নিজেরা প্রার্থী দেয় কিংবা নির্দল প্রার্থীকে সমর্থন করে, তা হলে ওদের মুখ পুড়বে। বামফ্রন্টের এক শরিকদলের নেতা বলেন, নির্দল প্রার্থীর প্রস্তাবক হবেন কারা? যদি তৃণমূল বিধায়করা প্রস্তাবক হন, তা হলে তো ধরে নিতে হবে, প্রার্থী তৃণমূলেরই।
Comments are closed.