রাত পোহালেই বড়দিন, আগামীকাল গোটা শহর সেজে উঠবে আলোর রোশনাইয়ে। কেক, চকোলেটের আনন্দে রাস্তায় রাস্তায় বাড়বে মানুষের ভিড়। কিন্তু ভাবুন তো এরকমও অনেক মানুষই আছেন যাদের কাছে এই আনন্দের দিনগুলিও বছরের বাকি সাতটা দিনের সমান। এবার এরকমই কিছু মানুষের মুখে হাসি ফোটালেন অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তী। এদিন তিনি পৌঁছে গিয়েছিলেন বিধাননগর এলাকার মূক-বধির শিশুদের একটি স্কুলে।
View this post on Instagram
সান্তা সেজে এদিন নায়িকা বাক্স, পুতুল, গাড়ি সহ আরো অনেক উপহার দিয়েছেন ওইসব বিশেষ শিশুদের। অন্যদিকে ঋতাভরীর হাত থেকেও উপহার পেয়ে খুশি স্কুলের শিশুরা, এমনকি অভিনেত্রী নিজেও জানান তাঁর আজকের দিনটা বেশ ভালোই কেটেছে। বর্তমানে ছবির পাশাপাশি মা শতরূপা সান্যালের সাথে “এসসিইউডি” নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাতা কোম্পানিও চালান ঋতাভরী। বেশ কিছু দিন আগেই ঋতাভরী একটি গানের ভিডিও লঞ্চ করেছেন সেখানে তিনি হিন্দি ও বাংলা দুটি ভাষায় গান করেছেন। অবশ্য সেই লিরিক্সও তিনি নিজেই লিখেছেন।
View this post on Instagram
ছবি এবং সিরিয়ালের পাশাপাশি মাঝে মাঝে খোলামেলা হট অবতারে ধরা দেন ঋতাভরী। মাঝে মাঝেই তাকে ফটো শুটে দেখা যায়। সেখানে নানা মন ভোলানো অবতারে রাতের ঘুম কাড়েন ঋতাভরী। নিজেকে একের পর এক ছবির মাধ্যমে একজন যোগ্য অভিনেত্রী হিসেবে প্রমাণ করেছেন বহু বার। গতকালই বড়দিনের আগে নিজের একটি ছবি দিয়েছিলেন এই নায়িকা। নিজেই জানিয়েছিলেন বছরের সবথেকে প্রিয় সময় নাকি এটাই।
এমনকি এই ছবি মুহূর্তেই নেট পাড়ায় ভাইরালও হয়ে যায়। ওই ছবি দেখেই ইতিমধ্যে বেশ আনন্দিত নায়িকার বহু অনুগামী। তাদের মধ্যে অনেকেই ঋতাভরীকে কমেন্ট সেকশনে বাহবাও দিয়েছেন। প্রসঙ্গত, বেশ কয়েক বছর আগে সিরিয়াল ওগো বধু সুন্দরীর হাত ধরেই টলিউডে প্রবেশ করেন ঋতাভরী। এরপর একের পর এক ছবিতে তাকে দেখা গিয়েছে বহুবার। কখনো পরী, কখনো ব্রহ্মা জানেন গোপোন কম্মটি, আবার কখনো বা শেষ থেকে শুরু, এছাড়াও তাকে দেখা গিয়েছে বাওয়াল, চতুষ্কোণ এবং কলকাতায় কলোম্বাস ছবিতে।
Comments are closed.