সোমবার বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি অভিযোগ করেছিলেন, বুলবুল তাণ্ডব নিয়ে রিপোর্ট দেওয়ার পরও কেন্দ্রীয় সরকার আজ পর্যন্ত এক পয়সাও দেয়নি। ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি সংসদে লিখিত প্রশ্নের উত্তরে জানিয়ে দিলেন, বুলবুলের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার ৪১৪.৯০ কোটি টাকা দেওয়া হল। একইভাবে ওড়িশার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫৫২ কোটি টাকা। তৃণমূল অবশ্য মন্ত্রীর এই বক্তব্যকে ডাহা মিথ্যা বলে বর্ণনা করেছে। দলের রাজ্যসভার নেতা ডেরেক ও’ ব্রায়েন ট্যুইটে লেখেন, এটা ডাহা মিথ্যে। অসত্য প্রচার বন্ধ করুন। ফণী ঘূর্ণিঝড়ের ১৫-২০ দিন পর ভারত সরকারের তরফে রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা তহবিলে ৪১৫ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছিল।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সংসদে জানান, রাজ্যগুলির বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য কেন্দ্রের যে তহবিল রয়েছে, তা থেকেই এই টাকা দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও জানান, এর আগে পশ্চিমবঙ্গের জন্য যে টাকা বরাদ্দ ছিল তার মধ্যে ৪৪২ কোটি টাকা এখনও রাজ্য সরকারের কাছেই আছে। তেমনি ওড়িশা সরকারের কাছে আছে ২৬৪ কোটি টাকা। মন্ত্রীর দাবি, তারপরও দুই রাজ্য সরকারকে অতিরিক্ত টাকা বরাদ্দ করা হল।
সোমবার মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভায় জানিয়েছিলেন, বুলবুলের তাণ্ডবে রাজ্যে ক্ষতি হয়েছে প্রায় ২৩ হাজার কোটি টাকার। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকার এক পয়সাও দেয়নি। বুলবুলের পরের দিন প্রধানমন্ত্রী ট্যুইট করেছিলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ফোন করে আশ্বাস দিয়েছিলেন, রাজ্য সরকার যথাসময়ে রিপোর্টও পাঠিয়েছিল। এসেছিল কেন্দ্রীয় সমীক্ষক দলও। তবু কোনও কেন্দ্রীয় সাহায্য আসেনি। তিনি আরও জানান, রাজ্য সরকার নিজস্ব তহবিল থেকে ১,২০০ কোটি টাকা খরচ করেছে।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সংসদে জানান, রাজ্যগুলির বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য কেন্দ্রের যে তহবিল রয়েছে, তা থেকেই এই টাকা দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও জানান, এর আগে পশ্চিমবঙ্গের জন্য যে টাকা বরাদ্দ ছিল তার মধ্যে ৪৪২ কোটি টাকা এখনও রাজ্য সরকারের কাছেই আছে। তেমনি ওড়িশা সরকারের কাছে আছে ২৬৪ কোটি টাকা। মন্ত্রীর দাবি, তারপরও দুই রাজ্য সরকারকে অতিরিক্ত টাকা বরাদ্দ করা হল।
সোমবার মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভায় জানিয়েছিলেন, বুলবুলের তাণ্ডবে রাজ্যে ক্ষতি হয়েছে প্রায় ২৩ হাজার কোটি টাকার। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকার এক পয়সাও দেয়নি। বুলবুলের পরের দিন প্রধানমন্ত্রী ট্যুইট করেছিলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ফোন করে আশ্বাস দিয়েছিলেন, রাজ্য সরকার যথাসময়ে রিপোর্টও পাঠিয়েছিল। এসেছিল কেন্দ্রীয় সমীক্ষক দলও। তবু কোনও কেন্দ্রীয় সাহায্য আসেনি। তিনি আরও জানান, রাজ্য সরকার নিজস্ব তহবিল থেকে ১,২০০ কোটি টাকা খরচ করেছে।
Comments are closed.