Child Anxiety Disorder – খেয়াল রাখুন সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্যে

বাচ্চা মানেই হাসবে, খেলবে, ছোটাছুটি, দস্যিপনা করবে, এটাই দস্তুর। কিন্তু হঠাৎ করে বাচ্চার মুখ থেকে হাসি উধাও, সারাক্ষণ কেমন যেন মনমরা ভাব, বাড়ির খুদের এইসব ব্যবহারিক পরিবর্তন দেখলেই সতর্ক হোন। হতে পারে শিশু child anxiety’র শিকার।

ছোটদের অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার

পরিবারের বড়রা ভাবতেই পারেন না, বাচ্চাদেরও কোনওরকম স্ট্রেস, অবসাদ কিংবা অ্যাংজাইটির সমস্যা হতে পারে। ছোটদের জীবনে আর চাপ কোথায়! সত্যি কি তাই? বয়স তাঁদের কম হতে পারে, কিন্তু তাঁরাও স্বয়ংসম্পূর্ণ মানুষ। তাদের অনুভূতিগুলো কোনও অংশে বড়দের থেকে কম নয়। আর ছোট থেকে ইঁদুর দৌড়ে সামিল হওয়া, ক্লাসে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের কাছে, বাবা-মায়ের কাছে, প্রতিবেশীর কাছে নিজেকে নিরন্তর প্রমাণ করা, পড়াশোনা, পরীক্ষা, খেলাধুলো, সবেতেই তুখোড় হওয়ার চাপ কিন্তু ছোটদের মনে বিশাল প্রভাব ফেলতে পারে। তাকে ঘিরেও যে বাবা-মায়ের আশা-আকাঙ্ক্ষা, সেগুলো বুঝতে শিখে যায় শিশুরা। ফলে অজান্তেই পাহাড় প্রমাণ মানসিক চাপ প্রভাব ফেলে কচি মনে। তারই ফল child anxiety disorder.

সাম্প্রতিক সমীক্ষা বলছে, বাচ্চাদের মধ্যে অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার ক্রমশ বাড়ছে। বয়ঃসন্ধির সময় অর্থাৎ, ক্লাস নাইন বা টেনের পড়ুয়াদের মধ্যে যা এতদিন দেখা যেত, ক্লাস থ্রি, ফোর, ফাইভ-এর বাচ্চাও এখন সেই উদ্বেগের শিকার।

 

কী কারণে বাচ্চাদের মধ্যে বাড়ছে অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার? (Reasons Behind Child Anxiety Disorder)

সিলেবাসের বোঝা, ব্যাগ ভর্তি বই নিয়ে স্কুলে যাওয়া, ভালো ফল করতেই হবে, বাড়িতে, স্কুলে, টিউশনে এই অত্যধিক চাপ থেকে সাত-আট বছরের বাচ্চারাও রেহাই পাচ্ছে না। তাদের নিজেদের মতো কাটাবার সময় নেই। প্রায় সব বাবা-মা ছোট বয়স থেকে বাচ্চাদের নাচ-গান, আঁকায় ভর্তি করে দেন। স্কুল থেকে ফিরে কোনও রকমে নাকে-মুখে গুঁজে ফের দৌড় শুরু। আজ সাঁতার, কাল গান, পরশু ক্যারাটের ক্লাস। তার সঙ্গে রয়েছে কোচিং ক্লাস, গ্রুমিং ক্লাস ইত্যাদি। স্বাভাবিকভাবেই এতে চাপ পড়ে কচি মাথার উপরে। শুধু পড়াশোনা বা নিজেদের মতো কাটাবার সময়ের অভাবে নয়, বাচ্চাদের অ্যাংজাইটির আরও একটা কারণ হল অভিভাবক ও সন্তানের মধ্যে দ্বন্দ্ব, পারিবারিক সম্পর্ক, পরিবেশের প্রভাব ইত্যাদি।

একটা বয়সের পর ছেলেমেয়েরা নিজেদের মতকেই প্রাধান্য দিতে চায়, কিন্তু মত প্রকাশের অধিকার পায় খুব কম ক্ষেত্রেই। আগেকার দিনেও হয়ত বয়ঃসন্ধির সময় এই ধরনের দ্বন্দ্ব দেখা যেত, কিন্তু এখন তা আরও বেড়ে গেছে। তার একটা বড় কারণ বর্তমান সমাজ এবং অবশ্যই বদলে যাওয়া লাইফস্টাইল। অনেক পরিবারে এমন ঘটনা দেখা যায়, বাড়ির কর্তা অফিস থেকে ফিরে স্ত্রী-সন্তানদের সঙ্গে কারণে-অকারণে চিৎকার চেঁচামেচি করছেন, কিংবা ছেলে মেয়েরাও বাবা-মা বা পরিবারের অন্যান্য সদস্যের সঙ্গে তুচ্ছ কারণে খারাপ ব্যবহার করছে এবং এটা একদিনের জন্য নয়, প্রতিদিন চলছে। যার প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়ছে শিশুদের ওপরই। একটা শিশু ছোটবেলায় যা দেখবে সে তা-ই শিখবে। ছেলে যদি বাবাকে সব সময় খিটখিটে মেজাজে দেখে, তাঁর মধ্যেও বড় হলে এ ধরনের আচরণ বাড়ার সম্ভাবনা। যা তাঁদের physical and mental health -এর জন্যও মারাত্মক ঝুঁকির কারণ হতে পারে। অনেকের মধ্যে বিষণ্নতা, অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার (অতিমাত্রায় উদ্বেগ ও অনিশ্চয়তাজনিত মানসিক সমস্যা), পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার ইত্যাদি মানসিক রোগও দেখা যায়।

এদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় বাচ্চারা এখন এতটা সময় কাটায় যে তার একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। প্রথমে মা-বাবারাই কিন্তু নিজেদের সুবিধার্যে বাচ্চাদের হাতে মোবাইল ধরিয়ে দেন, টিভিতে কার্টুন চালান। তারপর সন্তান কথা না শুনলে, পড়াশোনা না করলে তা বন্ধ করে দিতে চান। কিন্তু বাচ্চার কাছে বাবা-মায়ের এই আচরণ কর্তৃত্ব বলে মনে হয়। এই কারণেও তাঁদের মনে উদ্বেগ দেখা দিতে পারে।

অ্যাংজাইটির জন্য এই কারণ কী যথেষ্ট নয়! তা ছাড়া বাবা-মায়ের সম্পর্কের মধ্যে যদি কোনও ফাঁক থাকে, তাঁদের বিবাহিত জীবনে কোনওরকম অনিশ্চয়তা থাকে, বাচ্চাদের উপরও তার প্রভাব পড়ে। তাঁরা নিজেদের ভবিষ্যত নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে শুরু করে। এ সবের ফলই কিন্তু অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার।

 

লক্ষণ, উপসর্গ (How to Identify Child Anxiety?)

 

child anxiety, child anxiety disorder, child mental health, how to identify child anxiety

 

Child anxiety disorder -এর লক্ষণ যে সব সময় ভীষণভাবে জানান দেয়, তা কিন্তু নয়। লক্ষণ যেহেতু বয়ঃসন্ধির সময় দেখা যায়, ফলে বাবা-মায়ের অতটা পাত্তা দেন না। চিকিৎসকদের মতে, বাচ্চাদের ছোট ছোট আচরণের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। অ্যাংজাইটির অন্যতম লক্ষণ হল খিটখিটে মেজাজ, ঘন ঘন মুডের ওঠানামা করা। স্কুলে যেতে না চাওয়া, খেতে না চাওয়া, রাতে ঘুম না হওয়া, সারাক্ষণ একা থাকতে চাওয়া, খেলতে না চাওয়া, হঠাৎ করে শরীরের ওজন কমতে থাকা, এ সবই কিন্তু অ্যাংজাইটির লক্ষণ। জীবনের প্রতিটা স্তরেই কোনও না কোনও উদ্বেগের মোকাবিলা করতে হয় সব মানুষকেই। বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও এই কথাটা খাটে। কিন্তু ছোট থেকে তাঁদের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর না দিলে তা গুরুতর হতে পারে।

 

কী বলছেন চিকিৎসক বিশেষজ্ঞরা ?

বাচ্চা যে সব সময় আপনাকে নিজের মনের কথা স্পষ্টভাবে বোঝাতে পারে, তা কিন্তু নয়। অনেক ক্ষেত্রেই তাঁরা মনের কথা গুছিয়ে বলতে পারে না। আবার বললেও আমরা বড়রা, সে সব কথা ছেলেমানুষি ভেবে উড়িয়ে দিই। এটাই আমাদের প্রথম ভুল। মনস্তত্ববিদরা মনে করেন, বাচ্চাদের ছোট ছোট কথা, আচরণ সব কিছুকেই গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। শিশুর কেন উদ্বেগ এবং উদ্বেগ হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়, এটা বুঝতে হবে। বাচ্চার কথায় যদি পাত্তা না দেন, তা হলে শিশুর আপনার প্রতি যে বিশ্বাস আছে তা টলবে। পরে বাড়ির ছোট সদস্যটি আর কোনও কথাই আপনাকে বলতে চাইবে না। তাই দরকার সহমর্মিতার। Anxiety কাটাতে বাবা-মাকে সচেতন হতেই হবে। বাচ্চার উপর অজান্তেই যে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হয়, তা থেকে বিরত থাকতে হবে। অন্য বাচ্চার সঙ্গে তুলনা করা, তাঁর ইচ্ছের পরোয়া না করা থেকেও মানসিক চাপ বাড়ে শিশুদের। সবাই যদি একটু ভাবি, তা হলে শৈশব কিন্তু হাসিখুশিতেই কাটতে পারে বাচ্চাদের।

 

বাচ্চাদের অ্যাংজাইটির কিছু বিশেষ লক্ষণ (Symptoms of Child Anxiety)

খিটখিটে মেজাজের সঙ্গে অনেক সময় অভিমানে শিশু মেঝেতে গড়াগড়ি খায়। দেয়ালে মাথা ঠুকতে থাকে, লাথি দিয়ে সবকিছু ফেলে দেয়, যাকে সামনে পায় আঘাত করে, সবকিছু ভাঙচুর করতে থাকে, এ রকম মানসিক সমস্যাও দেখা যায়। শিশুর এই সমস্যা সমাধানে অভিভাবকদের ধৈর্যশীল হতে হবে। শিশুকে এর জন্য বকাবকি বা মারধর করা যাবে না। বুঝতে হবে তার সমস্যাটা কোথায়, প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।

 

child anxiety, child anxiety disorder, child mental health, how to identify child anxiety

 

যদি কোনও শিশু সারাক্ষণ অস্থির থাকে। অতি অস্থিরতার কারণে প্রায়ই চেয়ার থেকে পড়ে যায়, এটা-সেটা হাত থেকে ফেলে দেয়। অন্যমনস্ক থাকে, এগুলি হতে পারে এডিএইচডি (অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপারঅ্যাকটিভিটি ডিসঅর্ডার)। এডিএইচডি সাধারণ মানসিক ব্যাধিগুলোর একটি। এটি মস্তিষ্কের মনোযোগ-সংক্রান্ত এক অসুস্থতা। Attention Deficit মানে মনোযোগের অভাব, আর hyperactivity মানে অতি চাঞ্চল্য। এডিএইচডি মূলত শিশুদের ক্ষেত্রেই বেশি দেখা যায়। এডিএইচডির মূল তিনটি উপসর্গ হলো ইন-অ্যাটেনশন (মনযোগ রাখতে সক্ষম নয় এমন), হাইপারঅ্যাকটিভিটি (প্রয়োজনের তুলনায় অতি-সক্রিয়) এবং ইম্পালসিভিটি (চিন্তা ছাড়াই দ্রুত ঘটে এমন কাজ)। এই রোগে সাধারণত শিশুদের মধ্যে অন্যমনস্কতা, অতিরিক্ত চঞ্চলতা, অস্থিরতা, দস্যিপনা ও অতি আবেগের সমস্যা দেখা দেয়৷ এতে তাঁরা অতিরিক্ত মানসিক চাপ, অনিদ্রা, পড়াশোনায় অমনোযোগের সমস্যায় ভোগে। আবার এডিএইচডি রোগীদের মনের প্রথমে কোনও কাজে উত্তেজনায় ভরপুর থাকে, বেশ মনোযোগী হয়৷ তবে একটা কাজ পুরোপুরি শেষ করতে পারে না৷

হাইপার অ্যাকটিভ শিশুদের কিছু কমন আচরণ হলো তারা একাধিক কাজ একসঙ্গে করতে চায়, সারাক্ষণ অস্থির-ছটফট করে, নির্দিষ্ট স্থানে এক মিনিট বসে থাকা তাদের জন্য অসম্ভব ব্যাপার। বসলেও অনবরত পা নাড়াতে থাকে, টেবিল চাপড়াতে থাকে, খুব দ্রুত কথা বলে এবং দ্রুত রেগে যায়।

ইন-অ্যাটেনটিভ শিশুদের আচরণে অমনোযোগ বিশেষ লক্ষণীয়। তাঁরা একটা কাজ অসম্পূর্ণ রেখে সম্পূর্ণ ভিন্ন কাজে খুব দ্রুত জাম্প করে। চারপাশের অবস্থা সম্পর্কে হেঁয়ালিপনা থাকে, কাজে অমনোযোগী হয়। অসাবধানতার কারণে বারবার ভুল করে, নিয়মকানুন অনুসরণ করতে পারে না।

ইম্পালসিভ শিশুদের ক্ষেত্রে কমন আচরণ হলো নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলা। তাঁরা অধৈর্য হয় এবং কোনো কিছু করার আগে ফলাফল সম্পর্কে ভেবে নেয় না। অন্যের কথার মাঝখানে বিঘ্ন ঘটানো তাদের আচরণের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

এডিএইচডির কারণ নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। এর নির্দিষ্ট কারণ নির্ণয় এখনও সম্ভব হয়নি। তবে গবেষকেরা মনে করছেন, শরীরে জিংকের ঘাটতি ও শিশু খাদ্যের সঙ্গে মেশানো কৃত্রিম রং এডিএইচডি জন্ম দিতে পারে। তাছাড়া অপুষ্টিজনিত কারণে এবং বংশগত কারণেও শিশুর মধ্যে এই রোগ দেখা দিতে পারে। আবার গর্ভাবস্থায় ধূমপান, কোনও প্রকার মাদক সেবন বা অ্যান্টি-ডিপ্রেসেন্ট ওষুধ সেবন থেকেও শিশুর মধ্যে এডিএইচডি দেখা দিতে পারে।

 

চিকিৎসা (How to Treat Child Anxiety?)

মনে রাখতে হবে যে এডিএইচডিতে আক্রান্ত শিশুদের জন্য নিজের আবেগ ও আচরণ দমন করা বেশ কঠিন। অর্থাৎ, কোনো কাজ করার আগে তারা পরিস্থিতি বা কাজের ফলাফল বিবেচনা করতে পারে না। এ ক্ষেত্রে এডিএইচডি আক্রান্ত শিশুকে স্বাভাবিক জীবন-যাপনে অভ্যস্ত করতে হলে, পারিবারিক সহযোগিতা একান্ত জরুরি। কোনো শিশুর মধ্যে এমন আচরণগত সমস্যা যদি ছয় মাসের বেশি স্থায়ী হয়, তবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। বয়স অনুযায়ী শিশুর খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে শিশুর যথাযথ পুষ্টি নিশ্চিত করতে হবে। দিনের পরিকল্পনা করা বিশেষ জরুরি; যেন শিশু বুঝতে পারে তাঁর কাছে কী আশা করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে কী ধরনের আচরণ আশা করা হচ্ছে তা নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। ইতিবাচক আচরণকে তাৎক্ষণিক পুরস্কার বা প্রশংসার মাধ্যমে স্বীকৃতি দিতে হবে। বিভ্রান্ত না করে সুস্পষ্টভাবে শিশুকে নির্দেশ দিতে হবে। শিশুকে পরিবারের বাইরেও মেলামেশার সুযোগ দিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন শিশু আত্মনিয়ন্ত্রণ হারিয়ে না ফেলে। সে ক্ষেত্রে শিশুর খেলা বা মেলামেশার সময়কে সংক্ষিপ্ত রাখতে হবে।

 

child anxiety, child anxiety disorder, child mental health, how to identify child anxiety

 

এডিএইচডি নিয়ে কিছু ভ্রান্ত ধারণাও রয়েছে আমাদের মনে। অনেকেই ভাবেন এডিএইচডির সঙ্গে অন্য কোনও mental health disorder জনিত সমস্যার সম্পর্ক নেই। কিন্তু এডিএইচডিতে আক্রান্ত বাচ্চাদের যদি সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করা না হয়, তবে পরবর্তীকালে তাঁদের মধ্যে মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা দেখা দেওয়ার ঝুঁকি থাকে। এই সমস্যার সঙ্গে সম্পর্কিত অন্যান্য সমস্যাগুলো হলো কনডাক্ট ডিসঅর্ডার (আচরণগত সমস্যা), মুড ডিসঅর্ডার (মেজাজ-মর্জিগত সমস্যা), অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার (মানসিক উদ্বেগ) এবং (লার্নিং ডিজএবিলিটি) শেখার অক্ষমতা।

তাই শিশুদের mental health -এর দিকে খেয়াল রাখা অত্যন্ত জরুরি। তাঁদের ব্যবহার, আচরণের পরিবর্তনের কারণ কী, তাঁদের সঙ্গে বন্ধুর মতো মেশা, সমস্যা বেশি হলে চিকিৎসকদের পরামর্শ নেওয়া বিশেষ জরুরি।

Comments are closed.