ভোট প্রচারে নির্ধারিত ৭০ লক্ষ টাকার বেশি খরচ করার অভিযোগ সানি দেওলের বিরুদ্ধে, বাতিল হতে পারে সাংসদ পদ

লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে নির্ধারিত অঙ্কের বেশি খরচ করেছেন, সাংসদ পদে শপথ গ্রহণের একদিন বাদেই এই মর্মে নির্বাচন কমিশনের নোটিস পেলেন পঞ্জাবের গুরুদাসপুরের বিজেপি সাংসদ সানি দেওল।
বিজেপির ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান দিয়ে মঙ্গলবার সাংসদ হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছেন অভিনেতা সানি দেওল। এর মধ্যেই নির্বাচন কমিশনের কোপে বাতিল হতে পারে তাঁর সাংসদ পদ।
লোকসভার প্রত্যেক প্রার্থী ভোট প্রচারে সর্বোচ্চ ৭০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ করতে পারবেন বলে নিয়ম বেঁধে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু নির্বাচনী প্রচারে প্রায় ৮৬ লক্ষ টাকা খরচ করেছেন, এমনই অভিযোগ উঠেছে গুরুদাসপুরের অভিনেতা-সাংসদ সানি দেওর বিরুদ্ধে। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাঁর কাছে নোটিস পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
বেঁধে দেওয়া হিসেবের বেশি টাকা নির্বাচনী প্রচারে খরচ করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করার অধিকার আছে নির্বাচন কমিশনের। অভিযুক্ত প্রার্থী যদি ভোটে জয়ী হন, সেক্ষেত্রে তাঁর সাংসদ পদ বাতিল করে ওই কেন্দ্রের দ্বিতীয় স্থানাধিকারী প্রার্থীকে জয়ী ঘোষণা করতে পারে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ, বিজেপি সাংসদ সানি দেওলের বিরুদ্ধে অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হলে, তাঁর কাছে ৮০ হাজার ভোটে পরাজিত পঞ্জাবের কংগ্রেস সভাপতি সুনীল জাখরকে সাংসদের মান্যতা দিতে পারে কমিশন।

Comments are closed.