নির্ভয়া-কাণ্ডে দোষীদের মৃত্যুদণ্ডের সাজা অবিলম্বে কার্যকর হওয়া উচিত বলে মনে করেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু। তিনি বলেন, দেশে এই ধরনের ঘটনা চলতে দেওয়া যেতে পারে না। দোষীদের যথেষ্ট আইনি সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে, তারা সমস্ত আইনি অধিকার ভোগ করেছে। কিন্তু এখন তারা নানা অছিলায় নিজেদের ফাঁসির সাজা পিছিয়ে দিতে চাইছে।
মঙ্গলবার নির্ভয়া গণধর্ষণ-কাণ্ডে দোষীদের সাজা দফায় দফায় পিছিয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গটি রাজ্যসভায় তোলেন আপ সাংসদ সঞ্জয় সিং। তিনি দাবি করেন, দিল্লি গণধর্ষণ-কাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত চারজনের মৃত্যুদণ্ডের সাজা দ্রুত কার্যকর হওয়া প্রয়োজন। এর সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট সমস্ত পক্ষকে বিষয়টি সুনিশ্চিত করার ব্যাপারে উদ্যোগী হতে হবে, যাতে দোষীদের দ্রুত সাজা হয়। তাঁর এই বক্তব্যে সহমত পোষণ করেছেন রাজ্যসভার সভাপতি।
আইনজীবী মহলের একাংশের বক্তব্য, অভিযুক্ত চারজনের আইনজীবী আইনি মারপ্যাঁচের সুযোগ নিচ্ছেন। এই চারজন একই ঘটনায় অভিযুক্ত বলে নিয়ম অনুযায়ী তাদের একই সঙ্গে ফাঁসি দিতে হবে। কিন্তু অভিযুক্তদের আইনজীবী এক একজনের হয়ে আলাদা আলাদাভাবে কখনও রাষ্ট্রপতি, কখনও আদালতের কাছে প্রাণভিক্ষা বা রায় পুনর্বিবেচনা করার আবেদন জানাচ্ছেন। একজনের আবেদন খারিজ হয়ে যাওয়ার পর তিনি আবার অন্যজনের হয়ে ওই একই আবেদন করছেন। ফলে গোটা প্রক্রিয়াটি পিছিয়ে যাচ্ছে বারবার। গত সপ্তাহে এরকমই একটি আবেদনের জেরে দোষীদের সাজা কার্যকরের উপর অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিতাদেশ দিয়েছে দিল্লির এক বিশেষ আদালত। দিল্লি হাইকোর্টে কেন্দ্র একটি আবেদন জানিয়েছে দ্রুত সাজা কার্যকরের জন্য। তার শুনানি এখনও বাকি।
কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতাও জানিয়েছেন, দোষীদের আইনজীবী পরিকল্পিতভাবে চক্রান্ত করছেন। ইতিমধ্যে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ খারিজ করে দিয়েছেন বিনয় শর্মা ও অক্ষয় ঠাকুরের প্রাণভিক্ষার আবেদন। একজনের প্রাণ ভিক্ষার আবেদন এখনও ঝুলে রয়েছে, চতুর্থ অভিযুক্তের সামনে এখনও রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদনের সুযোগ আছে। তাই কবে এই সাজা কার্যকর হবে, তা এখনও অনিশ্চিত।
মঙ্গলবার নির্ভয়া গণধর্ষণ-কাণ্ডে দোষীদের সাজা দফায় দফায় পিছিয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গটি রাজ্যসভায় তোলেন আপ সাংসদ সঞ্জয় সিং। তিনি দাবি করেন, দিল্লি গণধর্ষণ-কাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত চারজনের মৃত্যুদণ্ডের সাজা দ্রুত কার্যকর হওয়া প্রয়োজন। এর সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট সমস্ত পক্ষকে বিষয়টি সুনিশ্চিত করার ব্যাপারে উদ্যোগী হতে হবে, যাতে দোষীদের দ্রুত সাজা হয়। তাঁর এই বক্তব্যে সহমত পোষণ করেছেন রাজ্যসভার সভাপতি।
আইনজীবী মহলের একাংশের বক্তব্য, অভিযুক্ত চারজনের আইনজীবী আইনি মারপ্যাঁচের সুযোগ নিচ্ছেন। এই চারজন একই ঘটনায় অভিযুক্ত বলে নিয়ম অনুযায়ী তাদের একই সঙ্গে ফাঁসি দিতে হবে। কিন্তু অভিযুক্তদের আইনজীবী এক একজনের হয়ে আলাদা আলাদাভাবে কখনও রাষ্ট্রপতি, কখনও আদালতের কাছে প্রাণভিক্ষা বা রায় পুনর্বিবেচনা করার আবেদন জানাচ্ছেন। একজনের আবেদন খারিজ হয়ে যাওয়ার পর তিনি আবার অন্যজনের হয়ে ওই একই আবেদন করছেন। ফলে গোটা প্রক্রিয়াটি পিছিয়ে যাচ্ছে বারবার। গত সপ্তাহে এরকমই একটি আবেদনের জেরে দোষীদের সাজা কার্যকরের উপর অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিতাদেশ দিয়েছে দিল্লির এক বিশেষ আদালত। দিল্লি হাইকোর্টে কেন্দ্র একটি আবেদন জানিয়েছে দ্রুত সাজা কার্যকরের জন্য। তার শুনানি এখনও বাকি।
কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতাও জানিয়েছেন, দোষীদের আইনজীবী পরিকল্পিতভাবে চক্রান্ত করছেন। ইতিমধ্যে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ খারিজ করে দিয়েছেন বিনয় শর্মা ও অক্ষয় ঠাকুরের প্রাণভিক্ষার আবেদন। একজনের প্রাণ ভিক্ষার আবেদন এখনও ঝুলে রয়েছে, চতুর্থ অভিযুক্তের সামনে এখনও রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদনের সুযোগ আছে। তাই কবে এই সাজা কার্যকর হবে, তা এখনও অনিশ্চিত।
Comments are closed.