২২ জানুয়ারির পরিবর্তে ১২ ফেব্রুয়ারি হবে পুরভোট। শনিবার বিজ্ঞপ্তি জারি করে এই সিদ্ধান্ত জানাল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তবে গণনা নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলেই জানা গিয়েছে।
নবান্ন থেকে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়ে জানানো হয় ভোট পিছিয়ে দিলে কোনই আপত্তি নেই রাজ্যের। এরপরেই রাজ্য নির্বাচন কমিশন বিজ্ঞপ্তি জারি জোরে জানায়, পুরভোট পিছিয়ে দেওয়া হল তিন সপ্তাহ। এরআগে হাইকোর্ট জানিয়েছিল পুরভোট কয়েক সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়া যায় কিনা, সেই বিষয়ে জানাক কমিশন। শুক্রবার হাইকোর্টের রায় নিয়ে রাজ্যের মতামত জানতে চেয়ে চিঠি দেয় কমিশন। এরপর শনিবার আপত্তি নেই বলে জানায় নবান্ন। শনিবার কমিশন জানিয়েছে, হাইকোর্ট আদালতকে সম্মান জানিয়েই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে কোভিড বিধি মেনেই প্রচার পর্ব চালাতে হবে বলে জানিয়েছে কমিশন।
কয়েকদিন আগে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক ব্যানার্জি বলেন, কোভিড আবহে যে কোনও ধরনের ভোট পিছিয়ে দেওয়া উচিত। তবে এই মত তাঁর ব্যক্তিগত বলে জানান অভিষেক। উল্লেখ্য, ২২ জানুয়ারি ভোট হওয়ার কথা ছিল বিধাননগর, শিলিগুড়ি, আসানসোল এবং চন্দননগর পুরসভার।
Comments are closed.