দাদা-দিদি ধরে আর লবিবাজি করে টিকিট পাওয়া যাবে না বলে কলকাতা পুরসভার তৃণমূল কাউন্সিলরদের পরিষ্কার জানিয়ে দিলেন ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোর (PK To TMC Councillors)।
শুক্রবার তিনি কাউন্সিলরদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে তিনি কাউন্সিলরদের দলের ও নিজেদের ভাবমূর্তি পরিচ্ছন্ন রাখার উপর জোর দিতে বলেন। তাঁর আরও পরামর্শ, এই মুহূর্তে ভোটের কাজে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে।
সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী মে-জুন মাসের মধ্যে কলকাতা পুরসভার ভোট হওয়ার কথা। একই সঙ্গে একশোরও বেশি পুরসভার ভোট হতে পারে। ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটের আগে এই পুরভোটকে এক কথায় সেমি ফাইনাল বলা যেতে পারে। সেদিক থেকে প্রশান্ত কিশোর তৃণমূল কাউন্সিলরদের সঙ্গে বৈঠক করে কার্যত পুরভোটের বাদ্যি বাজিয়ে দিলেন।
গত লোকসভা ভোটে বিজেপি ১৮ টি আসন পাওয়ার পরই তৃণমূল নেতৃত্বের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ে। দলনেত্রী মমতা ব্যানার্জি এই ক্ষত মেরামতির জন্য ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোরকে নিয়োগ করেন। লোকসভা ভোটের ফল বলছে, কলকাতা পুর এলাকাতেই অনেক ওয়ার্ডে তৃণমূল বিজেপির থেকে পিছিয়ে রয়েছে। প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা লোকসভা ভোটের পরেই কাজ শুরু করে দিয়েছে। দায়িত্ব নেওয়ার পর ‘দিদিকে বলো’র মতো কর্মসূচি যেমন প্রশান্ত কিশোরের মস্তিষ্কপ্রসূত, তেমনি দলের অন্দরে স্ট্র্যাটেজি ঠিক করার একাধিক পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি করিমপুর, খড়গপুর ও কালিয়াগঞ্জ উপনির্বাচনে তৃণমূলের জয়ে প্রশান্ত কিশোরের বড় ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক মহলে। প্রশান্ত কিশোর দায়িত্ব নেওয়ার পর খোদ নেত্রীও নিজেকে অনেকটা বদলে ফেলেছেন। দলের ভিতরকার খবর, তিনি প্রশান্ত কিশোরের উপর এখন অনেকটাই নির্ভরশীল হয়ে উঠেছেন।
তৃণমূল সূত্রের খবর, কাউন্সিলরদের প্রশান্ত কিশোর বলেন (PK To TMC Councillors), সামনেই কলকাতা পুরসভার ভোট। এখন থেকেই কাজে নেমে পড়ুন। এলাকায় মানুষের সঙ্গে কথা বলুন। কোথায় কোথায় কাজের খামতি আছে, সেগুলি খুঁজে বার করুন। তাঁর পরামর্শ, ভোটে যেন কোনও রকম গা-জোয়ারি না করা হয়। তাতে মানুষের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হবে। ভোট কম পেলে দলের বড় কোনও ক্ষতি হবে না। কিন্তু জোর করে ভোট করতে গেলে দলের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এর আগে পঞ্চায়েত এবং বিভিন্ন পুরসভার ভোটে তৃণমূলের বিরুদ্ধে গায়ের জোরে ভোট করার অভিযোগ উঠেছিল। পঞ্চায়েত ভোটে বহু এলাকায় বিরোধীদের মনোনয়ন পর্যন্ত দিতে দেওয়া হয়নি। প্রশান্ত কিশোর মনে করেন, লোকসভা ভোটে এসবের প্রভাব পড়েছে। তাই তিনি এখন থেকেই কাউন্সিলরদের সতর্ক করে দিলেন।
সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী মে-জুন মাসের মধ্যে কলকাতা পুরসভার ভোট হওয়ার কথা। একই সঙ্গে একশোরও বেশি পুরসভার ভোট হতে পারে। ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটের আগে এই পুরভোটকে এক কথায় সেমি ফাইনাল বলা যেতে পারে। সেদিক থেকে প্রশান্ত কিশোর তৃণমূল কাউন্সিলরদের সঙ্গে বৈঠক করে কার্যত পুরভোটের বাদ্যি বাজিয়ে দিলেন।
গত লোকসভা ভোটে বিজেপি ১৮ টি আসন পাওয়ার পরই তৃণমূল নেতৃত্বের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ে। দলনেত্রী মমতা ব্যানার্জি এই ক্ষত মেরামতির জন্য ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোরকে নিয়োগ করেন। লোকসভা ভোটের ফল বলছে, কলকাতা পুর এলাকাতেই অনেক ওয়ার্ডে তৃণমূল বিজেপির থেকে পিছিয়ে রয়েছে। প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা লোকসভা ভোটের পরেই কাজ শুরু করে দিয়েছে। দায়িত্ব নেওয়ার পর ‘দিদিকে বলো’র মতো কর্মসূচি যেমন প্রশান্ত কিশোরের মস্তিষ্কপ্রসূত, তেমনি দলের অন্দরে স্ট্র্যাটেজি ঠিক করার একাধিক পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি করিমপুর, খড়গপুর ও কালিয়াগঞ্জ উপনির্বাচনে তৃণমূলের জয়ে প্রশান্ত কিশোরের বড় ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক মহলে। প্রশান্ত কিশোর দায়িত্ব নেওয়ার পর খোদ নেত্রীও নিজেকে অনেকটা বদলে ফেলেছেন। দলের ভিতরকার খবর, তিনি প্রশান্ত কিশোরের উপর এখন অনেকটাই নির্ভরশীল হয়ে উঠেছেন।
তৃণমূল সূত্রের খবর, কাউন্সিলরদের প্রশান্ত কিশোর বলেন (PK To TMC Councillors), সামনেই কলকাতা পুরসভার ভোট। এখন থেকেই কাজে নেমে পড়ুন। এলাকায় মানুষের সঙ্গে কথা বলুন। কোথায় কোথায় কাজের খামতি আছে, সেগুলি খুঁজে বার করুন। তাঁর পরামর্শ, ভোটে যেন কোনও রকম গা-জোয়ারি না করা হয়। তাতে মানুষের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হবে। ভোট কম পেলে দলের বড় কোনও ক্ষতি হবে না। কিন্তু জোর করে ভোট করতে গেলে দলের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এর আগে পঞ্চায়েত এবং বিভিন্ন পুরসভার ভোটে তৃণমূলের বিরুদ্ধে গায়ের জোরে ভোট করার অভিযোগ উঠেছিল। পঞ্চায়েত ভোটে বহু এলাকায় বিরোধীদের মনোনয়ন পর্যন্ত দিতে দেওয়া হয়নি। প্রশান্ত কিশোর মনে করেন, লোকসভা ভোটে এসবের প্রভাব পড়েছে। তাই তিনি এখন থেকেই কাউন্সিলরদের সতর্ক করে দিলেন।
Comments are closed.