রাজ্য সরকারের কাছে পোল্ট্রি মালিকদের এখন একটাই আর্জি, দয়া করে ব্রয়লার মুর্গির করোনাভাইরাস সংক্রমণের গুজব বন্ধ করার ব্যবস্থা করুন। সোশ্যাল মিডিয়ায় মুর্গির করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়া নিয়ে নানা ধরনের পোস্ট ছড়ানোয় জেরবার পোল্ট্রি মালিকরা। এক ধাক্কায় ব্রয়লার বিক্রি অনেকটা পড়ে গিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ পোল্ট্রি ফেডারেশনের দাবি, ইতিমধ্যে এই শিল্পে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়ে গিয়েছে স্রেফ ফেসবুকে পোস্ট হওয়া নানা গুজবের কারণে। অথচ মুর্গির সঙ্গে করোনাভাইরাসের কোনও সম্পর্ক নেই। কেন্দ্রীয় প্রাণিসম্পদ মন্ত্রক বিবৃতি জারি করে তা জানিয়েও দিয়েছে। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মদনমোহন মাইতি জানান, রাজ্যের কাছে তাঁরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের আর্জি জানিয়েছেন।
এরই মধ্যে ফেসবুকে আর একটি পোস্ট খুব ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। তাতে এক ব্যক্তির পিঠের লাল রঙের গোল চাকা চাকা দাগের ছবি দেখিয়ে বলা হয়েছে, এই চর্মরোগ হচ্ছে মুর্গির মাংস খাওয়ার জন্য। এর জেরে নাকি মৃত্যু পর্যন্ত হচ্ছে। তাই ওই পোস্টে আপাতত চিকেন খেতে নিষেধ করা হচ্ছে। পোস্টটিতে আবার লেখা রয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দ্বারা জনস্বার্থে প্রচারিত। রাজ্য সরকারের প্রাণিসম্পদ দফতর পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে, এমন কোনও ঘটনাই ঘটেনি। তা ছাড়া রাজ্য সরকার এমন কোনও বিজ্ঞপ্তিও দেয়নি।
পোল্ট্রি ফেডারেশন সূত্রের খবর, করোনাভাইরাসের গুজবের জেরে গত একমাসে জ্যান্ত ব্রয়লার বিক্রি প্রায় ৪০ শতাংশ কমে গিয়েছে। দাম কমিয়েও দেওয়া হয়েছে। তাতেও ব্রয়লার বিক্রি বাড়ছে না।
বছর দুয়েক আগে ভাগাড়-কাণ্ডের জন্য গোটা রাজ্যে মুর্গির মাংসের চাহিদা কমে গিয়েছিল। তখন পোল্ট্রি শিল্পের প্রায় ৪০০ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছিল। প্রাণিসম্পদ বিভাগের এক অফিসার জানান, বিষয়টি তাঁদের গোচরে এসেছে। ব্রয়লার মুর্গির করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার কোনও প্রশ্নই ওঠে না। ফেসবুকে গুজব রটানোর ব্যাপারে সাইবার ক্রাইম বিভাগকে নজর রাখতে বলা হয়েছে।
এরই মধ্যে ফেসবুকে আর একটি পোস্ট খুব ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। তাতে এক ব্যক্তির পিঠের লাল রঙের গোল চাকা চাকা দাগের ছবি দেখিয়ে বলা হয়েছে, এই চর্মরোগ হচ্ছে মুর্গির মাংস খাওয়ার জন্য। এর জেরে নাকি মৃত্যু পর্যন্ত হচ্ছে। তাই ওই পোস্টে আপাতত চিকেন খেতে নিষেধ করা হচ্ছে। পোস্টটিতে আবার লেখা রয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দ্বারা জনস্বার্থে প্রচারিত। রাজ্য সরকারের প্রাণিসম্পদ দফতর পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে, এমন কোনও ঘটনাই ঘটেনি। তা ছাড়া রাজ্য সরকার এমন কোনও বিজ্ঞপ্তিও দেয়নি।
পোল্ট্রি ফেডারেশন সূত্রের খবর, করোনাভাইরাসের গুজবের জেরে গত একমাসে জ্যান্ত ব্রয়লার বিক্রি প্রায় ৪০ শতাংশ কমে গিয়েছে। দাম কমিয়েও দেওয়া হয়েছে। তাতেও ব্রয়লার বিক্রি বাড়ছে না।
বছর দুয়েক আগে ভাগাড়-কাণ্ডের জন্য গোটা রাজ্যে মুর্গির মাংসের চাহিদা কমে গিয়েছিল। তখন পোল্ট্রি শিল্পের প্রায় ৪০০ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছিল। প্রাণিসম্পদ বিভাগের এক অফিসার জানান, বিষয়টি তাঁদের গোচরে এসেছে। ব্রয়লার মুর্গির করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার কোনও প্রশ্নই ওঠে না। ফেসবুকে গুজব রটানোর ব্যাপারে সাইবার ক্রাইম বিভাগকে নজর রাখতে বলা হয়েছে।
Comments are closed.