শনিবার গ্রামে পৌঁছে অভিষেক ব্যানার্জি কথা দিয়ে এসেছিলেন। তাঁরা যাতে জমির পাট্টা পান, অভিষেক ব্যানার্জি নিজে চেষ্টা করবেন। শুধু প্রতিশ্রুতিই নয়, গ্রামে দাঁড়িয়েই সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিককে ফোন করে বিষয়টি নিয়ে পদক্ষেপ করার জন্য অনুরোধ করেছিলেন। আর ২৪ঘন্টা কাটতে না কাটতেই গ্রামে যান স্থানীয় বিডিও এবং অন্যান্য সরকারি আধিকারিকরা। অস্থায়ী ক্যাম্প করে মাতকাতপুরের ৩৩০টি পরিবারের কাছে থেকে জমির পাট্টার আবেদন গ্রহণ করে আধিকারিকরা।
শনিবার কেশপুরে জনসভায় যাওয়ার পথে হঠাৎ কংসবতী নদীর তীরে মাতকাতপুর গ্রামে পৌঁছে গিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। অভিষেক ব্যানার্জিকে কাছে পেয়ে গ্রামবাসীরাও তাঁদের অভাব অভিযোগের কথা শুনিয়েছিলেন। গ্রামবাসীদের দাবি ছিল, তাঁরা বর্তমানে যে জমিটিতে থাকেন, সেটি সেচ দফতরের অধীনে। তাঁদের বসত জমির কোনও পাট্টা নেই। যার ফলে আবাস যোজন সহ অনেক সরকারি প্রকল্পের সুবিধা তাঁরা পাননা। এরপরেই অভিষেক ব্যানার্জি গ্রামবাসীদের আশ্বাস দেন। সেই সঙ্গে সেচমন্ত্রীকেও ফোন করেন। এরপরই সরকারি আধিকারিকদের তৎপরতায় খুশি গ্রামবাসীরা।
Comments are closed.