একদিনে প্রায় ৪৩ হাজার কোটি টাকা লোকসান হওয়ায় এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তির তকমা হারালেন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের কর্ণধার মুকেশ আম্বানী। এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তির খেতাব এখন ‘আলিবাবা’র কর্ণধার জ্যাক মা-র কাছে। ব্লুমবার্গ বিলিওনিয়ার্স ইনডেক্সে এশিয়ার ধনী ব্যক্তিদের নতুন তালিকায় দেশের সবচেয়ে ধনী শিল্পপতি মুকেশ আম্বানী এখন দ্বিতীয় স্থানে।
চিনের নোভেল করোনাভাইরাসের আতঙ্কে বিশ্বজুড়ে প্রবল ক্ষতির মুখে পড়েছে ব্যবসা-বাণিজ্য। এর মধ্যে তেলের দাম শতাংশ কমায় বড় লোকসানের মুখে পড়ে মুকেশ আম্বানীর সংস্থা।
সৌদি আরব ও রাশিয়ার মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্যিক দ্বন্দ্বের ফলে ২৯ বছরের মধ্যে এবার সবচেয়ে কম দাম হয়েছে তেলের। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে করোনাভাইরাস আতঙ্ক। সোমবার রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার ১২ শতাংশ কমে যায়। চলতি বছরে মোট ২৬ শতাংশ পড়েছে মুকেশ আম্বানীর কোম্পানির শেয়ার। শুধু মুকেশই নন, তেলের ব্যবসাকারী অন্যান্য ধনকুবেরও প্রবল আর্থিক ক্ষতির মধ্যে পড়েছেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম হ্যারল্ড হ্যাম ও জেফ হিল্ডেব্যান্ড।
এদিকে করোনাভাইরাসের জেরে আলিবাবার ব্যবসা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও তাদের ক্লাউড কম্পুটিং সার্ভিসেস ও মোবাইল অ্যাপসের ব্যবসা বেশ ঊর্ধ্বমুখী। এর উপর নির্ভর করেই আম্বানীকে ছাড়িয়ে এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তির খেতাব ছিনিয়ে নিলেন চিনের জ্যাক মা।
২০১৮ সাল পর্যন্ত এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তির খেতাব ছিল জ্যাক মা-র হাতেই। তারপর তাঁকে ছাপিয়ে ব্লুমবার্গ বিলিওনিয়ার্স ইনডেক্সে এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তির তকমা চলে যায় মুকেশ আম্বানীর হাতে। কিন্তু এবার বিশ্ববাজারে তেলের শেয়ার পতনের ফলে সোমবার ৫.৮ বিলিয়ন ডলার বা প্রায় ৪৩ হাজার কোটি টাকা লোকসান হয়ে যায় মুকেশ আম্বানীর। আর তাঁর থেকে ৩.৬ বিলিয়ন ডলার সম্পত্তি বেশি হওয়ায় জ্যাক মা ফের চলে এলেন প্রথম স্থানে।
সৌদি আরবের অ্যারামকোর সঙ্গে চুক্তি করে ২০২১ সালের মধ্যে সংস্থাকে ঋণমুক্ত করার লক্ষ্য নিয়েছিলেন আম্বানী। কিন্তু তাঁর সংস্থার তেল ব্যবসার ক্ষতির পর কিছুটা অস্বস্তিতে দেশের ধনী শিল্পপতি। যদিও কিছুদিন আগেই তিনি ভারতের অর্থনৈতিক মন্দা বাণিজ্যে সে ভাবে প্রভাব ফেলবে না বলে একরকম মোদী সরকারের ঢাল হয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, কিছুদিনের মধ্যেই সরকারি অর্থনৈতিক সংস্কারের ফল মিলবে। মন্দার কোনও প্রভাব থাকবে না।
চিনের নোভেল করোনাভাইরাসের আতঙ্কে বিশ্বজুড়ে প্রবল ক্ষতির মুখে পড়েছে ব্যবসা-বাণিজ্য। এর মধ্যে তেলের দাম শতাংশ কমায় বড় লোকসানের মুখে পড়ে মুকেশ আম্বানীর সংস্থা।
সৌদি আরব ও রাশিয়ার মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্যিক দ্বন্দ্বের ফলে ২৯ বছরের মধ্যে এবার সবচেয়ে কম দাম হয়েছে তেলের। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে করোনাভাইরাস আতঙ্ক। সোমবার রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার ১২ শতাংশ কমে যায়। চলতি বছরে মোট ২৬ শতাংশ পড়েছে মুকেশ আম্বানীর কোম্পানির শেয়ার। শুধু মুকেশই নন, তেলের ব্যবসাকারী অন্যান্য ধনকুবেরও প্রবল আর্থিক ক্ষতির মধ্যে পড়েছেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম হ্যারল্ড হ্যাম ও জেফ হিল্ডেব্যান্ড।
এদিকে করোনাভাইরাসের জেরে আলিবাবার ব্যবসা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও তাদের ক্লাউড কম্পুটিং সার্ভিসেস ও মোবাইল অ্যাপসের ব্যবসা বেশ ঊর্ধ্বমুখী। এর উপর নির্ভর করেই আম্বানীকে ছাড়িয়ে এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তির খেতাব ছিনিয়ে নিলেন চিনের জ্যাক মা।
২০১৮ সাল পর্যন্ত এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তির খেতাব ছিল জ্যাক মা-র হাতেই। তারপর তাঁকে ছাপিয়ে ব্লুমবার্গ বিলিওনিয়ার্স ইনডেক্সে এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তির তকমা চলে যায় মুকেশ আম্বানীর হাতে। কিন্তু এবার বিশ্ববাজারে তেলের শেয়ার পতনের ফলে সোমবার ৫.৮ বিলিয়ন ডলার বা প্রায় ৪৩ হাজার কোটি টাকা লোকসান হয়ে যায় মুকেশ আম্বানীর। আর তাঁর থেকে ৩.৬ বিলিয়ন ডলার সম্পত্তি বেশি হওয়ায় জ্যাক মা ফের চলে এলেন প্রথম স্থানে।
সৌদি আরবের অ্যারামকোর সঙ্গে চুক্তি করে ২০২১ সালের মধ্যে সংস্থাকে ঋণমুক্ত করার লক্ষ্য নিয়েছিলেন আম্বানী। কিন্তু তাঁর সংস্থার তেল ব্যবসার ক্ষতির পর কিছুটা অস্বস্তিতে দেশের ধনী শিল্পপতি। যদিও কিছুদিন আগেই তিনি ভারতের অর্থনৈতিক মন্দা বাণিজ্যে সে ভাবে প্রভাব ফেলবে না বলে একরকম মোদী সরকারের ঢাল হয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, কিছুদিনের মধ্যেই সরকারি অর্থনৈতিক সংস্কারের ফল মিলবে। মন্দার কোনও প্রভাব থাকবে না।
Comments are closed.