তৃণমূলে যোগদানের সময় জানিয়ে ছিলেন সাংসদ পদ ছেড়েই তিনি তৃণমূলে যাত্রা শুরু করবেন। সেই মতো মঙ্গলবার সাংসদ পদ ছাড়ছেন বাবুল। সোমবার নিজেই ট্যুইটে জানান, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা মঙ্গলবার তাঁকে সময় দিয়েছেন। ওই দিন স্পিকারের কাছে নিজের সাংসদ পদের ইস্তফা পত্র জমা দেবেন।
তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পরে পরেই সাংসদ পদের ইস্তফা পত্র জমা দেওয়ার জন্য তিনি অধ্যক্ষের কাছে সময় চেয়েছিলেন। বাবুলের দাবি, স্পিকারের অফিস তাঁকে সময় না দেওয়া পদ ছাড়তে মাঝে কিছুটা সময় লাগলো। সোমবারের ট্যুইটে বাবুল আরও জানিয়েছেন, এরপর থেকে সাংসদ হিসেবে তিনি আর কোনও সুবিধা নেবেন না।
বাবুল তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পরেই, নতুন দলে তিনি কী দায়িত্ব পেতে চলেছেন তা নিয়েও তীব্র কৌতহল তৈরি হয়েছিল। অনেকের মতে রাজ্যের মন্ত্রী সভায় বাবুলের জায়গা হতে পারে। যদিও সোমবারের ট্যুইটে বাবুল নিজে একটি ইঙ্গিত দিয়েছেন। তিনি বলেন, আসানসোল আসনে আমি জয়ী হয়েছিলাম। আমার মধ্যে কিছু থাকলে আমায় ফের একবার নিশ্চিত ওই আসনে জয়ী হতে পারব।
বাবুলের ট্যুইটার পরেই রাজনৈতিক মহলের প্রশ্ন, তবে কী নিজের ছেড়ে যাওয়া আসনে ফের তৃণমূলের টিকিটে লড়তে ইচ্ছুক বাবুল? যদিও তৃণমূলের একাংশের দাবি, বাবুলকে দলে কীভাবে কাজে লাগানো হবে, তা নিয়ে একমাত্র সিদ্ধান্ত নেবেন দলনেত্রী মমতা ব্যানার্জি।
Comments are closed.