দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে ঝাঁপাচ্ছে রাজ্য, বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে বৈঠক মুখ্যসচিবের
সরকারি হাসপাতাল গুলিতে ১০০০ টি করে করোনা বেডের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য
করোনার গ্রাসে রাজ্যে বেডের আকাল। এই পরিস্থিতিতে রোগীদের সুষ্ঠু পরিষেবা দিতে মঙ্গলবার মুখ্যসচিব আলাপন ব্যানার্জির সঙ্গে সব সরকারি হাসপাতালের সুপারদের বৈঠক হয়।
সেফ হোমের কথা আগেই বলা হয়েছিল। এবার বিভিন্ন হাসপাতালের আধিকারিকদের সঙ্গে দ্বিতীয় বৈঠকে আলোচনা করে মুখ্যসচিব স্থির করেন এই মুহূর্তে আর কী কী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত! কীভাবে আরও করোনা বেড বাড়ানো সম্ভব।
আলিপুরের উত্তীর্ণ ভবনে তৈরি সেফ হোম। সেখানে রয়েছে ২০০ টির বেশি বেড। মঙ্গলবারের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল রাজ্যে তৈরি করা হবে বেশকিছু সেফ হোম ও কোয়ারেন্টিন সেন্টার। আলিপুরে উত্তীর্ণ ভবনেই ৪০০ বেডের সেফহোম তৈরি হবে। এছাড়াও আনন্দপুরে ৭০০ বেডের, গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে ২০০ বেডের সেফ হোম তৈরি করার পরিকল্পনা আছে রাজ্যের।
এছাড়াও সরকারি হাসপাতাল গুলিতে ১০০০ টি করে করোনা বেডের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য। করোনা কেয়ার সেন্টার হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে এমআর বাঙ্গুর, শম্ভুনাথ হাসপাতাল, হাওড়ার বালটিকুড়ির ইএসআই হাসপাতাল, চন্দনগরের সরকারি হাসপাতাল, এসএসকেএম পলিক্লিনিক এবং রাজারহাটের সিএনসিআই হাসপাতাল। এর পাশাপাশি আরও ৩৫ টি বেসরকারি হাসপাতালে করোনা বেড বাড়ানো হবে।
Comments are closed.