এবার চন্দন গাছ চাষ করার ভাবনা বন দফতরের। বনাঞ্চল থেকে আয় বাড়াতে নতুন ভাবনা শুরু করেছে বন দফতর। জানা গিয়েছে প্রায় ১ কোটি চন্দন গাছ চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগামী বছরের শুরু থেকেই এই কাজ করা হবে বলেই জানা গিয়েছে। জানুয়ারি মাস থেকে শুরু হবে চন্দন গাছের চারা বিতরণের কাজ। লাল চন্দন, শ্বেত চন্দন দুই ধরণের চন্দনের চাষ করা হবে বলে জানা গিয়েছে বন দফতরের তরফে।
রাজ্যের কোন জায়গা চন্দন চাষের জন্য উপযুক্ত সেই নিয়ে ইতিমধ্যেই আলোচনা শুরু করেছে বন দফতর। সাধারণত চন্দন চাষের জন্য বিশেষ মাটির প্রয়োজন হয়না। তবে অত্যাধিক গরমে এই গাছ বেঁচে থাকতে পারে না। তাই রাজ্যের কোন কোন অঞ্চলে এই গাছ চাষের উপযুক্ত সেই নিয়ে আলোচনা শুরু করেছ রাজ্য সরকার। পশ্চিমের জেলাগুলিতে চাষ করা হয় শাল, সেগুন, মেহগনি কাঠের। এইসব কাঠের থেকে ভালো উপার্জন হয় বন দফতরের। এবার চন্দন কাঠ চাষ শুরু হলে সেই পরিমাণ আরও বাড়বে।
একটি শ্বেত চন্দন গাছের চারার দাম প্রায় ৫০০ টাকা। চন্দন গাছ বেড়ে ওঠার পর ১০ থেকে ১২ বছর পর গাছ কাঠের উপযোগী হয়।
Comments are closed.