এক মঞ্চে সেলিম-কানহাইয়া-সোমেন মিত্র-দীপঙ্কর ভট্টাচার্য! রাজ্য রাজনীতিতে নয়া সমীকরণ? তৃণমূল ও বিজেপি বিরোধিতায় নয়া জোট?
রাজ্য রাজনীতিতে ফের নয়া সমীকরণ! কিছুদিন আগেই বিধানসভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন, সিপিএম-কংগ্রেসের সঙ্গে তিনি থাকবেন না, বিজেপির বিরুদ্ধে একাই লড়বেন। দিল্লিতে বিরোধীদের মিটিংও বয়কট করেছিলেন তৃণমূল নেত্রী।
এই পরিস্থিতিতে এবার রাজ্যে কংগ্রেস এবং সিপিআইএমএল লিবারেশনকে সঙ্গে নিয়ে কি বৃহত্তর জোট গড়ার পথে সিপিএম-সিপিআই? অন্তত ইঙ্গিত তেমনই।
এক বেনজির ঐক্যের মঞ্চ হয়ে উঠতে চলেছে প্রয়াত সিপিআই সাধারণ সম্পাদক তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ইন্দ্রজিৎ গুপ্তর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভা। আগামী ২৩ জানুয়ারি নেতাজির জন্মদিবসের দিন বিধাননগরের প্রেক্ষাগৃহে অনুষ্ঠিত হবে এই সভা।
সমাবেশের চার বক্তা সিপিএমের মহম্মদ সেলিম, সিপিআই নেতা কানহাইয়া কুমার, সিপিআইএমএল লিবারেশনের দীপঙ্কর ভট্টাচার্য এবং কংগ্রেসের সোমেন মিত্র।
লোকসভার আগে বামেদের ডাকা ব্রিগেড সমাবেশে হাজির হওয়ার কথা ছিল সিপিআই নেতা কানহাইয়ার। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি আসতে পারেননি। লোকসভা ভোটের পর দেশ তো বটেই, রাজ্যের রাজনীতিতেও পরিস্থিতি সম্পূর্ণ পালটে গিয়েছে। বিরোধীদের কার্যত অপ্রাসঙ্গিক করে দ্বিতীয়বার দিল্লির মসনদে আসীন হয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। রাজ্যে প্রধান শক্তি হিসেবে উঠে এসেছে বিজেপি। এই পরিস্থিতিতে বিজেপি-তৃণমূলের একযোগে বিরোধিতা করা বাম দলগুলোর মঞ্চে প্রকাশ্যে আসতে চলেছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি।
ইন্দ্রজিৎ গুপ্তর স্মরণসভায় সোমেন মিত্রর সঙ্গে মঞ্চ ভাগ করে নেবেন তরুণ সিপিআই নেতা কানহাইয়া কুমার, সিপিএমের পলিটব্যুরো সদস্য মহম্মদ সেলিম। থাকবেন সিপিআইএমএল লিবারেশনের সাধারণ সম্পাদক দীপঙ্কর ভট্টাচার্যও।
বিজেপি সরকার প্রবর্তিত নয়া নাগরিকত্ব আইন এবং এনআরসি নিয়ে উত্তাল দেশ। নাগরিকত্ব আইন এবং এনআরসির বিরোধিতা করছেন মমতা ব্যানার্জি। গোটা দেশে যখন বিভিন্ন বিরোধী দল এক হচ্ছে, সেখানে রাজ্যে বিজেপি এবং তৃণমূল বিরোধিতায় তিন বাম দল এবং কংগ্রেস, সমস্ত ব্যবধান সরিয়ে রেখে একজোট হওয়া প্রায় চূড়ান্ত হওয়ার পথে। নেতাজির জন্মদিনে সেই বৃহত্তর প্রয়াসেরই সলতে পাকানো শুরু হবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা।
সম্প্রতি তিন বিধানসভা উপনির্বাচনেও জোট করে লড়েছিল সিপিএম-কংগ্রেস। এবার সেই রাস্তা ধরেই বিরোধী ঐক্য আরও মজবুত করার পথে রাজ্যে তৃণমূল এবং বিজেপি বিরোধী সমস্ত শক্তি।
এই পরিস্থিতিতে এবার রাজ্যে কংগ্রেস এবং সিপিআইএমএল লিবারেশনকে সঙ্গে নিয়ে কি বৃহত্তর জোট গড়ার পথে সিপিএম-সিপিআই? অন্তত ইঙ্গিত তেমনই।
এক বেনজির ঐক্যের মঞ্চ হয়ে উঠতে চলেছে প্রয়াত সিপিআই সাধারণ সম্পাদক তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ইন্দ্রজিৎ গুপ্তর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভা। আগামী ২৩ জানুয়ারি নেতাজির জন্মদিবসের দিন বিধাননগরের প্রেক্ষাগৃহে অনুষ্ঠিত হবে এই সভা।
সমাবেশের চার বক্তা সিপিএমের মহম্মদ সেলিম, সিপিআই নেতা কানহাইয়া কুমার, সিপিআইএমএল লিবারেশনের দীপঙ্কর ভট্টাচার্য এবং কংগ্রেসের সোমেন মিত্র।
লোকসভার আগে বামেদের ডাকা ব্রিগেড সমাবেশে হাজির হওয়ার কথা ছিল সিপিআই নেতা কানহাইয়ার। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি আসতে পারেননি। লোকসভা ভোটের পর দেশ তো বটেই, রাজ্যের রাজনীতিতেও পরিস্থিতি সম্পূর্ণ পালটে গিয়েছে। বিরোধীদের কার্যত অপ্রাসঙ্গিক করে দ্বিতীয়বার দিল্লির মসনদে আসীন হয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। রাজ্যে প্রধান শক্তি হিসেবে উঠে এসেছে বিজেপি। এই পরিস্থিতিতে বিজেপি-তৃণমূলের একযোগে বিরোধিতা করা বাম দলগুলোর মঞ্চে প্রকাশ্যে আসতে চলেছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি।
ইন্দ্রজিৎ গুপ্তর স্মরণসভায় সোমেন মিত্রর সঙ্গে মঞ্চ ভাগ করে নেবেন তরুণ সিপিআই নেতা কানহাইয়া কুমার, সিপিএমের পলিটব্যুরো সদস্য মহম্মদ সেলিম। থাকবেন সিপিআইএমএল লিবারেশনের সাধারণ সম্পাদক দীপঙ্কর ভট্টাচার্যও।
বিজেপি সরকার প্রবর্তিত নয়া নাগরিকত্ব আইন এবং এনআরসি নিয়ে উত্তাল দেশ। নাগরিকত্ব আইন এবং এনআরসির বিরোধিতা করছেন মমতা ব্যানার্জি। গোটা দেশে যখন বিভিন্ন বিরোধী দল এক হচ্ছে, সেখানে রাজ্যে বিজেপি এবং তৃণমূল বিরোধিতায় তিন বাম দল এবং কংগ্রেস, সমস্ত ব্যবধান সরিয়ে রেখে একজোট হওয়া প্রায় চূড়ান্ত হওয়ার পথে। নেতাজির জন্মদিনে সেই বৃহত্তর প্রয়াসেরই সলতে পাকানো শুরু হবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা।
সম্প্রতি তিন বিধানসভা উপনির্বাচনেও জোট করে লড়েছিল সিপিএম-কংগ্রেস। এবার সেই রাস্তা ধরেই বিরোধী ঐক্য আরও মজবুত করার পথে রাজ্যে তৃণমূল এবং বিজেপি বিরোধী সমস্ত শক্তি।
Comments are closed.