এবার পুকুরেই পাওয়া যাবে ইলিশ মাছ। এমনই উদ্যোগ নিয়েছে নবান্ন। ইতিমধ্যেই মৎস্য দফতরের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে নরওয়েন ইনস্টিটিউট অব ফুড, ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকোয়াকালচার রিসার্চ (নোফাম)এর।
এর জন্য মুর্শিদাবাদের ফরাক্কার গঙ্গাপাড়ের কাছে বেশ কিছু পুকুর বাছাই করা হয়েছে। কৃত্রিম ভাবে ইলিশের জন্য পুকুরের মিষ্টি জলে লবণাক্ত স্বাদ আনা হবে।
এই মাসেই এই গবেষণা সংস্থার বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করবেন মৎস্য দফতরের আধিকারিকরা। এই বিষয়ে মৎস্যমন্ত্রী অখিল গিরি জানিয়েছেন, রুপোলি শস্যের চারা সংগ্রহ করে প্রতিপালন করা এবং প্রজনন সব ক্ষেত্রে সাহায্য করবে নরওয়েন ইনস্টিটিউট অব ফুড, ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকোয়াকালচার রিসার্চ (নোফাম)। এর আগেও বদ্ধ জলাশয়ে স্যামন চাষে সফল হয়েছে নোফাম। এবার বাংলায় ইলিশ চাষে সফল হতে পারে কিনা, সেটাই দেখার।
এর আগেও সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা পুকিতে ইলিশ চাষের উদ্যোগ নিয়েছিল। কিন্তু সেইভাবে সফল হয়নি। তাই এবার উদ্যোগী হয়েছে নবান্ন। আগামী ৩ বছর নোফামের সাহায্যে ইলিশ চাষের চেষ্টা চলবে বাংলায়।
Comments are closed.