কে চিনতে পারবেন? সৌরভ গাঙ্গুলীর পাশে লাল পাঞ্জাবিতে বাংলার ক্রাশ! ছোটো থেকেই মহারাজ সৌরভ গাঙ্গুলির প্রিয় আদৃত, দুজনের পুরনো ছবি ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়
বাংলা ধারাবাহিক গুলির মধ্যে দর্শকদের অন্যতম প্রিয় ধারাবাহিক হল মিঠাই। যদিও বর্তমানে ধারাবাহিকের জনপ্রিয়তা আগের তুলনায় অনেকটাই কমে গিয়েছে। কিন্তু ধারাবাহিকের অভিনেতা অভিনেত্রীদের জনপ্রিয়তা এতটুকুও কমেনি। ধারাবাহিক শুরুর দিন থেকে প্রতিটি চরিত্রই দর্শকের মনে বিশেষ জায়গা দখল করে নিয়েছিল। বিশেষ করে ধারাবাহিকের কেন্দ্রীয় চরিত্র মিঠাই অর্থাৎ অভিনেত্রী সৌমিতৃষা কুন্ডু নিজের মিষ্টি স্বভাব দিয়ে দর্শকের মন জয় করে নিয়েছে। এখন হাজার হাজার ভক্ত রয়েছে সৌমিতৃষার। এছাড়াও ধারাবাহিকের আরেকটি কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছে অভিনেতা আদৃত রায়। যাকে আমরা সিদ্ধার্থের ভূমিকায় অভিনয় করতে দেখতে পেয়েছি। আদৃত এর জনপ্রিয়তাও নেহাত কম নয়। বর্তমানে বাংলার ক্রাশ সে। হাজার হাজার মেয়ের স্বপ্নের পুরুষ হয়ে উঠেছে আদৃত। তার স্টাইল, লুক, ফ্যাশনে পাগল অসংখ্য মহিলা।
View this post on Instagram
বাকিদের মতো সোশ্যাল মিডিয়ায় ততটা অ্যাক্টিভ নয় আদৃত। তার একটি ফেসবুক পেজ রয়েছে। সেখান থেকে নিজের বিভিন্ন আপডেট দিতে থাকেন তিনি। নিজের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কখনোই সোশ্যাল মিডিয়ায় কোন রকম কথা বলে না আদৃত। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নিজের ব্যক্তিগত জীবন দূরে রাখতেই ভালোবাসেন তিনি। বরাবর তাই করে এসেছে। কিন্তু নেটিজেনদের তো অভিনেতা অভিনেতাদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বরাবরই আগ্রহ বেশি। আদৃতের ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও চর্চা হয়ে থাকে সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে।
View this post on Instagram
সোশ্যাল মিডিয়াতে আদৃত এর নামে অসংখ্য ফ্যান পেজ রয়েছে। সেখান থেকেই অভিনেতার বিভিন্ন ছবির ভাইরাল হতে থাকে নিত্যদিন। সম্প্রতি একটি ছবির ভাইরাল হয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে লাল পাঞ্জাবী পড়ে মহারাজ সৌরভ গাঙ্গুলির পাশে একগাল হাসি নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন আদৃত। যদিও ছবির আদৃত এবং বর্তমানের আদৃত এর সঙ্গে আকাশ-পাতাল তফাৎ রয়েছে। কারণ ছবিতে আদৃত এর ছোটবেলার একটি ছবি রয়েছে। বাংলার দুই ক্রাশকে পাশাপাশি দেখে মেয়েরা তো দারুন খুশি।
বড় হয়েও আদৃত মহারাজার প্রিয়। আদৃত এর গানের গলা বারবার মুগ্ধ করে সৌরভ গাঙ্গুলিকে। নিজের ছবি পরিনিতা এবং মিঠাই ধারাবাহিকের প্রমোশনের জন্য দাদাগিরির মঞ্চে উপস্থিত হয়েছে আদৃত। সেখানে মহারাজের সঙ্গে তাকে আবারও দেখা গিয়েছিল।
Comments are closed.