লোকসভা ভোটে কেন মৌসম বেনজির নূর হেরে গেল? ১০ ডজন নেতা থেকেও কেন মালদার এক ডজন সিট ধরে রাখতে পারে না, কবে ঐক্যবদ্ধ হবে মালদার তৃণমূল নেতারা? বুধবার মালদার ছোট সুজাপুরে তৃণমূলের কর্মিসভার দলনেত্রী মমতা ব্যানার্জির এ রকম গাদা গুচ্ছের প্রশ্নের মুখে পড়লেন জেলা ও পুরসভার নেতারা। একের পর এক নেতার নাম করে তাঁদের ধমকালেন। ওই মঞ্চ থেকেই বিধানসভা ভোটকে সামনে রেখে ভাগ করে দিলেন বিধানসভা ভিত্তিক সাংগঠনিক দায়িত্ব।
এদিন বৈঠকের প্রথম থেকেই মালদার তৃণমূল কর্মীদের চাঁচাছোলা ভাষায় সমালোচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রশ্ন তোলেন, আর কতদিন পর মালদা পুনরুদ্ধার করে তাঁকে উপহার দিতে পারবে তৃণমূল নেতৃত্ব। ভোটের সময় মালদায় কী ফর্মুলা চলে, কোন বোঝাপড়া হয় জানতে চান তিনি। তাঁর কথায়, দলের ১০ জন নেতাকে নিয়ে আমি বৈঠক করতে পারতাম। কিন্তু যতদিন না মালদা পুনরুদ্ধার হবে, ততদিন এমন খোলা বৈঠকই করব। তাঁর প্রশ্ন, কাজ করা সত্ত্বেও মৌসম নূর কেন হেরে গেল লোকসভা ভোটে। প্রসঙ্গত, ২০১৯ লোকসভা ভোটে কংগ্রেস ছেড়ে মালদা উত্তর কেন্দ্র থেকে তৃণমূল প্রার্থী হন মৌসম বেনজির নূর। কিন্তু সিপিএম থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়া খগেন মুর্মুর কাছে হেরে যান তিনি। যা নিয়ে এদিন মমতা প্রশ্ন তোলেন, মালদায় কি হিন্দু-মুসলিমের ভেদাভেদ আছে? মমতার কথায়, ও তো জাতপাতের ভেদাভেদ মানে না, কিন্তু তারপরেও মুসলিম অধ্যুষিত উত্তর মালদা লোকসভা কেন্দ্র থেকে কেন মৌসম হারল? তাঁর কথায়, লোকসভা ভোটের আগে বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মৌসম। যে কাজ করল, ছুটে বেড়াল, সে হেরে গেল। আর যে কাজ না করে বসে থাকে, সে দিল্লি চলে গেল? মমতার কথায়, কিছু কিছু কারণ আমি অবশ্যই জানি। এরপর কংগ্রেস ও বিজেপির গোপন বোঝাপড়ার দিকে নিশানা করেন মমতা।
মালদা তৃণমূল নেতৃত্বের গোষ্ঠী কোন্দল নিয়ে নেতাদের ভর্ৎসনা করেন তৃণমূল নেত্রী। কে কত বড় নেতা তা প্রমাণ না করে দলের জন্য কাজ করার বার্তা দেন কর্মীদের। এরপরেই তাঁর ঘোষণা, এখানে একজনের উপর দায়িত্ব ছাড়লে হবে না। পুরসভার ওয়ার্ড ও পঞ্চায়েত ধরে ধরে সংগঠনের দায়িত্ব ভাগ করে দেন মমতা। প্রাক্তন জেলা সভানেত্রী সাবিত্রী মিত্রের নাম করে মমতা বলেন, সাবিত্রী, তুমি একদম ঝগড়া করবে না। তুমি শুধু মানিকচক নিয়ে থাকবে।
মালদার সবকটি বিধানসভা আসন জেতার চ্যালেঞ্জ নেওয়ার জন্য দলীয় নেতাদের উদ্দেশ্য করে মমতা বলেন, আপনাদের প্রচুর সাহায্য করেছি। আর কিছু চাইবেন না। এ বার আপনাদের কাছে আমি চাইব।
এদিন বৈঠকের প্রথম থেকেই মালদার তৃণমূল কর্মীদের চাঁচাছোলা ভাষায় সমালোচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রশ্ন তোলেন, আর কতদিন পর মালদা পুনরুদ্ধার করে তাঁকে উপহার দিতে পারবে তৃণমূল নেতৃত্ব। ভোটের সময় মালদায় কী ফর্মুলা চলে, কোন বোঝাপড়া হয় জানতে চান তিনি। তাঁর কথায়, দলের ১০ জন নেতাকে নিয়ে আমি বৈঠক করতে পারতাম। কিন্তু যতদিন না মালদা পুনরুদ্ধার হবে, ততদিন এমন খোলা বৈঠকই করব। তাঁর প্রশ্ন, কাজ করা সত্ত্বেও মৌসম নূর কেন হেরে গেল লোকসভা ভোটে। প্রসঙ্গত, ২০১৯ লোকসভা ভোটে কংগ্রেস ছেড়ে মালদা উত্তর কেন্দ্র থেকে তৃণমূল প্রার্থী হন মৌসম বেনজির নূর। কিন্তু সিপিএম থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়া খগেন মুর্মুর কাছে হেরে যান তিনি। যা নিয়ে এদিন মমতা প্রশ্ন তোলেন, মালদায় কি হিন্দু-মুসলিমের ভেদাভেদ আছে? মমতার কথায়, ও তো জাতপাতের ভেদাভেদ মানে না, কিন্তু তারপরেও মুসলিম অধ্যুষিত উত্তর মালদা লোকসভা কেন্দ্র থেকে কেন মৌসম হারল? তাঁর কথায়, লোকসভা ভোটের আগে বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মৌসম। যে কাজ করল, ছুটে বেড়াল, সে হেরে গেল। আর যে কাজ না করে বসে থাকে, সে দিল্লি চলে গেল? মমতার কথায়, কিছু কিছু কারণ আমি অবশ্যই জানি। এরপর কংগ্রেস ও বিজেপির গোপন বোঝাপড়ার দিকে নিশানা করেন মমতা।
মালদা তৃণমূল নেতৃত্বের গোষ্ঠী কোন্দল নিয়ে নেতাদের ভর্ৎসনা করেন তৃণমূল নেত্রী। কে কত বড় নেতা তা প্রমাণ না করে দলের জন্য কাজ করার বার্তা দেন কর্মীদের। এরপরেই তাঁর ঘোষণা, এখানে একজনের উপর দায়িত্ব ছাড়লে হবে না। পুরসভার ওয়ার্ড ও পঞ্চায়েত ধরে ধরে সংগঠনের দায়িত্ব ভাগ করে দেন মমতা। প্রাক্তন জেলা সভানেত্রী সাবিত্রী মিত্রের নাম করে মমতা বলেন, সাবিত্রী, তুমি একদম ঝগড়া করবে না। তুমি শুধু মানিকচক নিয়ে থাকবে।
মালদার সবকটি বিধানসভা আসন জেতার চ্যালেঞ্জ নেওয়ার জন্য দলীয় নেতাদের উদ্দেশ্য করে মমতা বলেন, আপনাদের প্রচুর সাহায্য করেছি। আর কিছু চাইবেন না। এ বার আপনাদের কাছে আমি চাইব।
Comments are closed.