সোমবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিগত কয়েকবছরে বড়দিনের পরে এত বেশি হয়নি তাপমাত্রা। বড়দিনেও ১২ বছরের মধ্যে উষ্ণতম দিন ছিল কলকাতায়। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭.২ ডিগ্রি সেলিসিয়াস। আর বড়দিনের পরের দিন আরও বেড়ে গেল তাপমাত্রা।
তাপমাত্রার পারদ বেড়েছে জেলাগুলিতেও। আসানসোলে ১০ ডিগ্রিতে নেমে গিয়েছিল তাপমাত্রা। এখন বেড়ে হয়েছে ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বহরমপুরেও তাপমাত্রা বেড়ে হয়েছে ১২.৪ ডিগ্রি তাপমাত্রার পারদ বেড়েছে কালিম্পংয়েও। কালিম্পং-এ তাপমাত্রা ১৪.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই অবস্থায় সকলের মনে একটাই প্রশ্ন কবে পাকাপাকিভাবে শীত পড়বে? আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, শীতের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ। তামিলনাড়ু ও কেরলে বৃষ্টিপাত চলছে। কিন্তু কিছুটা আশার বাণী শুনিয়েছে হাওয়া অফিস। এই সপ্তাহের মাঝামাঝি সময় থেকে কমতে পারে তাপমাত্রার পারদ। ফের ১৩ ও ১৪ ডিগ্রিতে নামতে পারে তাপপাত্রা।
অন্যদিকে বাংলা ছাড়া অন্য কিছু রাজ্যে শৈত্যপ্রবাহ চলছে। দিল্লিতে তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পঞ্জাবে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান সহ উত্তর ভারতের রাজ্যগুলিতে গড় তাপমাত্রা ৩ থেকে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।পাটনায় শৈত্যপ্রবাহের কারণে স্কুলে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
Comments are closed.