তাঁর বিরুদ্ধে মামলা খারিজের দাবি নিয়ে হাইকোর্টে গিয়েছিলেন বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী। কিন্তু সেখানেও জোর ধাক্কা খেলেন বিজেপির এই তারকা নেতা। শুক্রবার হাইকোর্ট মিঠুন চক্রবর্তীকে পুলিশকে তদন্তে সহযোগিতা করার নির্দেশ দিয়েছে। তবে সশরীরে হাজির না হলেও চলবে বলে জানিয়েছে হাইকোর্ট। হাইকোর্টের নির্দেশ, প্রয়োজনে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে হতে পারে জিজ্ঞাসাবাদ। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।
বিধানসভা ভোটের প্রচারে মিঠুন চক্রবর্তীকে নিজের সিনেমার নানান সংলাপ বলতে শোনা যায়। মিঠুন অভিনীত সিনেমার “মারব এখানে লাশ পড়বে শ্মশানে, “আমি জাত কোবরা, এক ছোবলেই ছবি” বিভিন্ন জনসভায় এইসব সংলাপ ব্যবহার করেছিলেন তিনি।
যা হিংসাত্মক এবং উস্কানিমূলক। এই অভিযোগ তুলে মানিকতলা থানায় মামলা করে তৃণমূল। এইসব সংলাপ রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসার কারণ বলে অভিযোগ আনে তৃণমূল।
এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা খারিজের আবেদন করেন মিঠুন। মিঠুনের আর্জি ছিল, ভোটের প্রচারের সময় তিনি যা বলেছিলেন, সেগুলি সিনেমার সংলাপ মাত্র। তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ রাজনৈতিক প্রতিহিংসা।
Comments are closed.