উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার পর ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চান? কীভাবে পড়বেন বা পরীক্ষার পদ্ধতি কী, জানেন না? তাই নিয়ে চিন্তিত? চিন্তিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। তারই উপায় বলে দিচ্ছে জেআইএস।
ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য অবশ্যই দিতে হবে ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন। এই পরীক্ষা না দিয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং-এ সুযোগ পাওয়া যায় না। এবছর ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন হবে ২ ফেব্রুয়ারি। এবছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার আগেই হবে ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন।
প্রশ্ন হল, কীভাবে ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট-এর প্রস্তুতি নেবেন ছাত্র-ছাত্রীরা। তারই কতগুলো সহজ ও গুরুত্বপূর্ণ উপায় বলে দিয়েছেন জেআইএস-এর কর্মকর্তারা।
ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য অবশ্যই দিতে হবে ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন। এই পরীক্ষা না দিয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং-এ সুযোগ পাওয়া যায় না। এবছর ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন হবে ২ ফেব্রুয়ারি। এবছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার আগেই হবে ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন।
প্রশ্ন হল, কীভাবে ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট-এর প্রস্তুতি নেবেন ছাত্র-ছাত্রীরা। তারই কতগুলো সহজ ও গুরুত্বপূর্ণ উপায় বলে দিয়েছেন জেআইএস-এর কর্মকর্তারা।
Related Posts
ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন-এ নেগেটিভ মার্ক থাকে।
যে উত্তরগুলি জানা থাকবে, সেগুলি অবশ্যই আগে লেখা উচিত। ভুল উত্তর না দেওয়াই ভালো।
মাল্টিপল চয়েস প্রশ্নপত্র থাকে।
সময়সীমা তিন ঘণ্টা। তার জন্য সময় ধরে মক টেস্ট প্র্যাক্টিস করতে হবে।
অবশ্যই আগের ৫-৬ বছরের প্রশ্নপত্র সমাধান করতে হবে।
পাশাপাশি, অঙ্ক ও ফিজিক্স এর প্রশ্নপত্র খুব ভালো করে প্র্যাক্টিস করতে হবে।
ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন-এ র্যাঙ্ক ভালো করতে হলে পরীক্ষার নম্বর কিন্তু বেশি করতে হবে।
উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় অবশ্যই ৪৫% নম্বর পেতে হবে। এর সঙ্গে একটা বিষয় মাথায় রাখা অবশ্যই দরকার। উচ্চ মাধ্যমিক ও ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন-এর মধ্যে একটা পার্থক্য আছে। ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন-এ প্রতিটি বিষয় কিন্তু ভালো করে পড়তে হয়। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় কোনও কিছু বাদ দিয়ে গেলেও চলে যায়। যদিও তা উচিত নয়।
কোনও ছাত্র বা ছাত্রী উচ্চ মাধ্যমিকের কোনও বিষয়ে সাপ্লিমেন্টারি পেলে তারা কিন্তু ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন-এ উত্তীর্ণ হলেও সুযোগ পাবেন না।
কোনও পরীক্ষার্থী যদি ভুল করে অন্য উত্তর দিয়ে দেয়, তা মোছার সুবিধা আছে। কারণ, পরীক্ষা পেন্সিলে হয়ে থাকে।
পরীক্ষার দিন অবশ্যই সমস্ত রকম প্রমাণপত্র নিয়ে যেতে হবে।
সেই সঙ্গে জেআইএস কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, বর্তমান সময়ে কম্পিউটার সায়েন্স, ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল, আইটি, অটো মোবাইল, বায়ো-মেডিকেল- এ বাজারে চাহিদা সব থেকে বেশি। এর পাশাপাশি চাহিদা রয়েছে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্কিটেকচার, ফার্মেসি ও ফুড টেকনোলজির। তাঁদের মতে, সমস্ত বিষয়েই চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আসলে পশ্চিমবঙ্গে সেইভাবে শিল্প না গড়ে ওঠার জন্য অনেক ছাত্র-ছাত্রী এখানে চাকরি পাচ্ছে না। কিন্তু তারাই আবার পশ্চিমবঙ্গের বাইরে গিয়ে চাকরি পেয়ে যাচ্ছে।
যে উত্তরগুলি জানা থাকবে, সেগুলি অবশ্যই আগে লেখা উচিত। ভুল উত্তর না দেওয়াই ভালো।
মাল্টিপল চয়েস প্রশ্নপত্র থাকে।
সময়সীমা তিন ঘণ্টা। তার জন্য সময় ধরে মক টেস্ট প্র্যাক্টিস করতে হবে।
অবশ্যই আগের ৫-৬ বছরের প্রশ্নপত্র সমাধান করতে হবে।
পাশাপাশি, অঙ্ক ও ফিজিক্স এর প্রশ্নপত্র খুব ভালো করে প্র্যাক্টিস করতে হবে।
ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন-এ র্যাঙ্ক ভালো করতে হলে পরীক্ষার নম্বর কিন্তু বেশি করতে হবে।
উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় অবশ্যই ৪৫% নম্বর পেতে হবে। এর সঙ্গে একটা বিষয় মাথায় রাখা অবশ্যই দরকার। উচ্চ মাধ্যমিক ও ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন-এর মধ্যে একটা পার্থক্য আছে। ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন-এ প্রতিটি বিষয় কিন্তু ভালো করে পড়তে হয়। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় কোনও কিছু বাদ দিয়ে গেলেও চলে যায়। যদিও তা উচিত নয়।
কোনও ছাত্র বা ছাত্রী উচ্চ মাধ্যমিকের কোনও বিষয়ে সাপ্লিমেন্টারি পেলে তারা কিন্তু ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স একজামিনেশন-এ উত্তীর্ণ হলেও সুযোগ পাবেন না।
কোনও পরীক্ষার্থী যদি ভুল করে অন্য উত্তর দিয়ে দেয়, তা মোছার সুবিধা আছে। কারণ, পরীক্ষা পেন্সিলে হয়ে থাকে।
পরীক্ষার দিন অবশ্যই সমস্ত রকম প্রমাণপত্র নিয়ে যেতে হবে।
সেই সঙ্গে জেআইএস কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, বর্তমান সময়ে কম্পিউটার সায়েন্স, ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল, আইটি, অটো মোবাইল, বায়ো-মেডিকেল- এ বাজারে চাহিদা সব থেকে বেশি। এর পাশাপাশি চাহিদা রয়েছে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্কিটেকচার, ফার্মেসি ও ফুড টেকনোলজির। তাঁদের মতে, সমস্ত বিষয়েই চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আসলে পশ্চিমবঙ্গে সেইভাবে শিল্প না গড়ে ওঠার জন্য অনেক ছাত্র-ছাত্রী এখানে চাকরি পাচ্ছে না। কিন্তু তারাই আবার পশ্চিমবঙ্গের বাইরে গিয়ে চাকরি পেয়ে যাচ্ছে।
Comments are closed.