তাঁর জয় এক প্রকার নিশ্চিতই ছিল। ফল প্রকাশের পর দেখা গেল বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন কল্যাণ চৌবে। এই প্রথম AIFF-এর সভাপতি পদে বসলেন কোনও প্রাক্তন ফুটবলার। একই সঙ্গে কল্যাণ দ্বিতীয় বাঙালি, যিনি এই পদের দায়িত্ব পেলেন। এর আগে প্রিয়রঞ্জন দাসমুন্সি AIFF-এর সভাপতি হয়েছেন। তার পরে কল্যাণ।
শুক্রবার ফল প্রকাশের পর দেখা গেল বাইচুং ভুটিয়াকে ৩৩-১ ভোটে হারিয়ে দিয়েছেন জাতীয় দলের প্রাক্তন গোল রক্ষক। ভোটে যে কল্যাণই জয়ী হবেন, তা এক প্রকার লেখা হয়ে গিয়েছিল। বেশির ভাগ রাজ্য ফুটবল সংস্থারই সমর্থন পেয়েছিলেন কল্যাণ। অন্যদিকে বাইচুংকে প্রাক্তন ফুটবলাররা সমর্থন করলেও ফেডারেশন নির্বাচনে তাঁদের কোনও ভোট ছিল না। মাত্র দুটি সংস্থা বাইচুংকে সমর্থন জানালেও ফলাফলে দেখা গেল একটি ভোট পেয়েছেন তিনি। তবে নিজের রাজ্য সংস্থা সিকিমও বাইচুংকে সমর্থন করেনি।
কল্যাণ নির্বাচন লড়েছিলেন গুজরাতের সংস্থার হয়ে। নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহের রাজ্য থেকে ভোটে লড়ার পাশপাশি কল্যাণ নিজেও বিজেপির সক্রিয় কর্মী। নির্বাচন কেন্দ্রের সমর্থনও ছিল কল্যাণের পাশে। সব মিলিয়ে কল্যাণ চৌবের জয় শুধু সময়ের অপেক্ষা ছিল মাত্র।
Comments are closed.