গত বছর ২১ ডিসেম্বর ট্যুইট করে বিজেপি শিবিরকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিলেন। বাংলায় বিজেপি ২ অঙ্ক পেরোতে হিমশিম খাবে। উলটো দিকে অমিত শাহের হুঙ্কার ছিল দোসো পারের। কিন্তু ফল বেরোতে দেখা গেল বিজেপির ঘোষিতও ২০০ অঙ্কের গণ্ডি সহজেই টপকে গেল তৃণমূল। বাংলা দখলের লক্ষ্যে এগোনো বিজেপি ১০০ আসন টপকাতে পারছে না।
এই পরিস্থিতিতে এনডিটিভির সাংবাদিক শ্রীনিবাসন জৈনকে প্রথম সাক্ষাৎকারে প্রশান্ত কিশোর জানালেন, ভোট কুশলীর পেশা আর টানছে না তাঁকে। বাজি জিতলেও এই পেশায় আর থাকতে চান না তিনি।
অর্থাৎ বিজেপিকে ১০০ এর কমে আটকে দিলেও এই পেশায় আর থাকছেন না পিকে। এবার প্রশ্ন হল, পরামর্শদাতার কাজ ছাড়লে রাজনীতিতে প্রবেশ করবেন? কোন দল? নাকি নিজের দল তৈরি করবেন?
Comments are closed.