প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, একাধিক শীর্ষ বিজেপির নেতা-মন্ত্রীর মুখে বিভিন্ন জনসভায় ‘আরবান নকশাল’ শব্দবন্ধটি হামেশাই শোনা যায়। বিরোধীদের কোণঠাসা করতেই এই শব্দবন্ধ ব্যবহার করে থাকেন বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন এবং এনআরসি ইস্যুতে দেশের নানা প্রান্তে বর্তমানে যে আন্দোলন চলছে সে আন্দোলনেও শহুরে নকশালদের মদত রয়েছে বলে প্রায়ই অভিযোগ করেন বিজেপি নেতারা।
কিন্তু কারা এই আরবান নকশাল? এই সম্পর্কিত এক আরটিআই-র জবাবে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়ে দিল, এ সম্পর্কে তাদের কাছে কোনও তথ্য নেই।
উল্লেখ্য, এর আগে টুকড়ে টুকড়ে গ্যাং নিয়েও বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকারের এভাবে মুখ পুড়েছিল। দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, টুকড়ে টুকড়ে গ্যাং-এর সদস্যদের জেলে পাঠানো হবে। যার প্রেক্ষিতে এক সাংবাদিক আরটিআই করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে জানতে চেয়েছিলেন, কী এই টুকড়ে টুকড়ে গ্যাং এবং কারা এর সদস্য। যার জবাবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বলেছিল, তাদের কাছে এই সম্পর্কিত কোনও তথ্য নেই।
এবারও সেই একই পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি ঘটল। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের তরফে আরটিআই করে সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, আরবান নকশাল কারা? এর জবাবে কেন্দ্র বলেছে, এই বিষয়ে তাদের কাছে কোনও তথ্য নেই।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ছাড়াও সম্প্রতি দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে নেমে দিল্লি বিজেপির সভাপতি মনোজ তিওয়ারিও মন্তব্য করেছিলেন যে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল আরবান নকশালদের একটি উদাহরণ। এর আগে এই ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ট্যুইটারের মাধ্যমে বিঁধেছিলেন রাহুল গান্ধী। তিনি বলেছিলেন, বিজেপি যে বিভেদের রাজনীতি করছে তারই ব্র্যান্ডেড নাম আরবান নকশাল। সংবাদমাধ্যমটির করা আরটিআইতে জানতে চাওয়া হয়েছিল, কারা আরবান নকশাল? দেশের কোন কোন অংশে এই আরবান নকশালদের কর্মকাণ্ড রয়েছে? কত জন আরবান নকশালকে গ্রেফতার করা হয়েছে? এদের নিষিদ্ধ করার বিষয়ে কী চিন্তাভাবনা রয়েছে কেন্দ্রের এবং কবে তা করা হবে? কিন্তু এই সমস্ত প্রশ্নের একটিরও উত্তর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক দিতে পারেনি।
কিন্তু কারা এই আরবান নকশাল? এই সম্পর্কিত এক আরটিআই-র জবাবে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়ে দিল, এ সম্পর্কে তাদের কাছে কোনও তথ্য নেই।
উল্লেখ্য, এর আগে টুকড়ে টুকড়ে গ্যাং নিয়েও বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকারের এভাবে মুখ পুড়েছিল। দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, টুকড়ে টুকড়ে গ্যাং-এর সদস্যদের জেলে পাঠানো হবে। যার প্রেক্ষিতে এক সাংবাদিক আরটিআই করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে জানতে চেয়েছিলেন, কী এই টুকড়ে টুকড়ে গ্যাং এবং কারা এর সদস্য। যার জবাবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বলেছিল, তাদের কাছে এই সম্পর্কিত কোনও তথ্য নেই।
এবারও সেই একই পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি ঘটল। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের তরফে আরটিআই করে সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, আরবান নকশাল কারা? এর জবাবে কেন্দ্র বলেছে, এই বিষয়ে তাদের কাছে কোনও তথ্য নেই।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ছাড়াও সম্প্রতি দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে নেমে দিল্লি বিজেপির সভাপতি মনোজ তিওয়ারিও মন্তব্য করেছিলেন যে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল আরবান নকশালদের একটি উদাহরণ। এর আগে এই ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ট্যুইটারের মাধ্যমে বিঁধেছিলেন রাহুল গান্ধী। তিনি বলেছিলেন, বিজেপি যে বিভেদের রাজনীতি করছে তারই ব্র্যান্ডেড নাম আরবান নকশাল। সংবাদমাধ্যমটির করা আরটিআইতে জানতে চাওয়া হয়েছিল, কারা আরবান নকশাল? দেশের কোন কোন অংশে এই আরবান নকশালদের কর্মকাণ্ড রয়েছে? কত জন আরবান নকশালকে গ্রেফতার করা হয়েছে? এদের নিষিদ্ধ করার বিষয়ে কী চিন্তাভাবনা রয়েছে কেন্দ্রের এবং কবে তা করা হবে? কিন্তু এই সমস্ত প্রশ্নের একটিরও উত্তর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক দিতে পারেনি।
Comments are closed.