১০ কোটিরও বেশি পরিষেবা মিলেছে ‘বাংলা সহায়তা কেন্দ্র’ থেকে; ট্যুইটে করে শুভেচ্ছা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী 

সাধারণ রাজ্যবাসী যাতে সহজে সরকারি পরিষেবারগুলো পান। বিভিন্ন পরিষেবার জন্য আবেদন করতে পারেন, সেই উদ্দেশ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন পুরসভা, পঞ্চায়েত অফিসে বাংলা সহায়তা কেন্দ্র খোলার উদ্যোগ নিয়েছিল মমতা ব্যানার্জির সরকার। সহায়তা কেন্দ্রগুলি থেকে এতদিনে সাধারণ মানুষকে ১০ কোটিরও বেশি পরিষেবা প্রদান করা হয়েছে বলে ট্যুইটে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। রাজ্যের এই উদ্যোগ নতুন মাইলফলক ছুঁয়েছে বলে ট্যুইটে উচ্চ্বাস প্রকাশ করেছেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান। সেই সঙ্গে বাংলা সহায়তা কেন্দ্রের প্রত্যেক কর্মী এবং আধিকারিকদেরও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি।  

ট্যুইটে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, সফলতার এই পরিসংখ্যানই প্রমাণ করে রাজ্যের সাধারণ মানুষকে সরকারি পরিষেবা পৌঁছে দিতে আমরা বদ্ধপরিকর। আগামীদিনেও তাঁর সরকার এভাবেই সাধারণ মানুষের কাছে পরিষেবা পৌঁছে দেবে বলে ট্যুইটে জানান মুখ্যমন্ত্রী। 

বর্তমানে যে কোনও সরকারি পরিষেবার আবেদন অনালাইনে করতে হয়।  এদিকে রাজ্যের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে অনেক জায়গায়ই কম্পিউটার ক্যাফের সুবিধে নেই। বহু সাধারণ মানুষই এখনও অনালাইন পরিষেবায় অভ্যস্ত হতে পারেনি। রাজ্যের এই সিংহভাগ সাধারণ মানুষই যাতে সরকারের সমস্ত পরিষেবা পায়, সে উদ্দেশ্যেই ২০২০ সালে বাংলা সহায়তা কেন্দ্র গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেন মমতা ব্যানার্জি। বর্তমানে কলকাতা এবং জেলা মিলিয়ে প্রায় ৩৫৬১টি বাংলা সহায়তা কেন্দ্র রয়েছে। যেখান থেকে এখনও পর্যন্ত ১০ কোটির বেশি মানুষ পরিষেবা পেয়েছেন বলে ট্যুইটে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী। 

Comments are closed.