তেল জাতীয় খাবারে ক্রস চিহ্ন, তবুও বাড়ছে ওজন? তবে উপায় এখন একটাই জীবনকে করে তুলুন শসা-ময়, ফল পাবেন হাতেনাতে।
দৈনন্দিন জীবনে রুটিন হীন খাদ্যাভ্যাস, অসময়ে ঘুম, হাজার কাজের মধ্যে ঘুমের সময় কমে আসছে, এছাড়াও তো রয়েছে ফাস্টফুডে পেট ভরপুর। চিকিৎসকরা বলছেন, যত যুগে এগোচ্ছে জীবনও হয়ে উঠছে লাগামছাড়া সঙ্গে ভেজাল খাবারেরও রমরমা। হাতে সময় নিয়ে দু দন্ড ওয়ার্কআউট করারও বালাই নেই মানুষের মধ্যে। তাই যেদিকেই চোখ যায় সেখানেই রোগের আড্ডাখানা।
রোগের হাত থেকে মুক্তি পেতে গেলে প্রথম যে পদক্ষেপ আমাদের নিতে হবে তা হল, শরীর থেকে মেদকে দূর করা। ওজন কমাতে হলে দরকার ব্যালেন্স ডায়েট।
ওজন কমাতে শসার ভূমিকা:
শসার গুণমান প্রচুর। এই ফলে রয়েছে ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম এবং সামান্য পরিমাণে ক্যালরি। এছাড়াও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জল। তাই চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছে, প্রত্যেক খাবারের সঙ্গে যদি শসা খাওয়া যায় তবে খাদ্য যেমন সহজে হজম হবে তারই সঙ্গে শরীরের অতিরিক্ত মেদকে ঝরিয়ে ফেলতে সাহায্য করবে। একাধিক সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, যদি শসা খাওয়া অভ্যাস করা যায় তবে রোগমুক্ত জীবন পাওয়া সম্ভব।
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী, ওজন কমাতে, ত্বকের জেল্লা বাড়াতে এবং দীর্ঘদিন যৌবন ধরে রাখতে কিউকাম্বার ডায়েটের জবাব নেই। শুধু ওজন কমাতে কিউকাম্বার ডায়েটই নয়, সুগার নিয়ন্ত্রণ এবং ক্যানসার প্রতিরোধেও শসার উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। প্রত্যেকটা খাবারের পরেই তাই শসা মাস্ট।
Comments are closed.