লোকসভায় অধিবেশন ঠিকমতো চলতে না দেওয়ার অভিযোগে কংগ্রেসের সাত সাংসদকে চলতি বাজেট অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করলেন অধ্যক্ষ ওম বিড়লা। আগামী ৩ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে বাজেট অধিবেশন। ততদিন ওই কংগ্রেস সদস্যরা অধিবেশনে অংশ নিতে পারবেন না। এ নিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেল লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী।
লোকসভা অধিবেশনে গত তিনদিন ধরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার অভিযোগে যে সাত কংগ্রেস সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে তাঁরা হলেন, অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈর পুত্র তথা কালিয়াবরের সাংসদ গৌরব গগৈ, কেরলের ত্রিশূরের সাংসদ টিএন প্রথাপন, ইডুক্কির সাংসদ ডিন কুরিয়াকোসে, চালুকুডির সাংসদ বেনি বেহানন, তামিলনাড়ুর বিরুধানগরের সাংসদ ম্যানিক্যাম টেগোর, কেরলের কাসারগড়ের সাংসদ রাজমোহন উন্নিথন ও পঞ্জাবের অমৃতসরের সাংসদ গুরমিত সিংহ আউজলা।
প্রসঙ্গত, বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের অধিবেশন শুরু হয়েছে গত সোমবার। ওইদিন থেকেই দিল্লির হিংসা নিয়ে আলোচনার দাবি করে আসছেন বিরোধীরা। কিন্তু অধ্যক্ষ ওম বিড়লা জানান, হোলির পর এ নিয়ে আলোচনা হবে। সেই প্রস্তাব একেবারেই মানতে চায়নি কংগ্রেস। প্রবল হুড়োহুড়ির মধ্যে এরপর সর্বদলীয় বৈঠক করে লোকসভার স্পিকার জানান, ট্রেজারি বেঞ্চের যে সদস্য অন্যদিকে যাবেন তাঁকেও সাসপেন্ড করা হবে। বৃহস্পতিবার অধিবেশনে প্রবল বিক্ষোভ শুরু করেন কংগ্রেস সাংসদরা। তাঁদের লাগাতার বিক্ষোভের জেরে ব্যাহত হয় বাজেট অধিবেশনের আলোচনা। বিরোধী ও ট্রেজারি বেঞ্চের সদস্যদের তীব্র বাদানুবাদ স্পিকার থামাতে পারেননি। বারবার এই পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় কংগ্রেসের সাত সাংসদকে সাসপেন্ড করেন অধ্যক্ষ।
স্পিকারের এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ অধীররঞ্জন চৌধুরী বলেন, মনে হচ্ছে সরকার পক্ষ দিল্লির হিংসা নিয়ে আলোচনার পথ মাড়াতেই চাইছে না। তাঁর দলের সাত সাংসদের সাসপেন্ডের নেপথ্যে শুধু অধ্যক্ষ নন, সরকারের সিদ্ধান্তও রয়েছে বলে অভিযোগ করেন অধীর।
লোকসভা অধিবেশনে গত তিনদিন ধরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার অভিযোগে যে সাত কংগ্রেস সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে তাঁরা হলেন, অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈর পুত্র তথা কালিয়াবরের সাংসদ গৌরব গগৈ, কেরলের ত্রিশূরের সাংসদ টিএন প্রথাপন, ইডুক্কির সাংসদ ডিন কুরিয়াকোসে, চালুকুডির সাংসদ বেনি বেহানন, তামিলনাড়ুর বিরুধানগরের সাংসদ ম্যানিক্যাম টেগোর, কেরলের কাসারগড়ের সাংসদ রাজমোহন উন্নিথন ও পঞ্জাবের অমৃতসরের সাংসদ গুরমিত সিংহ আউজলা।
প্রসঙ্গত, বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের অধিবেশন শুরু হয়েছে গত সোমবার। ওইদিন থেকেই দিল্লির হিংসা নিয়ে আলোচনার দাবি করে আসছেন বিরোধীরা। কিন্তু অধ্যক্ষ ওম বিড়লা জানান, হোলির পর এ নিয়ে আলোচনা হবে। সেই প্রস্তাব একেবারেই মানতে চায়নি কংগ্রেস। প্রবল হুড়োহুড়ির মধ্যে এরপর সর্বদলীয় বৈঠক করে লোকসভার স্পিকার জানান, ট্রেজারি বেঞ্চের যে সদস্য অন্যদিকে যাবেন তাঁকেও সাসপেন্ড করা হবে। বৃহস্পতিবার অধিবেশনে প্রবল বিক্ষোভ শুরু করেন কংগ্রেস সাংসদরা। তাঁদের লাগাতার বিক্ষোভের জেরে ব্যাহত হয় বাজেট অধিবেশনের আলোচনা। বিরোধী ও ট্রেজারি বেঞ্চের সদস্যদের তীব্র বাদানুবাদ স্পিকার থামাতে পারেননি। বারবার এই পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় কংগ্রেসের সাত সাংসদকে সাসপেন্ড করেন অধ্যক্ষ।
স্পিকারের এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ অধীররঞ্জন চৌধুরী বলেন, মনে হচ্ছে সরকার পক্ষ দিল্লির হিংসা নিয়ে আলোচনার পথ মাড়াতেই চাইছে না। তাঁর দলের সাত সাংসদের সাসপেন্ডের নেপথ্যে শুধু অধ্যক্ষ নন, সরকারের সিদ্ধান্তও রয়েছে বলে অভিযোগ করেন অধীর।
Comments are closed.