কমিশনের নিষেধাজ্ঞা, মমতার পাশে দেশ, বাংলার বাঘিনীর পাশে আছি বার্তা শিব সেনার, ট্যুইট স্ট্যালিন, সুধীন্দ্র কুলকার্নির

নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে শিবসেনার মুখপাত্র সঞ্জয় রাউত ট্যুইট করে লেখেন, নির্বাচন কমিশন মমতা ব্যানার্জির ওপর ২৪ ঘন্টার নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এটা পরিষ্কার যে বিজেপির অঙ্গুলিহেলনেই সবটা হচ্ছে। বাংলার বাঘিনীর পাশে আছি।

অন্যদিকে DMK সভাপতি এম কে স্ট্যালিন মমতা ব্যানার্জিকে সমর্থন করে লিখেছেন, আমাদের গণতন্ত্রের প্রতি বিশ্বাস অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের উপর নির্ভরতাও। তাই ভারতের নির্বাচন কমিশনকে অবশ্যই সব দল ও প্রার্থীদের মধ্যে নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে হবে।

রাষ্ট্রীয় জনতা দলের প্রধান তেজস্বী যাদব কমিশনকে বিজেপি চালিত বলে কটাক্ষ করে মমতার পাশে থাকার কথা বলেছেন। আরজেডির সাংসদ মনোজ সিনহা মমতাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন শুধু বাংলা নয় ভারতের ধারণাকে রক্ষা করায়।

আগেই কমিশনকে তোপ দেগেছিলেন তৃণমূল নেতা যশবন্ত সিনহা।

মমতার হয়ে প্রকাশ্যে নেমেছেন সুধীন্দ্র কুলকার্নি।

তৃণমূলের তারকা প্রার্থী এবং নেতারা মমতাকে প্রচার করতে না দেওয়ার সিদ্ধান্তে অসন্তোষ জানিয়েছেন। মমতার পক্ষ নিয়ে সরব হয়েছেন সিনিয়ার সাংবাদিক প্রীতিশ নন্দীর মতো মানুষ। এদিকে মমতার ধরনা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন যাদবপুরের সিপিএম প্রার্থী সুজন চক্রবর্তী। ধরনাও তো একরকম প্রচার। এক্ষেত্রে মমতা ব্যানার্জিকে সাহায্য করছে কমিশন, অভিযোগ সুজন চক্রবর্তীর।

মঙ্গলবার মমতা ব্যানার্জিকে সমর্থন জানিয়ে বিশিষ্টজনেদের একাংশ ধরনায় অংশ নেন। কবীর সুমন বলেন, বিজেপির নেতারা মহাত্মা গান্ধীর হত্যাকারী নাথুরাম গডসকে সমর্থন করেন। নির্বাচন কমিশন বিজেপির কথাতেই চলছে। এই নির্বাচন কমিশনের কোনও স্বাতন্ত্র নেই। কংগ্রেস আমলে কংগ্রেসের বাড়াবাড়ি ছিল কিন্তু নির্বাচন কমিশন নিজস্বতা হারায়নি। বলেন গানওয়ালা।

Comments are closed.